ষড়যন্ত্র ও সহায়তা প্রমাণিত; ছয় আসামির যাবজ্জীবন বহাল রাখল হাইকোর্ট
নিজস্ব প্রতিবেদক
২৪-১১-২০২৫ রাত ১২:৩
ষড়যন্ত্র ও সহায়তা প্রমাণিত; ছয় আসামির যাবজ্জীবন বহাল রাখল হাইকোর্ট
মেজর (অব.) সিনহা মো. রাশেদ খান হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড পাওয়া ছয় আসামির শাস্তিও বহাল রেখেছে হাইকোর্ট। পূর্ণাঙ্গ রায়ে বলা হয়েছে— নন্দ দুলাল রক্ষিত, সাগর দেব, রুবেল শর্মা, নুরুল আমিন, নেজামুদ্দিন ও আয়াজ উদ্দিন হত্যাকাণ্ডে ষড়যন্ত্র ও সহায়তার ভূমিকা রেখেছেন, যা সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত।
রায়ে উল্লেখ করা হয়, তাদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ যে জবানবন্দি, সাক্ষ্য ও পারিপার্শ্বিক প্রমাণ হাজির করেছে, তা স্পষ্টভাবে প্রমাণ করে যে তারা মূল অপরাধ সংঘটনে যুক্ত ছিলেন। তবে তাদের অপরাধের মাত্রা বিবেচনায় দণ্ডবিধির ৩০২ ধারায় মৃত্যুদণ্ডের পরিবর্তে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড যুক্তিযুক্ত বলেই আদালত মত দেয়।
হাইকোর্টের পর্যবেক্ষণে বলা হয়েছে— এই মামলায় পরিকল্পনা, টার্গেট স্থির করা, ভিকটিমকে থামিয়ে রাখা, অপারেশন পরিচালনায় সহযোগিতা এবং পরে ঘটনাকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার চেষ্টা—এসব কর্মকাণ্ডে এসব আসামির প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ সংশ্লিষ্টতা ছিল।
নিচের আদালত ২০২২ সালের জানুয়ারিতে দুইজনকে মৃত্যুদণ্ড, ছয়জনকে যাবজ্জীবন এবং সাতজনকে খালাস দেন। হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশের মাধ্যমে মামলার পরবর্তী আইনি প্রক্রিয়া এগোবে বলে প্রত্যাশা আইনজীবীদের।
নিজস্ব প্রতিবেদক
২৪-১১-২০২৫ রাত ১২:৩
মেজর (অব.) সিনহা মো. রাশেদ খান হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড পাওয়া ছয় আসামির শাস্তিও বহাল রেখেছে হাইকোর্ট। পূর্ণাঙ্গ রায়ে বলা হয়েছে— নন্দ দুলাল রক্ষিত, সাগর দেব, রুবেল শর্মা, নুরুল আমিন, নেজামুদ্দিন ও আয়াজ উদ্দিন হত্যাকাণ্ডে ষড়যন্ত্র ও সহায়তার ভূমিকা রেখেছেন, যা সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত।
রায়ে উল্লেখ করা হয়, তাদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ যে জবানবন্দি, সাক্ষ্য ও পারিপার্শ্বিক প্রমাণ হাজির করেছে, তা স্পষ্টভাবে প্রমাণ করে যে তারা মূল অপরাধ সংঘটনে যুক্ত ছিলেন। তবে তাদের অপরাধের মাত্রা বিবেচনায় দণ্ডবিধির ৩০২ ধারায় মৃত্যুদণ্ডের পরিবর্তে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড যুক্তিযুক্ত বলেই আদালত মত দেয়।
হাইকোর্টের পর্যবেক্ষণে বলা হয়েছে— এই মামলায় পরিকল্পনা, টার্গেট স্থির করা, ভিকটিমকে থামিয়ে রাখা, অপারেশন পরিচালনায় সহযোগিতা এবং পরে ঘটনাকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার চেষ্টা—এসব কর্মকাণ্ডে এসব আসামির প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ সংশ্লিষ্টতা ছিল।
নিচের আদালত ২০২২ সালের জানুয়ারিতে দুইজনকে মৃত্যুদণ্ড, ছয়জনকে যাবজ্জীবন এবং সাতজনকে খালাস দেন। হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশের মাধ্যমে মামলার পরবর্তী আইনি প্রক্রিয়া এগোবে বলে প্রত্যাশা আইনজীবীদের।