শিরোনামঃ
পুরান ঢাকা সাংবাদিক ফোরামের আয়োজনে ফল উৎসব অনুষ্ঠিত ৭১ মিডিয়া আইকনিক অ্যাওয়ার্ড পেলেন দেশ টিভির সাংবাদিক শাহাদাত নিশাদ বেগম পাড়ায় নয়, মাঠেই জামায়াত: রুকন সম্মেলনে আমীরের ঘোষণা যৌথ আন্তর্জাতিক সম্মেলনের আয়োজন করবে ইস্টার্ন ও গাম্বিয়ার আইওইউ ১৫ বছরে আওয়ামী সন্ত্রাসে নিহতদের তালিকা প্রস্তুতের নির্দেশ জাতীয় বেতন স্কেলে বৈষম্য, প্রতিবন্ধী শিক্ষক-কর্মচারীরা বঞ্চিত রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার ডেমরা থানা বিএনপির দুই শীর্ষ নেতা এবি পার্টি দক্ষিণ মহানগরের নতুন কমিটি ঘোষণা নেলসন ম্যান্ডেলা শান্তি পুরস্কারে ভূষিত দেশ টিভির শাহাদাত নিশাদ ফ্যাসিবাদ রোধে সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতির পক্ষে জাতীয় সংলাপ

বাংলাদেশের গার্মেন্ট শিল্পে টেকসইতা ও স্থিতিশীলতা বৃদ্ধিতে সুইডিশ প্রতিনিধিদলের ফকির অ্যাপারেলস সফর"

#
news image

বাংলাদেশের পোশাক শিল্পের জটিল ইকোসিস্টেম সম্পর্কে ধারণা অর্জনে আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সহযোগিতা ও বৈদেশিক বাণিজ্য মন্ত্রী জোহান ফরসেল, বাংলাদেশে সুইডিশ রাষ্ট্রদূত আলেকজান্দ্রা বার্গ বন লিন্ড, এইচ অ্যান্ড এম-এর কান্ট্রি ম্যানেজার জিয়াউর রহমান, ফকির অ্যাপারেলসের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ফকির মনিরুজ্জামান, ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর ফকির নাফিজুজ্জামান, সাসটেইনেবিলিটি ডিরেক্টর মুনজারিন জামান এবং ডিরেক্টর ফকির রাফসানুজ্জামান একটি সফরে অংশগ্রহণ করেন। সম্প্রতি, ফকির অ্যাপারেলসে তাদের এই সফরকালে জিএসপি সম্পর্কিত সমস্যা, দূষণ নির্গমন শূণ্যের কোটায় নিয়ে আসা এবং টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করা সহ তৈরি পোশাক শিল্পের নানামুখী চ্যালেঞ্জগুলোর উপর আলোকপাত করা হয়।
 
এসময় কর্মকর্তারা বাংলাদেশে স্থিতিশীল বাণিজ্যের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়ে আলোচনা করেন এবং জিএসপির মতো উদ্যোগের গুরুত্বের ওপর জোর দেন। তারা উল্লেখ করেন, সমস্ত স্টেকহোল্ডারদের সহযোগিতার মাধ্যমেই জিএসপি প্লাস অর্জন সম্ভব যা এই শিল্পের লক্ষ লক্ষ শ্রমিকের জীবিকা রক্ষায় বিশেষ ভূমিকা পালন করবে।
 
জলবায়ু রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ, নেট জিরো অর্জন এবং টেকসই উত্পাদন সুবিধা নিশ্চিতে ফকির অ্যাপারেলস তাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। প্রতিষ্ঠানটি এই লক্ষ্যগুলো অর্জনের জন্য তাদের পরিকল্পনা প্রকাশ করেছে এবং এই প্রচেষ্টাকে ত্বরান্বিত করতে ইইউ এবং সুইডেনের স্টেকহোল্ডারদের সহযোগীতার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেছে।
 
এছাড়াও, এই শিল্পে শ্রমিকদের মুখ্য ভূমিকাকে প্রাধান্য দিয়ে সামাজিকভাবে টেকসইতার উদ্ভাবনী পদ্ধতি প্রদর্শন করা হয়। কর্মীদের জীবিকা বৃদ্ধি, অর্থনীতিতে তাদের সক্রিয় অংশগ্রহণ এবং তাদের উন্নয়নে একটি সহায়ক পরিবেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটি একটি রূপরেখা গঠন করেছে।
ফকির অ্যাপারেলস-এ সুইডিশ কর্মকর্তাদের সফর বাংলাদেশের পোশাক শিল্পের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বিশেষভাবে সহযোগীতা করবে। এই শিল্পকে আরও টেকসই এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক ভবিষ্যত গড়ে তোলার জন্য স্টেকহোল্ডাররা একত্রে কাজ করে ব্যবসা ও শ্রমিক উভয়ের সমৃদ্ধিতেই ভূমিকা রাখবে।
 
 
 

নিজস্ব প্রতিবেদক

২৭-৩-২০২৪ দুপুর ৪:৪২

news image

বাংলাদেশের পোশাক শিল্পের জটিল ইকোসিস্টেম সম্পর্কে ধারণা অর্জনে আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সহযোগিতা ও বৈদেশিক বাণিজ্য মন্ত্রী জোহান ফরসেল, বাংলাদেশে সুইডিশ রাষ্ট্রদূত আলেকজান্দ্রা বার্গ বন লিন্ড, এইচ অ্যান্ড এম-এর কান্ট্রি ম্যানেজার জিয়াউর রহমান, ফকির অ্যাপারেলসের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ফকির মনিরুজ্জামান, ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর ফকির নাফিজুজ্জামান, সাসটেইনেবিলিটি ডিরেক্টর মুনজারিন জামান এবং ডিরেক্টর ফকির রাফসানুজ্জামান একটি সফরে অংশগ্রহণ করেন। সম্প্রতি, ফকির অ্যাপারেলসে তাদের এই সফরকালে জিএসপি সম্পর্কিত সমস্যা, দূষণ নির্গমন শূণ্যের কোটায় নিয়ে আসা এবং টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করা সহ তৈরি পোশাক শিল্পের নানামুখী চ্যালেঞ্জগুলোর উপর আলোকপাত করা হয়।
 
এসময় কর্মকর্তারা বাংলাদেশে স্থিতিশীল বাণিজ্যের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়ে আলোচনা করেন এবং জিএসপির মতো উদ্যোগের গুরুত্বের ওপর জোর দেন। তারা উল্লেখ করেন, সমস্ত স্টেকহোল্ডারদের সহযোগিতার মাধ্যমেই জিএসপি প্লাস অর্জন সম্ভব যা এই শিল্পের লক্ষ লক্ষ শ্রমিকের জীবিকা রক্ষায় বিশেষ ভূমিকা পালন করবে।
 
জলবায়ু রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ, নেট জিরো অর্জন এবং টেকসই উত্পাদন সুবিধা নিশ্চিতে ফকির অ্যাপারেলস তাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। প্রতিষ্ঠানটি এই লক্ষ্যগুলো অর্জনের জন্য তাদের পরিকল্পনা প্রকাশ করেছে এবং এই প্রচেষ্টাকে ত্বরান্বিত করতে ইইউ এবং সুইডেনের স্টেকহোল্ডারদের সহযোগীতার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেছে।
 
এছাড়াও, এই শিল্পে শ্রমিকদের মুখ্য ভূমিকাকে প্রাধান্য দিয়ে সামাজিকভাবে টেকসইতার উদ্ভাবনী পদ্ধতি প্রদর্শন করা হয়। কর্মীদের জীবিকা বৃদ্ধি, অর্থনীতিতে তাদের সক্রিয় অংশগ্রহণ এবং তাদের উন্নয়নে একটি সহায়ক পরিবেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটি একটি রূপরেখা গঠন করেছে।
ফকির অ্যাপারেলস-এ সুইডিশ কর্মকর্তাদের সফর বাংলাদেশের পোশাক শিল্পের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বিশেষভাবে সহযোগীতা করবে। এই শিল্পকে আরও টেকসই এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক ভবিষ্যত গড়ে তোলার জন্য স্টেকহোল্ডাররা একত্রে কাজ করে ব্যবসা ও শ্রমিক উভয়ের সমৃদ্ধিতেই ভূমিকা রাখবে।