শিরোনামঃ
মাগুরায় আওয়ামী লীগের লকডাউনের প্রতিবাদে ইসলামী ছাত্র শিবিরের বিক্ষোভ মিছিল জামায়াতের সংবাদ সম্মেলনে গোলাম পরওয়ার: আওয়ামী ফ্যাসিবাদিরা দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করছে ডায়াবেটিস সচেতনতা বৃদ্ধি করতে এভারকেয়ার হসপিটাল ঢাকার র‍্যালি আয়োজন ময়মনসিংহে সাংবাদিকদের নিয়ে প্রযুক্তিনির্ভর জেন্ডার-ভিত্তিক সহিংসতা প্রতিরোধ কর্মশালা ৭ ব্যাংক হিসাব ঘিরে ৫৪ কোটি টাকার লেনদেন: সাঈদ খোকন-শাহানা হানিফের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং অভিযোগ জুলাই সনদ থেকে গণভোট- ইউনূস সরকারের ‘নতুন গণতন্ত্রের রূপরেখা’? পূবালী ব্যাংক কর্তৃক এমআইএসটি-কে আর্থিক সহায়তা প্রদান শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের নির্বাহী কমিটির ৯০৭তম সভা অনুষ্ঠিত আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক ও দীন ইসলামিকের মধ্যে কৌশলগত চুক্তি স্বাক্ষর বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: কূটনৈতিক উত্তেজনা এবং গণমাধ্যম নিয়ন্ত্রণ

ডাকসুর সিদ্ধান্ত: রাজনৈতিক প্রভাব ও শিক্ষাজগতের প্রতিক্রিয়া

#
news image

 

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) বুধবার (১২ নভেম্বর) সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ২০১৯ সালের আজীবন সদস্যপদ বাতিলের ঘোষণা দিয়েছে। ডাকসুর ভিপি সাদিক কায়েম জানান, এটি ছিল অবৈধ ও অগণতান্ত্রিক রেজুলেশন, যা গঠনতন্ত্রের বাইরে গিয়ে করা হয়েছিল।

বিশ্লেষকরা বলছেন, ডাকসুর এই সিদ্ধান্ত শুধুমাত্র সাংগঠনিক নিয়মানুবর্তিতার অংশ নয়, বরং শিক্ষাজগতের রাজনৈতিক প্রভাব ও ছাত্রসংসদের স্বায়ত্তশাসনের দিকে একটি বার্তা দেয়। ডাকসুর সভাপতি অধ্যাপক নিয়াজ আহমদ খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় কার্যনির্বাহী পরিষদের সদস্যদের উপস্থিতি দেখিয়েছে, যে সিদ্ধান্তটি পূর্ণাঙ্গ বৈঠক ও সংবিধান অনুসারে গ্রহণ করা হয়েছে।

বিশেষভাবে লক্ষ্য করা যায়, ২০১৯ সালের রেজুলেশনটি ছাত্র-জনতার বিপ্লব ও রাজনৈতিক উত্তেজনার মধ্যে গৃহীত হয়েছিল, যা দীর্ঘদিন বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দু ছিল। ডাকসুর বর্তমান সিদ্ধান্ত শিক্ষাজগত ও রাজনীতি উভয়ের মধ্যেই নতুন বিতর্ক ও আলোচনার সূচনা করেছে।

ডেস্ক রিপোর্ট

১৩-১১-২০২৫ রাত ১২:৯

news image

 

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) বুধবার (১২ নভেম্বর) সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ২০১৯ সালের আজীবন সদস্যপদ বাতিলের ঘোষণা দিয়েছে। ডাকসুর ভিপি সাদিক কায়েম জানান, এটি ছিল অবৈধ ও অগণতান্ত্রিক রেজুলেশন, যা গঠনতন্ত্রের বাইরে গিয়ে করা হয়েছিল।

বিশ্লেষকরা বলছেন, ডাকসুর এই সিদ্ধান্ত শুধুমাত্র সাংগঠনিক নিয়মানুবর্তিতার অংশ নয়, বরং শিক্ষাজগতের রাজনৈতিক প্রভাব ও ছাত্রসংসদের স্বায়ত্তশাসনের দিকে একটি বার্তা দেয়। ডাকসুর সভাপতি অধ্যাপক নিয়াজ আহমদ খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় কার্যনির্বাহী পরিষদের সদস্যদের উপস্থিতি দেখিয়েছে, যে সিদ্ধান্তটি পূর্ণাঙ্গ বৈঠক ও সংবিধান অনুসারে গ্রহণ করা হয়েছে।

বিশেষভাবে লক্ষ্য করা যায়, ২০১৯ সালের রেজুলেশনটি ছাত্র-জনতার বিপ্লব ও রাজনৈতিক উত্তেজনার মধ্যে গৃহীত হয়েছিল, যা দীর্ঘদিন বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দু ছিল। ডাকসুর বর্তমান সিদ্ধান্ত শিক্ষাজগত ও রাজনীতি উভয়ের মধ্যেই নতুন বিতর্ক ও আলোচনার সূচনা করেছে।