শিরোনামঃ
লোগো–স্পন্সর কেলেঙ্কারি—ফুটবল ফেডারেশনের বিশ্বাসযোগ্যতা কোথায় দাঁড়াল? সম্পাদনার ভুল নাকি প্রাতিষ্ঠানিক সংকট—বিবিসির সামনে নজিরবিহীন বিশ্বাসহীনতা বৈশ্বিক মার্কেটপ্লেসে বড় দরজা খুলল, উপকারে এসএমই রপ্তানিকারকরা বিএনপিতে তৃণমূলের ক্ষোভ বাড়ছে: মনোনয়ন ‘বঞ্চনা’ ঘিরে উত্তপ্ত বিভিন্ন জেলা বাউল শিল্পীকে ঘিরে উত্তেজনা: মতবিরোধের জায়গায় সহিংসতা কেন? প্রশ্ন তুলছে এনসিপি নানা জটিলতায় আবার হাসপাতালে খালেদা জিয়া: চিকিৎসা নিয়ে সতর্ক নজরে বিএনপি–পরিবার সোশ্যাল মিডিয়ার গুজব অগ্রাহ্য করতে আহ্বান—‘ভূমিকম্প ভবিষ্যদ্বাণী করা যায় না’, বৈঠকে বিশেষজ্ঞদের স্পষ্ট বক্তব্য হলুদ সাংবাদিকতা ও মিথ্যা প্রোপাগান্ডা রুখতে নীতি চান অ্যাটর্নি জেনারেল ময়মনসিংহে আন্তঃজেলা এক নারী মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার  পিয়ারসন নেটওয়ার্ক মিটে শিক্ষার্থীর অন্তর্ভুক্তি ও মানসিক স্বাস্থ্য আলোচনা

হলুদ সাংবাদিকতা ও মিথ্যা প্রোপাগান্ডা রুখতে নীতি চান অ্যাটর্নি জেনারেল

#
news image

রাজধানীর একটি হোটেলে সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত ‘বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন ২০২৫’-এর তৃতীয় দিনের আলোচনায় রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে সাংবাদিকদের নিয়ন্ত্রণে বহু আইন প্রয়োগের বিষয়টি তুলে ধরেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। তিনি বলেন, “আকাশে যত তারা, আইনের তত ধারা। সাংবাদিকদের নিয়ন্ত্রণের জন্য সব ধরনের ধারাই প্রয়োগ করা হয়।”

তিনি জানান, কোনো আইনের আওতায় না পড়লেও শেষ পর্যন্ত রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগ এনে সাংবাদিককে জড়ানো সম্ভব—এই প্রবণতাই মূল সমস্যা। সমাধান হিসেবে তিনি বলেন, “রাষ্ট্র পরিচালকদের মানসিকতা না বদলালে কেবল ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টকে দোষারোপ করে লাভ নেই।”

মানহানি, দেওয়ানি মামলা, ফৌজদারি আইনের বিভিন্ন ধারা, এমনকি ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইন—সবই ‘রাষ্ট্র চাইলে’ সাংবাদিক নিবর্তনে ব্যবহার হতে পারে বলে উল্লেখ করেন তিনি।

এ সময় তিনি রাজনৈতিক নেতৃত্বের প্রতি আহ্বান জানান, “যে আইন কণ্ঠরোধ করে, সেসব আইন পুনর্বিবেচনা করা দরকার।”

নিজস্ব প্রতিবেদক

২৪-১১-২০২৫ রাত ১১:৪৬

news image

রাজধানীর একটি হোটেলে সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত ‘বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন ২০২৫’-এর তৃতীয় দিনের আলোচনায় রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে সাংবাদিকদের নিয়ন্ত্রণে বহু আইন প্রয়োগের বিষয়টি তুলে ধরেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। তিনি বলেন, “আকাশে যত তারা, আইনের তত ধারা। সাংবাদিকদের নিয়ন্ত্রণের জন্য সব ধরনের ধারাই প্রয়োগ করা হয়।”

তিনি জানান, কোনো আইনের আওতায় না পড়লেও শেষ পর্যন্ত রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগ এনে সাংবাদিককে জড়ানো সম্ভব—এই প্রবণতাই মূল সমস্যা। সমাধান হিসেবে তিনি বলেন, “রাষ্ট্র পরিচালকদের মানসিকতা না বদলালে কেবল ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টকে দোষারোপ করে লাভ নেই।”

মানহানি, দেওয়ানি মামলা, ফৌজদারি আইনের বিভিন্ন ধারা, এমনকি ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইন—সবই ‘রাষ্ট্র চাইলে’ সাংবাদিক নিবর্তনে ব্যবহার হতে পারে বলে উল্লেখ করেন তিনি।

এ সময় তিনি রাজনৈতিক নেতৃত্বের প্রতি আহ্বান জানান, “যে আইন কণ্ঠরোধ করে, সেসব আইন পুনর্বিবেচনা করা দরকার।”