ফেব্রুয়ারির নির্বাচন শেষে পদত্যাগ করতে চান রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন
বিশেষ প্রতিবেদক
১১-১২-২০২৫ রাত ১১:৩৯
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন শেষে পদত্যাগ করতে চান রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন
বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেছেন, তিনি ফেব্রুয়ারির সংসদ নির্বাচনের পর পদত্যাগের পরিকল্পনা করেছেন। নোবেলজয়ী মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের আচরণে তিনি ‘অপমানবোধ’ করেছেন বলেই এ সিদ্ধান্ত বিবেচনা করছেন।
ঢাকার বঙ্গভবন থেকে রয়টার্সের নয়াদিল্লি প্রতিনিধিকে দেওয়া হোয়াটসঅ্যাপ সাক্ষাৎকারে রাষ্ট্রপতি জানান, দায়িত্ব গ্রহণের পর এটিই তাঁর প্রথম গণমাধ্যম সাক্ষাৎকার। তিনি বলেন, “আমি পদ ছাড়তে আগ্রহী। তবে নির্বাচন না হওয়া পর্যন্ত সাংবিধানিক দায়িত্ব পালনে আমি অটল।”
রাষ্ট্রপতি অভিযোগ করেন, প্রায় সাত মাস প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস তাঁর সঙ্গে দেখা করেননি এবং প্রেস বিভাগও তাঁর কাছ থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। এমনকি সেপ্টেম্বরে বিশ্বব্যাপী বাংলাদেশের দূতাবাসগুলো থেকেও তাঁর ছবি নামিয়ে ফেলা হয়েছে।
সাহাবুদ্দিন বলেন, “এটা জনগণের কাছে ভুল বার্তা দিয়েছে, যেন রাষ্ট্রপতিকে সরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। আমি খুব অপমানবোধ করেছি।”
অভ্যুত্থানের পর সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ হয়েছে কিনা—এ প্রশ্নের উত্তর দিতে অস্বীকৃতি জানান তিনি। তবে সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগের কথা স্বীকার করেন।
বিশেষ প্রতিবেদক
১১-১২-২০২৫ রাত ১১:৩৯
বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেছেন, তিনি ফেব্রুয়ারির সংসদ নির্বাচনের পর পদত্যাগের পরিকল্পনা করেছেন। নোবেলজয়ী মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের আচরণে তিনি ‘অপমানবোধ’ করেছেন বলেই এ সিদ্ধান্ত বিবেচনা করছেন।
ঢাকার বঙ্গভবন থেকে রয়টার্সের নয়াদিল্লি প্রতিনিধিকে দেওয়া হোয়াটসঅ্যাপ সাক্ষাৎকারে রাষ্ট্রপতি জানান, দায়িত্ব গ্রহণের পর এটিই তাঁর প্রথম গণমাধ্যম সাক্ষাৎকার। তিনি বলেন, “আমি পদ ছাড়তে আগ্রহী। তবে নির্বাচন না হওয়া পর্যন্ত সাংবিধানিক দায়িত্ব পালনে আমি অটল।”
রাষ্ট্রপতি অভিযোগ করেন, প্রায় সাত মাস প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস তাঁর সঙ্গে দেখা করেননি এবং প্রেস বিভাগও তাঁর কাছ থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। এমনকি সেপ্টেম্বরে বিশ্বব্যাপী বাংলাদেশের দূতাবাসগুলো থেকেও তাঁর ছবি নামিয়ে ফেলা হয়েছে।
সাহাবুদ্দিন বলেন, “এটা জনগণের কাছে ভুল বার্তা দিয়েছে, যেন রাষ্ট্রপতিকে সরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। আমি খুব অপমানবোধ করেছি।”
অভ্যুত্থানের পর সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ হয়েছে কিনা—এ প্রশ্নের উত্তর দিতে অস্বীকৃতি জানান তিনি। তবে সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগের কথা স্বীকার করেন।