মানবতার দৃষ্টান্ত: বিধবা মায়ের প্রাপ্য সম্মান ফিরিয়ে দিল পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তর
শহিদুল ইসলাম খোকন
১২-১১-২০২৫ রাত ১২:১২
মানবতার দৃষ্টান্ত: বিধবা মায়ের প্রাপ্য সম্মান ফিরিয়ে দিল পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তর
আজকের প্রতিহিংসা, স্বার্থ ও ক্ষমতার অহংকারে আচ্ছন্ন সমাজেও এখনো কিছু মানুষ আছেন, যারা ন্যায়, মানবতা ও সহানুভূতির পাশে দৃঢ়ভাবে দাঁড়াতে জানেন।
এমনই এক দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের তিনজন সম্মানিত পরিচালক- পরিচালক (প্রশাসন) মীর সাজেদুর রহমান, ডিডিপি এরশাদ আহমেদ নোমানী, এবং এডিপি-১ ওমর ফারুক। তাদের প্রজ্ঞা, উদারতা ও মানবিক দৃষ্টিভঙ্গির ফলে একজন বিধবা পরিবার কল্যাণ পরিদর্শিকা মা ফিরে পেয়েছেন তার প্রাপ্য সম্মান ও অধিকার। এটি কেবল একটি প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত নয়, বরং এক আবেগময় মানবিক অধ্যায়, যা প্রশাসনিক ইতিহাসে এক অনন্য উদাহরণ হয়ে থাকবে।
অন্যায়ের আঁধারে মানবতার প্রদীপ
বহু প্রতিকূলতা, প্রাতিষ্ঠানিক জটিলতা ও সহকর্মীদের অন্যায় প্রতিহিংসার মাঝেও এই তিনজন কর্মকর্তা ন্যায় ও মানবতার পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন। তারা প্রমাণ করেছেন—মানবিকতা কখনো মরে না, যদি হৃদয়ে সত্যের আলো জ্বলে। তাদের নিষ্ঠা, সততা ও সহানুভূতি দেখিয়েছে, প্রশাসনিক দায়িত্ব মানে শুধু নিয়ম মানা নয়; বরং মানুষের পাশে দাঁড়ানোও এক বড় দায়িত্ব।
একজন বিধবা মায়ের স্বপ্নফেরা
দীর্ঘদিন অবহেলা ও বঞ্চনার শিকার সেই বিধবা পরিবার কল্যাণ পরিদর্শিকা আজ ফিরে পেয়েছেন নিজের প্রাপ্য মর্যাদা।
অশ্রুসিক্ত চোখে তিনি বলেন, আল্লাহ তাদের উত্তম প্রতিদান দিন—তারা প্রমাণ করেছেন, ভালো মানুষ এখনো আছে।
তার এই কৃতজ্ঞতার বাক্য যেন পুরো সমাজকে মনে করিয়ে দেয়—সততা ও মানবতা এখনো টিকে আছে, শুধু দরকার সত্যের পাশে দাঁড়ানোর সাহস।
প্রশাসনের ইতিহাসে সোনালি অধ্যায়
পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের ইতিহাসে এই তিন কর্মকর্তার সিদ্ধান্ত এক অমলিন দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে। তাদের ন্যায়ভিত্তিক ও মানবিক পদক্ষেপ কেবল একজন মায়ের ভাগ্য বদলায়নি; বরং দেখিয়ে দিয়েছে—যখন নেতৃত্বে থাকে সততা, তখন প্রশাসনও হতে পারে ভালোবাসা ও ন্যায়ের আশ্রয়স্থল।
এই তিনজন কর্মকর্তা এখন অধিদপ্তরের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীর কাছে এক উজ্জ্বল আদর্শ, যেখানে দায়িত্ব মানে শুধু কাজ নয়—মানবিকতার প্রতি দায়বদ্ধতা।
শেষকথা
এই ঘটনাটি শুধু একটি প্রশাসনিক সাফল্য নয়; এটি মানবতার পুনর্জাগরণ, নৈতিকতার জয়, এবং সত্য-সততার বিজয়।
পরিচালক মীর সাজেদুর রহমান, ডিডিপি এরশাদ আহমেদ নোমানী এবং এডিপি-১ ওমর ফারুক— এই তিনজন মহান মানুষের কর্মনিষ্ঠা ও উদার মানসিকতা ভবিষ্যতের প্রশাসনিক নৈতিকতার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।
পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তর তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ, আর সেই বিধবা মায়ের মুখে ফেরা হাসি হয়ে থাকবে— মানবতার চিরন্তন বিজয়ের প্রতীক।
শহিদুল ইসলাম খোকন
১২-১১-২০২৫ রাত ১২:১২
আজকের প্রতিহিংসা, স্বার্থ ও ক্ষমতার অহংকারে আচ্ছন্ন সমাজেও এখনো কিছু মানুষ আছেন, যারা ন্যায়, মানবতা ও সহানুভূতির পাশে দৃঢ়ভাবে দাঁড়াতে জানেন।
এমনই এক দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের তিনজন সম্মানিত পরিচালক- পরিচালক (প্রশাসন) মীর সাজেদুর রহমান, ডিডিপি এরশাদ আহমেদ নোমানী, এবং এডিপি-১ ওমর ফারুক। তাদের প্রজ্ঞা, উদারতা ও মানবিক দৃষ্টিভঙ্গির ফলে একজন বিধবা পরিবার কল্যাণ পরিদর্শিকা মা ফিরে পেয়েছেন তার প্রাপ্য সম্মান ও অধিকার। এটি কেবল একটি প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত নয়, বরং এক আবেগময় মানবিক অধ্যায়, যা প্রশাসনিক ইতিহাসে এক অনন্য উদাহরণ হয়ে থাকবে।
অন্যায়ের আঁধারে মানবতার প্রদীপ
বহু প্রতিকূলতা, প্রাতিষ্ঠানিক জটিলতা ও সহকর্মীদের অন্যায় প্রতিহিংসার মাঝেও এই তিনজন কর্মকর্তা ন্যায় ও মানবতার পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন। তারা প্রমাণ করেছেন—মানবিকতা কখনো মরে না, যদি হৃদয়ে সত্যের আলো জ্বলে। তাদের নিষ্ঠা, সততা ও সহানুভূতি দেখিয়েছে, প্রশাসনিক দায়িত্ব মানে শুধু নিয়ম মানা নয়; বরং মানুষের পাশে দাঁড়ানোও এক বড় দায়িত্ব।
একজন বিধবা মায়ের স্বপ্নফেরা
দীর্ঘদিন অবহেলা ও বঞ্চনার শিকার সেই বিধবা পরিবার কল্যাণ পরিদর্শিকা আজ ফিরে পেয়েছেন নিজের প্রাপ্য মর্যাদা।
অশ্রুসিক্ত চোখে তিনি বলেন, আল্লাহ তাদের উত্তম প্রতিদান দিন—তারা প্রমাণ করেছেন, ভালো মানুষ এখনো আছে।
তার এই কৃতজ্ঞতার বাক্য যেন পুরো সমাজকে মনে করিয়ে দেয়—সততা ও মানবতা এখনো টিকে আছে, শুধু দরকার সত্যের পাশে দাঁড়ানোর সাহস।
প্রশাসনের ইতিহাসে সোনালি অধ্যায়
পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের ইতিহাসে এই তিন কর্মকর্তার সিদ্ধান্ত এক অমলিন দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে। তাদের ন্যায়ভিত্তিক ও মানবিক পদক্ষেপ কেবল একজন মায়ের ভাগ্য বদলায়নি; বরং দেখিয়ে দিয়েছে—যখন নেতৃত্বে থাকে সততা, তখন প্রশাসনও হতে পারে ভালোবাসা ও ন্যায়ের আশ্রয়স্থল।
এই তিনজন কর্মকর্তা এখন অধিদপ্তরের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীর কাছে এক উজ্জ্বল আদর্শ, যেখানে দায়িত্ব মানে শুধু কাজ নয়—মানবিকতার প্রতি দায়বদ্ধতা।
শেষকথা
এই ঘটনাটি শুধু একটি প্রশাসনিক সাফল্য নয়; এটি মানবতার পুনর্জাগরণ, নৈতিকতার জয়, এবং সত্য-সততার বিজয়।
পরিচালক মীর সাজেদুর রহমান, ডিডিপি এরশাদ আহমেদ নোমানী এবং এডিপি-১ ওমর ফারুক— এই তিনজন মহান মানুষের কর্মনিষ্ঠা ও উদার মানসিকতা ভবিষ্যতের প্রশাসনিক নৈতিকতার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।
পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তর তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ, আর সেই বিধবা মায়ের মুখে ফেরা হাসি হয়ে থাকবে— মানবতার চিরন্তন বিজয়ের প্রতীক।