শিরোনামঃ
কুষ্টিয়া হত্যাকাণ্ডের বিচার শুরু—রাজনৈতিক প্রভাব, সাক্ষ্য–প্রমাণ ও বিচারপ্রক্রিয়া নিয়ে নতুন প্রশ্ন শহীদ মিনারের বেদিতে জুতা পায়ে এরা কারা-দেশীয় দুই ইলেকট্রনিক কোম্পানির বিরুদ্ধে প্রতিবাদের বা অপপ্রচারের অভিযোগ নামে লোগো–স্পন্সর কেলেঙ্কারি—ফুটবল ফেডারেশনের বিশ্বাসযোগ্যতা কোথায় দাঁড়াল? সম্পাদনার ভুল নাকি প্রাতিষ্ঠানিক সংকট—বিবিসির সামনে নজিরবিহীন বিশ্বাসহীনতা বৈশ্বিক মার্কেটপ্লেসে বড় দরজা খুলল, উপকারে এসএমই রপ্তানিকারকরা বিএনপিতে তৃণমূলের ক্ষোভ বাড়ছে: মনোনয়ন ‘বঞ্চনা’ ঘিরে উত্তপ্ত বিভিন্ন জেলা বাউল শিল্পীকে ঘিরে উত্তেজনা: মতবিরোধের জায়গায় সহিংসতা কেন? প্রশ্ন তুলছে এনসিপি নানা জটিলতায় আবার হাসপাতালে খালেদা জিয়া: চিকিৎসা নিয়ে সতর্ক নজরে বিএনপি–পরিবার সোশ্যাল মিডিয়ার গুজব অগ্রাহ্য করতে আহ্বান—‘ভূমিকম্প ভবিষ্যদ্বাণী করা যায় না’, বৈঠকে বিশেষজ্ঞদের স্পষ্ট বক্তব্য হলুদ সাংবাদিকতা ও মিথ্যা প্রোপাগান্ডা রুখতে নীতি চান অ্যাটর্নি জেনারেল

শহীদ মিনারের বেদিতে জুতা পায়ে এরা কারা-দেশীয় দুই ইলেকট্রনিক কোম্পানির বিরুদ্ধে প্রতিবাদের বা অপপ্রচারের অভিযোগ নামে

#
news image

ঢাকার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ২৫ নভেম্বর বেলা ১২টা থেকে ১টার মধ্যে একদল লোককে মূল বেদির ওপর জুতা পায়ে অবস্থান করতে দেখা যায়। প্রত্যক্ষদর্শীদের দাবি, দেশীয় দুই ইলেকট্রনিক কোম্পানির বিরুদ্ধে ‘মিথ্যা প্রোপাগান্ডা’ ছড়ানোর উদ্দেশ্যে তারা সেখানে জড়ো হয়েছিল,বেশীর ভাগ লোকজনকেই নেশা গ্রস্ত বা মাদক সেবী ভাড়াটে লোক মনে হচ্ছিল।একজন গণমাধ্যম কর্মী তাদের জুতা পায়ে বেদীর ছবি ও ভিডিও ধারণ করতে গেলে সেখানে অবস্থানরত কয়েকজন সংঘবদ্ধ হয়ে এক সাংবাদিককে বাধা দেন,গালাগাল করেন। অভিযোগ রয়েছে, ঘটনাটি নিয়ে প্রশ্ন তুললে তারা ওই সাংবাদিককে হুমকি প্রদান করেন এবং ভিডিও করা থেকে বিরত থাকতে চাপ দেন। শহীদ মিনারের মতো সংবেদনশীল স্থানে জুতা পায়ে ওঠার কারণ জানতে চাইলে ওই দলটি উত্তেজিত প্রতিক্রিয়া দেখায়।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকার কয়েকজন শিক্ষার্থী জানান, বিভিন্ন দল বা সংগঠন প্রায়ই শহীদ মিনারে সমাবেশ, মানববন্ধন কিংবা সাংস্কৃতিক কর্মসূচি করে থাকে,শহীদ মিনার প্রতিবাদ ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র। তবে মূল বেদিতে জুতা পায়ে ওঠা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।এটা অপরাধ ও শহীদের অবমাননা। 

তারা বলেন, শহীদ মিনার শুধু একটি স্থাপনা নয়; ভাষা আন্দোলন ও আমাদের জাতিসত্তার প্রতীক। এখানে জুতা পায়ে ওঠা শুধু নিয়ম ভঙ্গ নয়-এটা অপমান। কর্তৃপক্ষের উচিত ঘটনাটির তদন্ত করে দায়ীদের শনাক্ত করা এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া।

নিজস্ব প্রতিবেদক

২৫-১১-২০২৫ দুপুর ৩:৩২

news image

ঢাকার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ২৫ নভেম্বর বেলা ১২টা থেকে ১টার মধ্যে একদল লোককে মূল বেদির ওপর জুতা পায়ে অবস্থান করতে দেখা যায়। প্রত্যক্ষদর্শীদের দাবি, দেশীয় দুই ইলেকট্রনিক কোম্পানির বিরুদ্ধে ‘মিথ্যা প্রোপাগান্ডা’ ছড়ানোর উদ্দেশ্যে তারা সেখানে জড়ো হয়েছিল,বেশীর ভাগ লোকজনকেই নেশা গ্রস্ত বা মাদক সেবী ভাড়াটে লোক মনে হচ্ছিল।একজন গণমাধ্যম কর্মী তাদের জুতা পায়ে বেদীর ছবি ও ভিডিও ধারণ করতে গেলে সেখানে অবস্থানরত কয়েকজন সংঘবদ্ধ হয়ে এক সাংবাদিককে বাধা দেন,গালাগাল করেন। অভিযোগ রয়েছে, ঘটনাটি নিয়ে প্রশ্ন তুললে তারা ওই সাংবাদিককে হুমকি প্রদান করেন এবং ভিডিও করা থেকে বিরত থাকতে চাপ দেন। শহীদ মিনারের মতো সংবেদনশীল স্থানে জুতা পায়ে ওঠার কারণ জানতে চাইলে ওই দলটি উত্তেজিত প্রতিক্রিয়া দেখায়।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকার কয়েকজন শিক্ষার্থী জানান, বিভিন্ন দল বা সংগঠন প্রায়ই শহীদ মিনারে সমাবেশ, মানববন্ধন কিংবা সাংস্কৃতিক কর্মসূচি করে থাকে,শহীদ মিনার প্রতিবাদ ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র। তবে মূল বেদিতে জুতা পায়ে ওঠা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।এটা অপরাধ ও শহীদের অবমাননা। 

তারা বলেন, শহীদ মিনার শুধু একটি স্থাপনা নয়; ভাষা আন্দোলন ও আমাদের জাতিসত্তার প্রতীক। এখানে জুতা পায়ে ওঠা শুধু নিয়ম ভঙ্গ নয়-এটা অপমান। কর্তৃপক্ষের উচিত ঘটনাটির তদন্ত করে দায়ীদের শনাক্ত করা এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া।