প্রবাসী ভোটে নতুন দিগন্ত? পোস্টাল ভোট অ্যাপে আগ্রহ বাড়ছে, তবে চ্যালেঞ্জও কম নয়
ডেস্ক রিপোর্ট
১৭-১২-২০২৫ রাত ১২:৭
প্রবাসী ভোটে নতুন দিগন্ত? পোস্টাল ভোট অ্যাপে আগ্রহ বাড়ছে, তবে চ্যালেঞ্জও কম নয়
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) নেওয়া আইটি সাপোর্টেড পোস্টাল ব্যালট উদ্যোগে উল্লেখযোগ্য সাড়া মিলছে। ‘পোস্টাল ভোট বিডি’ অ্যাপে নিবন্ধন ইতোমধ্যে ৪ লাখ ৪৫ হাজার ছাড়িয়েছে, যা প্রবাসী ভোটের ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
ইসির তথ্য অনুযায়ী, এখন পর্যন্ত নিবন্ধনকারীদের বড় অংশ পুরুষ ভোটার। নারী ভোটারের সংখ্যা তুলনামূলকভাবে অনেক কম, যা প্রবাসী ভোটার নিবন্ধনে লিঙ্গভিত্তিক অংশগ্রহণের বৈষম্যের বিষয়টি সামনে এনেছে।
ইসি কর্মকর্তারা বলছেন, অতীতে প্রচলিত পোস্টাল ব্যালট ব্যবস্থা কার্যত অকার্যকর ছিল। এবার প্রযুক্তিনির্ভর পদ্ধতি চালু করায় নিবন্ধন ও যাচাই প্রক্রিয়া সহজ হয়েছে। ফলে প্রবাসীদের আগ্রহও বেড়েছে।
তবে চ্যালেঞ্জও কম নয়। নিবন্ধন শেষে ব্যালট সময়মতো পৌঁছানো, ভোট দিয়ে তা ফেরত পাঠানো এবং সেগুলো সঠিকভাবে গণনায় অন্তর্ভুক্ত করা—এই পুরো প্রক্রিয়া সফলভাবে সম্পন্ন করা ইসির জন্য বড় পরীক্ষা হবে বলে মনে করছেন নির্বাচন বিশ্লেষকরা।
বর্তমানে দক্ষিণ কোরিয়া, জাপান, যুক্তরাষ্ট্র, সৌদি আরব, অস্ট্রেলিয়া, ইউরোপ ও আফ্রিকার বহু দেশে নিবন্ধন কার্যক্রম চলছে। ইসির লক্ষ্য প্রায় ৫০ লাখ প্রবাসী ভোটারকে এই ব্যবস্থার আওতায় আনা।
বিশেষজ্ঞদের মতে, যদি এই উদ্যোগ সফল হয়, তবে ভবিষ্যতে প্রবাসী ভোটাধিকার নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে এটি একটি কার্যকর মডেল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে পারে। তবে স্বচ্ছতা, সময়ানুবর্তিতা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করাই হবে ইসির জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।
ডেস্ক রিপোর্ট
১৭-১২-২০২৫ রাত ১২:৭
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) নেওয়া আইটি সাপোর্টেড পোস্টাল ব্যালট উদ্যোগে উল্লেখযোগ্য সাড়া মিলছে। ‘পোস্টাল ভোট বিডি’ অ্যাপে নিবন্ধন ইতোমধ্যে ৪ লাখ ৪৫ হাজার ছাড়িয়েছে, যা প্রবাসী ভোটের ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
ইসির তথ্য অনুযায়ী, এখন পর্যন্ত নিবন্ধনকারীদের বড় অংশ পুরুষ ভোটার। নারী ভোটারের সংখ্যা তুলনামূলকভাবে অনেক কম, যা প্রবাসী ভোটার নিবন্ধনে লিঙ্গভিত্তিক অংশগ্রহণের বৈষম্যের বিষয়টি সামনে এনেছে।
ইসি কর্মকর্তারা বলছেন, অতীতে প্রচলিত পোস্টাল ব্যালট ব্যবস্থা কার্যত অকার্যকর ছিল। এবার প্রযুক্তিনির্ভর পদ্ধতি চালু করায় নিবন্ধন ও যাচাই প্রক্রিয়া সহজ হয়েছে। ফলে প্রবাসীদের আগ্রহও বেড়েছে।
তবে চ্যালেঞ্জও কম নয়। নিবন্ধন শেষে ব্যালট সময়মতো পৌঁছানো, ভোট দিয়ে তা ফেরত পাঠানো এবং সেগুলো সঠিকভাবে গণনায় অন্তর্ভুক্ত করা—এই পুরো প্রক্রিয়া সফলভাবে সম্পন্ন করা ইসির জন্য বড় পরীক্ষা হবে বলে মনে করছেন নির্বাচন বিশ্লেষকরা।
বর্তমানে দক্ষিণ কোরিয়া, জাপান, যুক্তরাষ্ট্র, সৌদি আরব, অস্ট্রেলিয়া, ইউরোপ ও আফ্রিকার বহু দেশে নিবন্ধন কার্যক্রম চলছে। ইসির লক্ষ্য প্রায় ৫০ লাখ প্রবাসী ভোটারকে এই ব্যবস্থার আওতায় আনা।
বিশেষজ্ঞদের মতে, যদি এই উদ্যোগ সফল হয়, তবে ভবিষ্যতে প্রবাসী ভোটাধিকার নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে এটি একটি কার্যকর মডেল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে পারে। তবে স্বচ্ছতা, সময়ানুবর্তিতা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করাই হবে ইসির জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।