শিরোনামঃ
কুষ্টিয়া হত্যাকাণ্ডের বিচার শুরু—রাজনৈতিক প্রভাব, সাক্ষ্য–প্রমাণ ও বিচারপ্রক্রিয়া নিয়ে নতুন প্রশ্ন শহীদ মিনারের বেদিতে জুতা পায়ে এরা কারা-দেশীয় দুই ইলেকট্রনিক কোম্পানির বিরুদ্ধে প্রতিবাদের বা অপপ্রচারের অভিযোগ নামে লোগো–স্পন্সর কেলেঙ্কারি—ফুটবল ফেডারেশনের বিশ্বাসযোগ্যতা কোথায় দাঁড়াল? সম্পাদনার ভুল নাকি প্রাতিষ্ঠানিক সংকট—বিবিসির সামনে নজিরবিহীন বিশ্বাসহীনতা বৈশ্বিক মার্কেটপ্লেসে বড় দরজা খুলল, উপকারে এসএমই রপ্তানিকারকরা বিএনপিতে তৃণমূলের ক্ষোভ বাড়ছে: মনোনয়ন ‘বঞ্চনা’ ঘিরে উত্তপ্ত বিভিন্ন জেলা বাউল শিল্পীকে ঘিরে উত্তেজনা: মতবিরোধের জায়গায় সহিংসতা কেন? প্রশ্ন তুলছে এনসিপি নানা জটিলতায় আবার হাসপাতালে খালেদা জিয়া: চিকিৎসা নিয়ে সতর্ক নজরে বিএনপি–পরিবার সোশ্যাল মিডিয়ার গুজব অগ্রাহ্য করতে আহ্বান—‘ভূমিকম্প ভবিষ্যদ্বাণী করা যায় না’, বৈঠকে বিশেষজ্ঞদের স্পষ্ট বক্তব্য হলুদ সাংবাদিকতা ও মিথ্যা প্রোপাগান্ডা রুখতে নীতি চান অ্যাটর্নি জেনারেল

ষড়যন্ত্র ও সহায়তা প্রমাণিত; ছয় আসামির যাবজ্জীবন বহাল রাখল হাইকোর্ট

#
news image

মেজর (অব.) সিনহা মো. রাশেদ খান হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড পাওয়া ছয় আসামির শাস্তিও বহাল রেখেছে হাইকোর্ট। পূর্ণাঙ্গ রায়ে বলা হয়েছে— নন্দ দুলাল রক্ষিত, সাগর দেব, রুবেল শর্মা, নুরুল আমিন, নেজামুদ্দিন ও আয়াজ উদ্দিন হত্যাকাণ্ডে ষড়যন্ত্র ও সহায়তার ভূমিকা রেখেছেন, যা সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত।

রায়ে উল্লেখ করা হয়, তাদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ যে জবানবন্দি, সাক্ষ্য ও পারিপার্শ্বিক প্রমাণ হাজির করেছে, তা স্পষ্টভাবে প্রমাণ করে যে তারা মূল অপরাধ সংঘটনে যুক্ত ছিলেন। তবে তাদের অপরাধের মাত্রা বিবেচনায় দণ্ডবিধির ৩০২ ধারায় মৃত্যুদণ্ডের পরিবর্তে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড যুক্তিযুক্ত বলেই আদালত মত দেয়।

হাইকোর্টের পর্যবেক্ষণে বলা হয়েছে— এই মামলায় পরিকল্পনা, টার্গেট স্থির করা, ভিকটিমকে থামিয়ে রাখা, অপারেশন পরিচালনায় সহযোগিতা এবং পরে ঘটনাকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার চেষ্টা—এসব কর্মকাণ্ডে এসব আসামির প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ সংশ্লিষ্টতা ছিল।

নিচের আদালত ২০২২ সালের জানুয়ারিতে দুইজনকে মৃত্যুদণ্ড, ছয়জনকে যাবজ্জীবন এবং সাতজনকে খালাস দেন। হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশের মাধ্যমে মামলার পরবর্তী আইনি প্রক্রিয়া এগোবে বলে প্রত্যাশা আইনজীবীদের।

নিজস্ব প্রতিবেদক

২৪-১১-২০২৫ রাত ১২:৩

news image

মেজর (অব.) সিনহা মো. রাশেদ খান হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড পাওয়া ছয় আসামির শাস্তিও বহাল রেখেছে হাইকোর্ট। পূর্ণাঙ্গ রায়ে বলা হয়েছে— নন্দ দুলাল রক্ষিত, সাগর দেব, রুবেল শর্মা, নুরুল আমিন, নেজামুদ্দিন ও আয়াজ উদ্দিন হত্যাকাণ্ডে ষড়যন্ত্র ও সহায়তার ভূমিকা রেখেছেন, যা সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত।

রায়ে উল্লেখ করা হয়, তাদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ যে জবানবন্দি, সাক্ষ্য ও পারিপার্শ্বিক প্রমাণ হাজির করেছে, তা স্পষ্টভাবে প্রমাণ করে যে তারা মূল অপরাধ সংঘটনে যুক্ত ছিলেন। তবে তাদের অপরাধের মাত্রা বিবেচনায় দণ্ডবিধির ৩০২ ধারায় মৃত্যুদণ্ডের পরিবর্তে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড যুক্তিযুক্ত বলেই আদালত মত দেয়।

হাইকোর্টের পর্যবেক্ষণে বলা হয়েছে— এই মামলায় পরিকল্পনা, টার্গেট স্থির করা, ভিকটিমকে থামিয়ে রাখা, অপারেশন পরিচালনায় সহযোগিতা এবং পরে ঘটনাকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার চেষ্টা—এসব কর্মকাণ্ডে এসব আসামির প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ সংশ্লিষ্টতা ছিল।

নিচের আদালত ২০২২ সালের জানুয়ারিতে দুইজনকে মৃত্যুদণ্ড, ছয়জনকে যাবজ্জীবন এবং সাতজনকে খালাস দেন। হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশের মাধ্যমে মামলার পরবর্তী আইনি প্রক্রিয়া এগোবে বলে প্রত্যাশা আইনজীবীদের।