রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার ডেমরা থানা বিএনপির দুই শীর্ষ নেতা

নিজস্ব প্রতিবেদক
২২-৭-২০২৫ দুপুর ২:৩৯

রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার ডেমরা থানা বিএনপির দুই শীর্ষ নেতা
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আওতাধীন ডেমরা থানা বিএনপির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী দুই জনপ্রিয় নেতা-এস এম সেলিম রেজা ও আনিসুজ্জামান-বর্তমানে রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার হচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সামনে জাতীয় নির্বাচনকে কেন্দ্র করে থানা ও ওয়ার্ড কমিটি গঠনের প্রক্রিয়া শুরু হওয়ায় ডেমরায় ষড়যন্ত্রের জাল বোনা হচ্ছে।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, গত ৫ আগস্টের পর থেকে ডেমরা থানার বিভিন্ন এলাকায় সন্ত্রাস, মাদক ও চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে সক্রিয় ভূমিকা রাখছেন এই দুই বিএনপি নেতা। একইসঙ্গে তাঁরা এলাকায় সামাজিক উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডেও যুক্ত রয়েছেন।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ঘোষিত ৩১ দফা রাষ্ট্র কাঠামো রূপায়নের লক্ষ্যে তাঁরা দিনরাত জনগণের পাশে অবস্থান করছেন। স্বৈরাচারী সরকারের আমলে একাধিক মামলা, হামলা এবং কারা নির্যাতনের শিকার হয়েছেন বলেও দাবি করেছেন তারা।
ডেমরা থানা বিএনপির কমিটিতে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদে এক ডজনেরও বেশি প্রার্থী থাকলেও, এস এম সেলিম রেজা ও আনিসুজ্জামানকে নিয়ে একটি মহল গভীর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে বলে দাবি করছেন স্থানীয় রাজনৈতিক নেতারা।
ডেমরা এলাকায় জননন্দিত নেতা হিসেবে পরিচিত ঢাকা-৫ আসনের সম্ভাব্য সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী আলহাজ্ব নবী উল্লাহ নবীর ঘনিষ্ঠ কর্মী হিসেবেই পরিচিত এ দুই নেতা। একই সঙ্গে তারা তারেক রহমানের আদর্শ অনুসরণকারী হিসেবে বিএনপির তৃণমূলের আস্থাভাজন হয়ে উঠেছেন।
ডেমরার সারুলিয়া এলাকার ব্যবসায়ী অলিউল্লাহ ও মোবারক হোসেন জানান, তৎকালীন সরকার থাকাকালীন সময়ে চাঁদা ছিল নিত্যনৈমিত্তিক বিষয়। কিন্তু গত ৫ আগস্টের পর আনিসুজ্জামান ও সেলিম রেজা ঘোষণা দেন- কেউ চাঁদা চাইলে তাকে গাছের সঙ্গে বেঁধে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে তুলে দিতে হবে। তাদের এমন বক্তব্যের পর থেকেই আমরা নিরাপদে ব্যবসা করছি।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, ওই সময়ের পর থেকে এলাকায় কিশোর গ্যাং, মাদক, ও চাঁদাবাজদের দৌরাত্ম্য কমে এসেছে। তবে তাদের জনপ্রিয়তা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে একটি কুচক্রী মহল তাদের বিরুদ্ধে বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়িয়ে গণমাধ্যমে অপপ্রচার চালাচ্ছে।
স্থানীয় একাধিক রাজনৈতিক নেতার ভাষ্য, ডেমরার মতো গুরুত্বপূর্ণ থানায় যারা জনমানুষের আস্থা অর্জন করেছেন, তাদেরকে বাইরে রাখার জন্য যেসব ষড়যন্ত্র চলছে, তা দুঃখজনক।
তারা আরও বলেন, আসন্ন নির্বাচনে এই দুই নেতা যদি দলে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পান, তাহলে ডেমরাকে বিএনপির মডেল থানা হিসেবে গড়ে তোলা সম্ভব।
নিজস্ব প্রতিবেদক
২২-৭-২০২৫ দুপুর ২:৩৯

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আওতাধীন ডেমরা থানা বিএনপির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী দুই জনপ্রিয় নেতা-এস এম সেলিম রেজা ও আনিসুজ্জামান-বর্তমানে রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার হচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সামনে জাতীয় নির্বাচনকে কেন্দ্র করে থানা ও ওয়ার্ড কমিটি গঠনের প্রক্রিয়া শুরু হওয়ায় ডেমরায় ষড়যন্ত্রের জাল বোনা হচ্ছে।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, গত ৫ আগস্টের পর থেকে ডেমরা থানার বিভিন্ন এলাকায় সন্ত্রাস, মাদক ও চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে সক্রিয় ভূমিকা রাখছেন এই দুই বিএনপি নেতা। একইসঙ্গে তাঁরা এলাকায় সামাজিক উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডেও যুক্ত রয়েছেন।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ঘোষিত ৩১ দফা রাষ্ট্র কাঠামো রূপায়নের লক্ষ্যে তাঁরা দিনরাত জনগণের পাশে অবস্থান করছেন। স্বৈরাচারী সরকারের আমলে একাধিক মামলা, হামলা এবং কারা নির্যাতনের শিকার হয়েছেন বলেও দাবি করেছেন তারা।
ডেমরা থানা বিএনপির কমিটিতে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদে এক ডজনেরও বেশি প্রার্থী থাকলেও, এস এম সেলিম রেজা ও আনিসুজ্জামানকে নিয়ে একটি মহল গভীর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে বলে দাবি করছেন স্থানীয় রাজনৈতিক নেতারা।
ডেমরা এলাকায় জননন্দিত নেতা হিসেবে পরিচিত ঢাকা-৫ আসনের সম্ভাব্য সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী আলহাজ্ব নবী উল্লাহ নবীর ঘনিষ্ঠ কর্মী হিসেবেই পরিচিত এ দুই নেতা। একই সঙ্গে তারা তারেক রহমানের আদর্শ অনুসরণকারী হিসেবে বিএনপির তৃণমূলের আস্থাভাজন হয়ে উঠেছেন।
ডেমরার সারুলিয়া এলাকার ব্যবসায়ী অলিউল্লাহ ও মোবারক হোসেন জানান, তৎকালীন সরকার থাকাকালীন সময়ে চাঁদা ছিল নিত্যনৈমিত্তিক বিষয়। কিন্তু গত ৫ আগস্টের পর আনিসুজ্জামান ও সেলিম রেজা ঘোষণা দেন- কেউ চাঁদা চাইলে তাকে গাছের সঙ্গে বেঁধে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে তুলে দিতে হবে। তাদের এমন বক্তব্যের পর থেকেই আমরা নিরাপদে ব্যবসা করছি।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, ওই সময়ের পর থেকে এলাকায় কিশোর গ্যাং, মাদক, ও চাঁদাবাজদের দৌরাত্ম্য কমে এসেছে। তবে তাদের জনপ্রিয়তা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে একটি কুচক্রী মহল তাদের বিরুদ্ধে বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়িয়ে গণমাধ্যমে অপপ্রচার চালাচ্ছে।
স্থানীয় একাধিক রাজনৈতিক নেতার ভাষ্য, ডেমরার মতো গুরুত্বপূর্ণ থানায় যারা জনমানুষের আস্থা অর্জন করেছেন, তাদেরকে বাইরে রাখার জন্য যেসব ষড়যন্ত্র চলছে, তা দুঃখজনক।
তারা আরও বলেন, আসন্ন নির্বাচনে এই দুই নেতা যদি দলে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পান, তাহলে ডেমরাকে বিএনপির মডেল থানা হিসেবে গড়ে তোলা সম্ভব।