ভুয়া ফটোকার্ড ও এআই ছবি ঘিরে বিতর্ক: জামায়াতের প্রতিবাদ, রিজভীর ক্ষমাপ্রার্থনা
নিজস্ব প্রতিবেদক
১৩-১২-২০২৫ রাত ১১:৫০
ভুয়া ফটোকার্ড ও এআই ছবি ঘিরে বিতর্ক: জামায়াতের প্রতিবাদ, রিজভীর ক্ষমাপ্রার্থনা
শরীফ ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনাকে কেন্দ্র করে ভুয়া ফটোকার্ড ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় (এআই) তৈরি ছবির ওপর নির্ভর করে দেওয়া বক্তব্য ঘিরে রাজনৈতিক অঙ্গনে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রহুল কবির রিজভীর বক্তব্যকে দায়িত্বজ্ঞানহীন ও রাজনৈতিক সংস্কৃতির জন্য ক্ষতিকর আখ্যা দিয়ে প্রতিবাদ জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী।
জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এহছানুল মাহবুব যুবায়ের এক বিবৃতিতে বলেন, রিজভীর অসত্য ও অপরিণামদর্শী বক্তব্য প্রমাণ করে রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের জন্য রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানকে বিতর্কিত করতে দ্বিধা করা হচ্ছে না। তিনি সবাইকে দায়িত্বশীল ও সত্যনিষ্ঠ বক্তব্য দেওয়ার আহ্বান জানান।
অন্যদিকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ফেসবুক পোস্টে ডাকসু ভিপি সাদিক কায়েম রিজভীর বক্তব্য প্রত্যাহার করে ক্ষমা চাইতে অনুরোধ জানান। এদিকে ঢাকা মহানগর পুলিশের কমিশনার শেখ সাজ্জাদ আলী সংবাদমাধ্যমে রিজভীর বক্তব্যকে বোগাস বলে আখ্যা দেন।
পরিস্থিতির প্রেক্ষিতে রহুল কবির রিজভী বিবৃতিতে দুঃখপ্রকাশ করে বলেন, একটি টিভি চ্যানেলের লোগো ব্যবহার করে পুলিশ কমিশনারের বক্তব্য বলে যে ফটোকার্ড ভাইরাল হয় এবং হামলাকারীর সঙ্গে ডাকসু ভিপির চা খাওয়ার যে ছবি ছড়ানো হয়—দুটিই ছিল ভিত্তিহীন ও এআই দিয়ে তৈরি। যাচাই না করে দেওয়া এই বক্তব্য অনিচ্ছাকৃত ভুল ছিল বলে তিনি স্বীকার করেন।
বিশ্লেষকদের মতে, এই ঘটনা রাজনৈতিক বক্তব্যে তথ্য যাচাইয়ের গুরুত্ব এবং ভুয়া কনটেন্ট ও এআই প্রযুক্তির অপব্যবহার নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন তুলেছে।
নিজস্ব প্রতিবেদক
১৩-১২-২০২৫ রাত ১১:৫০
শরীফ ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনাকে কেন্দ্র করে ভুয়া ফটোকার্ড ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় (এআই) তৈরি ছবির ওপর নির্ভর করে দেওয়া বক্তব্য ঘিরে রাজনৈতিক অঙ্গনে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রহুল কবির রিজভীর বক্তব্যকে দায়িত্বজ্ঞানহীন ও রাজনৈতিক সংস্কৃতির জন্য ক্ষতিকর আখ্যা দিয়ে প্রতিবাদ জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী।
জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এহছানুল মাহবুব যুবায়ের এক বিবৃতিতে বলেন, রিজভীর অসত্য ও অপরিণামদর্শী বক্তব্য প্রমাণ করে রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের জন্য রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানকে বিতর্কিত করতে দ্বিধা করা হচ্ছে না। তিনি সবাইকে দায়িত্বশীল ও সত্যনিষ্ঠ বক্তব্য দেওয়ার আহ্বান জানান।
অন্যদিকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ফেসবুক পোস্টে ডাকসু ভিপি সাদিক কায়েম রিজভীর বক্তব্য প্রত্যাহার করে ক্ষমা চাইতে অনুরোধ জানান। এদিকে ঢাকা মহানগর পুলিশের কমিশনার শেখ সাজ্জাদ আলী সংবাদমাধ্যমে রিজভীর বক্তব্যকে বোগাস বলে আখ্যা দেন।
পরিস্থিতির প্রেক্ষিতে রহুল কবির রিজভী বিবৃতিতে দুঃখপ্রকাশ করে বলেন, একটি টিভি চ্যানেলের লোগো ব্যবহার করে পুলিশ কমিশনারের বক্তব্য বলে যে ফটোকার্ড ভাইরাল হয় এবং হামলাকারীর সঙ্গে ডাকসু ভিপির চা খাওয়ার যে ছবি ছড়ানো হয়—দুটিই ছিল ভিত্তিহীন ও এআই দিয়ে তৈরি। যাচাই না করে দেওয়া এই বক্তব্য অনিচ্ছাকৃত ভুল ছিল বলে তিনি স্বীকার করেন।
বিশ্লেষকদের মতে, এই ঘটনা রাজনৈতিক বক্তব্যে তথ্য যাচাইয়ের গুরুত্ব এবং ভুয়া কনটেন্ট ও এআই প্রযুক্তির অপব্যবহার নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন তুলেছে।