শিরোনামঃ
গণমাধ্যমের কেমন সংস্কার চাই-আহসান কামরুল অনির্বাচিতরা দীর্ঘদিন থাকলে অপকর্মে জড়ানোর শঙ্কা বিপিএলেও রংপুর রাইডার্সের স্পনসর হিসেবে যুক্ত হল গোল্ড কিনেন বসুন্ধরা আই হসপিটালের সহযোগিতায় চিকিৎসা পেলেন শিবচরের ৫ শতাধিক মানুষ শিল্প খাতে এআই-এর প্রসার বাড়াতে গ্লোবাল অ্যালায়েন্সে যোগ দিল ক্যাসপারস্কি বাংলাদেশ প্রাইভেট মেডিকেল কলেজ এসোসিয়েশনের নির্বাচন নিয়ে ছলচতুরি যাত্রীদের প্রতাশা পূরণে এগিয়ে যাচ্ছে ইউএস-বাংলা বসুন্ধরা ল্যাঙ্গুয়েজ অ্যান্ড স্কিল ডেভেলপমেন্ট সেন্টারে প্রশিক্ষণ, সনদ পেলেন ৪০ জন বড়দিনের আনন্দে সম্প্রীতির জয়গান সিএফমোটো বাংলাদেশে অফিসিয়ালি লঞ্চ করল তাদের ফ্ল্যাগশিপ ৩০০ সিসি’র স্পোর্টস বাইক

বাংলাদেশের গার্মেন্ট শিল্পে টেকসইতা ও স্থিতিশীলতা বৃদ্ধিতে সুইডিশ প্রতিনিধিদলের ফকির অ্যাপারেলস সফর"

#
news image

বাংলাদেশের পোশাক শিল্পের জটিল ইকোসিস্টেম সম্পর্কে ধারণা অর্জনে আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সহযোগিতা ও বৈদেশিক বাণিজ্য মন্ত্রী জোহান ফরসেল, বাংলাদেশে সুইডিশ রাষ্ট্রদূত আলেকজান্দ্রা বার্গ বন লিন্ড, এইচ অ্যান্ড এম-এর কান্ট্রি ম্যানেজার জিয়াউর রহমান, ফকির অ্যাপারেলসের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ফকির মনিরুজ্জামান, ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর ফকির নাফিজুজ্জামান, সাসটেইনেবিলিটি ডিরেক্টর মুনজারিন জামান এবং ডিরেক্টর ফকির রাফসানুজ্জামান একটি সফরে অংশগ্রহণ করেন। সম্প্রতি, ফকির অ্যাপারেলসে তাদের এই সফরকালে জিএসপি সম্পর্কিত সমস্যা, দূষণ নির্গমন শূণ্যের কোটায় নিয়ে আসা এবং টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করা সহ তৈরি পোশাক শিল্পের নানামুখী চ্যালেঞ্জগুলোর উপর আলোকপাত করা হয়।
 
এসময় কর্মকর্তারা বাংলাদেশে স্থিতিশীল বাণিজ্যের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়ে আলোচনা করেন এবং জিএসপির মতো উদ্যোগের গুরুত্বের ওপর জোর দেন। তারা উল্লেখ করেন, সমস্ত স্টেকহোল্ডারদের সহযোগিতার মাধ্যমেই জিএসপি প্লাস অর্জন সম্ভব যা এই শিল্পের লক্ষ লক্ষ শ্রমিকের জীবিকা রক্ষায় বিশেষ ভূমিকা পালন করবে।
 
জলবায়ু রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ, নেট জিরো অর্জন এবং টেকসই উত্পাদন সুবিধা নিশ্চিতে ফকির অ্যাপারেলস তাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। প্রতিষ্ঠানটি এই লক্ষ্যগুলো অর্জনের জন্য তাদের পরিকল্পনা প্রকাশ করেছে এবং এই প্রচেষ্টাকে ত্বরান্বিত করতে ইইউ এবং সুইডেনের স্টেকহোল্ডারদের সহযোগীতার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেছে।
 
এছাড়াও, এই শিল্পে শ্রমিকদের মুখ্য ভূমিকাকে প্রাধান্য দিয়ে সামাজিকভাবে টেকসইতার উদ্ভাবনী পদ্ধতি প্রদর্শন করা হয়। কর্মীদের জীবিকা বৃদ্ধি, অর্থনীতিতে তাদের সক্রিয় অংশগ্রহণ এবং তাদের উন্নয়নে একটি সহায়ক পরিবেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটি একটি রূপরেখা গঠন করেছে।
ফকির অ্যাপারেলস-এ সুইডিশ কর্মকর্তাদের সফর বাংলাদেশের পোশাক শিল্পের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বিশেষভাবে সহযোগীতা করবে। এই শিল্পকে আরও টেকসই এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক ভবিষ্যত গড়ে তোলার জন্য স্টেকহোল্ডাররা একত্রে কাজ করে ব্যবসা ও শ্রমিক উভয়ের সমৃদ্ধিতেই ভূমিকা রাখবে।
 
 
 

নিজস্ব প্রতিবেদক

২৭-৩-২০২৪ দুপুর ৪:৪২

news image

বাংলাদেশের পোশাক শিল্পের জটিল ইকোসিস্টেম সম্পর্কে ধারণা অর্জনে আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সহযোগিতা ও বৈদেশিক বাণিজ্য মন্ত্রী জোহান ফরসেল, বাংলাদেশে সুইডিশ রাষ্ট্রদূত আলেকজান্দ্রা বার্গ বন লিন্ড, এইচ অ্যান্ড এম-এর কান্ট্রি ম্যানেজার জিয়াউর রহমান, ফকির অ্যাপারেলসের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ফকির মনিরুজ্জামান, ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর ফকির নাফিজুজ্জামান, সাসটেইনেবিলিটি ডিরেক্টর মুনজারিন জামান এবং ডিরেক্টর ফকির রাফসানুজ্জামান একটি সফরে অংশগ্রহণ করেন। সম্প্রতি, ফকির অ্যাপারেলসে তাদের এই সফরকালে জিএসপি সম্পর্কিত সমস্যা, দূষণ নির্গমন শূণ্যের কোটায় নিয়ে আসা এবং টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করা সহ তৈরি পোশাক শিল্পের নানামুখী চ্যালেঞ্জগুলোর উপর আলোকপাত করা হয়।
 
এসময় কর্মকর্তারা বাংলাদেশে স্থিতিশীল বাণিজ্যের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়ে আলোচনা করেন এবং জিএসপির মতো উদ্যোগের গুরুত্বের ওপর জোর দেন। তারা উল্লেখ করেন, সমস্ত স্টেকহোল্ডারদের সহযোগিতার মাধ্যমেই জিএসপি প্লাস অর্জন সম্ভব যা এই শিল্পের লক্ষ লক্ষ শ্রমিকের জীবিকা রক্ষায় বিশেষ ভূমিকা পালন করবে।
 
জলবায়ু রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ, নেট জিরো অর্জন এবং টেকসই উত্পাদন সুবিধা নিশ্চিতে ফকির অ্যাপারেলস তাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। প্রতিষ্ঠানটি এই লক্ষ্যগুলো অর্জনের জন্য তাদের পরিকল্পনা প্রকাশ করেছে এবং এই প্রচেষ্টাকে ত্বরান্বিত করতে ইইউ এবং সুইডেনের স্টেকহোল্ডারদের সহযোগীতার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেছে।
 
এছাড়াও, এই শিল্পে শ্রমিকদের মুখ্য ভূমিকাকে প্রাধান্য দিয়ে সামাজিকভাবে টেকসইতার উদ্ভাবনী পদ্ধতি প্রদর্শন করা হয়। কর্মীদের জীবিকা বৃদ্ধি, অর্থনীতিতে তাদের সক্রিয় অংশগ্রহণ এবং তাদের উন্নয়নে একটি সহায়ক পরিবেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটি একটি রূপরেখা গঠন করেছে।
ফকির অ্যাপারেলস-এ সুইডিশ কর্মকর্তাদের সফর বাংলাদেশের পোশাক শিল্পের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বিশেষভাবে সহযোগীতা করবে। এই শিল্পকে আরও টেকসই এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক ভবিষ্যত গড়ে তোলার জন্য স্টেকহোল্ডাররা একত্রে কাজ করে ব্যবসা ও শ্রমিক উভয়ের সমৃদ্ধিতেই ভূমিকা রাখবে।