শিরোনামঃ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস: গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গড়ার আহ্বান তারেক রহমানের ভুয়া ফটোকার্ড ও এআই ছবি ঘিরে বিতর্ক: জামায়াতের প্রতিবাদ, রিজভীর ক্ষমাপ্রার্থনা তপশিল ঘোষণার পর ইসি কার্যালয়ে হামলা, শীর্ষ কর্মকর্তাদের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ নেট-জিরো বাস্তবায়নে পোশাক ও টেক্সটাইল গ্রাহকদের সাথে প্রাইম ব্যাংকের সচেতনতা কর্মসূচি অনুষ্ঠিত কুইন’স কমনওয়েলথ রচনা প্রতিযোগিতায় স্বর্ণ, রৌপ্যসহ ৭ অ্যাওয়ার্ড জয় বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের  বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে ছবি আঁকা প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত  বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে প্যাডেল স্ল্যাম ২.০ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন পোশাক শ্রমিকদের জন্য ডিজিটাল স্বাস্থ্যসেবা আনছে নুভিস্তা, বিজিএমইএ ও অলওয়েল খালেদা জিয়ার চিকিৎসা: মেডিকেল বোর্ড ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের তদারকি জোরদার ছাত্র-জনতার নেতা মাহফুজ ও আসিফ মাহমুদ পদত্যাগ, অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব পুনর্বণ্টন সম্ভব

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন শেষে পদত্যাগ করতে চান রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন

#
news image

বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেছেন, তিনি ফেব্রুয়ারির সংসদ নির্বাচনের পর পদত্যাগের পরিকল্পনা করেছেন। নোবেলজয়ী মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের আচরণে তিনি ‘অপমানবোধ’ করেছেন বলেই এ সিদ্ধান্ত বিবেচনা করছেন।

ঢাকার বঙ্গভবন থেকে রয়টার্সের নয়াদিল্লি প্রতিনিধিকে দেওয়া হোয়াটসঅ্যাপ সাক্ষাৎকারে রাষ্ট্রপতি জানান, দায়িত্ব গ্রহণের পর এটিই তাঁর প্রথম গণমাধ্যম সাক্ষাৎকার। তিনি বলেন, “আমি পদ ছাড়তে আগ্রহী। তবে নির্বাচন না হওয়া পর্যন্ত সাংবিধানিক দায়িত্ব পালনে আমি অটল।”

রাষ্ট্রপতি অভিযোগ করেন, প্রায় সাত মাস প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস তাঁর সঙ্গে দেখা করেননি এবং প্রেস বিভাগও তাঁর কাছ থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। এমনকি সেপ্টেম্বরে বিশ্বব্যাপী বাংলাদেশের দূতাবাসগুলো থেকেও তাঁর ছবি নামিয়ে ফেলা হয়েছে।

সাহাবুদ্দিন বলেন, “এটা জনগণের কাছে ভুল বার্তা দিয়েছে, যেন রাষ্ট্রপতিকে সরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। আমি খুব অপমানবোধ করেছি।”

অভ্যুত্থানের পর সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ হয়েছে কিনা—এ প্রশ্নের উত্তর দিতে অস্বীকৃতি জানান তিনি। তবে সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগের কথা স্বীকার করেন।

বিশেষ প্রতিবেদক

১১-১২-২০২৫ রাত ১১:৩৯

news image

বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেছেন, তিনি ফেব্রুয়ারির সংসদ নির্বাচনের পর পদত্যাগের পরিকল্পনা করেছেন। নোবেলজয়ী মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের আচরণে তিনি ‘অপমানবোধ’ করেছেন বলেই এ সিদ্ধান্ত বিবেচনা করছেন।

ঢাকার বঙ্গভবন থেকে রয়টার্সের নয়াদিল্লি প্রতিনিধিকে দেওয়া হোয়াটসঅ্যাপ সাক্ষাৎকারে রাষ্ট্রপতি জানান, দায়িত্ব গ্রহণের পর এটিই তাঁর প্রথম গণমাধ্যম সাক্ষাৎকার। তিনি বলেন, “আমি পদ ছাড়তে আগ্রহী। তবে নির্বাচন না হওয়া পর্যন্ত সাংবিধানিক দায়িত্ব পালনে আমি অটল।”

রাষ্ট্রপতি অভিযোগ করেন, প্রায় সাত মাস প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস তাঁর সঙ্গে দেখা করেননি এবং প্রেস বিভাগও তাঁর কাছ থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। এমনকি সেপ্টেম্বরে বিশ্বব্যাপী বাংলাদেশের দূতাবাসগুলো থেকেও তাঁর ছবি নামিয়ে ফেলা হয়েছে।

সাহাবুদ্দিন বলেন, “এটা জনগণের কাছে ভুল বার্তা দিয়েছে, যেন রাষ্ট্রপতিকে সরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। আমি খুব অপমানবোধ করেছি।”

অভ্যুত্থানের পর সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ হয়েছে কিনা—এ প্রশ্নের উত্তর দিতে অস্বীকৃতি জানান তিনি। তবে সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগের কথা স্বীকার করেন।