চাপ বাড়ছে ভোক্তার—ঘোষণাহীন দাম বৃদ্ধি বৈঠকে বৈধতা পেল!
ডেস্ক রিপোর্ট
৮-১২-২০২৫ রাত ১২:২০
চাপ বাড়ছে ভোক্তার—ঘোষণাহীন দাম বৃদ্ধি বৈঠকে বৈধতা পেল!
বাজারে এক সপ্তাহ ধরে ঘোষণাহীনভাবে ভোজ্যতেলের দাম বাড়ানোর পর অবশেষে সেই দামই বৈঠকে অনুমোদন দিয়েছে সরকার। আজ রোববার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে রিফাইনারি কোম্পানিগুলোর বৈঠকে নতুন দরের সিদ্ধান্ত হয়।
নতুন দামে—
-
বোতলজাত সয়াবিন লিটার ১৯৫ টাকা,
-
খোলা সয়াবিন ১৭৬ টাকা,
-
পামওয়েল ১৬৬ টাকা,
-
পাঁচ লিটারের বোতল ৯৫৫ টাকা।
এর আগে ব্যবসায়ীরা কোনোরকম ঘোষণা ছাড়াই বাজারে একই দামে তেল সরবরাহ করছিলেন—বোতলজাত সয়াবিন ১৯৮ টাকা, পাঁচ লিটারের বোতল ৯৬৫ টাকা, খোলা সয়াবিন ১৭৯ টাকা এবং পামওয়েল ১৬৯ টাকা।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় গত সপ্তাহে হুঁশিয়ারি দিলেও বাজারে দাম কমেনি। বরং আজকের বৈঠকে ব্যবসায়ীদের প্রস্তাবই অনুমোদন পেল।
ক্যাবের সহসভাপতি এস এম নাজের হোসাইন বলেন, “দাম বাড়ানোর এ সিদ্ধান্ত উচ্চ মূল্যস্ফীতির মধ্যে ভোক্তাদের আরও চাপে ফেলবে। রোজার আগে ব্যবসায়ীদের এই ‘অঘোষিত কারসাজি’ নিয়মিত অভ্যাসে পরিণত হয়েছে।”
বাজার বিশ্লেষকদের মতে, আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দামে বড় ধরনের ওঠানামা না থাকলেও দেশে কৌশলগতভাবে সরবরাহ কমিয়ে দাম বাড়ানো হচ্ছে—যা ভোক্তাদের নায্যতার প্রশ্নে নতুন বিতর্ক তৈরি করেছে।
ডেস্ক রিপোর্ট
৮-১২-২০২৫ রাত ১২:২০
বাজারে এক সপ্তাহ ধরে ঘোষণাহীনভাবে ভোজ্যতেলের দাম বাড়ানোর পর অবশেষে সেই দামই বৈঠকে অনুমোদন দিয়েছে সরকার। আজ রোববার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে রিফাইনারি কোম্পানিগুলোর বৈঠকে নতুন দরের সিদ্ধান্ত হয়।
নতুন দামে—
-
বোতলজাত সয়াবিন লিটার ১৯৫ টাকা,
-
খোলা সয়াবিন ১৭৬ টাকা,
-
পামওয়েল ১৬৬ টাকা,
-
পাঁচ লিটারের বোতল ৯৫৫ টাকা।
এর আগে ব্যবসায়ীরা কোনোরকম ঘোষণা ছাড়াই বাজারে একই দামে তেল সরবরাহ করছিলেন—বোতলজাত সয়াবিন ১৯৮ টাকা, পাঁচ লিটারের বোতল ৯৬৫ টাকা, খোলা সয়াবিন ১৭৯ টাকা এবং পামওয়েল ১৬৯ টাকা।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় গত সপ্তাহে হুঁশিয়ারি দিলেও বাজারে দাম কমেনি। বরং আজকের বৈঠকে ব্যবসায়ীদের প্রস্তাবই অনুমোদন পেল।
ক্যাবের সহসভাপতি এস এম নাজের হোসাইন বলেন, “দাম বাড়ানোর এ সিদ্ধান্ত উচ্চ মূল্যস্ফীতির মধ্যে ভোক্তাদের আরও চাপে ফেলবে। রোজার আগে ব্যবসায়ীদের এই ‘অঘোষিত কারসাজি’ নিয়মিত অভ্যাসে পরিণত হয়েছে।”
বাজার বিশ্লেষকদের মতে, আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দামে বড় ধরনের ওঠানামা না থাকলেও দেশে কৌশলগতভাবে সরবরাহ কমিয়ে দাম বাড়ানো হচ্ছে—যা ভোক্তাদের নায্যতার প্রশ্নে নতুন বিতর্ক তৈরি করেছে।