বৈশ্বিক মার্কেটপ্লেসে বড় দরজা খুলল, উপকারে এসএমই রপ্তানিকারকরা
ডেস্ক রিপোর্ট
২৫-১১-২০২৫ রাত ১২:৮
বৈশ্বিক মার্কেটপ্লেসে বড় দরজা খুলল, উপকারে এসএমই রপ্তানিকারকরা
বাংলাদেশ ব্যাংকের সদ্য জারি করা বি২বি২সি কাঠামো রপ্তানিকে নতুন যুগে নিয়ে যেতে পারে—এমন প্রত্যাশা করছে রপ্তানি খাত। দীর্ঘদিন ধরে আন্তর্জাতিক অনলাইন প্ল্যাটফর্মে সরাসরি রপ্তানির ক্ষেত্রে নানা বাধা ছিল। এবার সেই সমস্যার অন্যতম সমাধান এসেছে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, নতুন কাঠামোর সবচেয়ে বড় সুবিধা—মধ্যস্থতাকারী থাকা সত্ত্বেও রপ্তানি কার্যক্রম বৈধ ও স্বচ্ছভাবে সম্পন্ন করা যাবে। ফলে অ্যামাজন, ইবে, আলিবাবা বা আঞ্চলিক মার্কেটপ্লেসগুলোর সঙ্গে যুক্ত হয়ে ব্যবসা বাড়ানো সহজ হবে।
এসএমই রপ্তানিকারকদের জন্য এটা বড় সুযোগ। কারণ, এ খাতের উদ্যোক্তারা সাধারণত বিদেশি ক্রেতার সঙ্গে সরাসরি চুক্তি করতে পারেন না। এখন তারা শুধু প্ল্যাটফর্মের নিবন্ধন প্রমাণ দেখিয়ে প্রফর্মা ইনভয়েসের ভিত্তিতে রপ্তানি করতে পারবেন—যা আগে সম্ভব ছিল না।
তবে কিছু চ্যালেঞ্জও আছে। বৈদেশিক মুদ্রা একাধিক চ্যানেলে একসঙ্গে আসতে পারে—ব্যাংকের সক্ষমতা, ট্র্যাকিং ব্যবস্থা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা উন্নত না হলে জটিলতা তৈরি হতে পারে। এছাড়া ওয়ারহাউজ বা তৃতীয় পক্ষের ব্যবস্থাপনার স্বচ্ছতা নিশ্চিত করাও জরুরি।
তবু সামগ্রিকভাবে নতুন কাঠামোকে বিশ্লেষকরা ইতিবাচক মনে করছেন। তাদের মতে, বৈশ্বিক অনলাইন রিটেইল ট্রেন্ডের সঙ্গে তাল মিলাতে বাংলাদেশিরা এখন আরও প্রতিযোগিতামূলকভাবে অংশ নিতে পারবে। এর ফলে বহুমুখী রপ্তানি বৃদ্ধি এবং দেশের ডিজিটাল বাণিজ্যে নতুন গতি আসবে।
ডেস্ক রিপোর্ট
২৫-১১-২০২৫ রাত ১২:৮
বাংলাদেশ ব্যাংকের সদ্য জারি করা বি২বি২সি কাঠামো রপ্তানিকে নতুন যুগে নিয়ে যেতে পারে—এমন প্রত্যাশা করছে রপ্তানি খাত। দীর্ঘদিন ধরে আন্তর্জাতিক অনলাইন প্ল্যাটফর্মে সরাসরি রপ্তানির ক্ষেত্রে নানা বাধা ছিল। এবার সেই সমস্যার অন্যতম সমাধান এসেছে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, নতুন কাঠামোর সবচেয়ে বড় সুবিধা—মধ্যস্থতাকারী থাকা সত্ত্বেও রপ্তানি কার্যক্রম বৈধ ও স্বচ্ছভাবে সম্পন্ন করা যাবে। ফলে অ্যামাজন, ইবে, আলিবাবা বা আঞ্চলিক মার্কেটপ্লেসগুলোর সঙ্গে যুক্ত হয়ে ব্যবসা বাড়ানো সহজ হবে।
এসএমই রপ্তানিকারকদের জন্য এটা বড় সুযোগ। কারণ, এ খাতের উদ্যোক্তারা সাধারণত বিদেশি ক্রেতার সঙ্গে সরাসরি চুক্তি করতে পারেন না। এখন তারা শুধু প্ল্যাটফর্মের নিবন্ধন প্রমাণ দেখিয়ে প্রফর্মা ইনভয়েসের ভিত্তিতে রপ্তানি করতে পারবেন—যা আগে সম্ভব ছিল না।
তবে কিছু চ্যালেঞ্জও আছে। বৈদেশিক মুদ্রা একাধিক চ্যানেলে একসঙ্গে আসতে পারে—ব্যাংকের সক্ষমতা, ট্র্যাকিং ব্যবস্থা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা উন্নত না হলে জটিলতা তৈরি হতে পারে। এছাড়া ওয়ারহাউজ বা তৃতীয় পক্ষের ব্যবস্থাপনার স্বচ্ছতা নিশ্চিত করাও জরুরি।
তবু সামগ্রিকভাবে নতুন কাঠামোকে বিশ্লেষকরা ইতিবাচক মনে করছেন। তাদের মতে, বৈশ্বিক অনলাইন রিটেইল ট্রেন্ডের সঙ্গে তাল মিলাতে বাংলাদেশিরা এখন আরও প্রতিযোগিতামূলকভাবে অংশ নিতে পারবে। এর ফলে বহুমুখী রপ্তানি বৃদ্ধি এবং দেশের ডিজিটাল বাণিজ্যে নতুন গতি আসবে।