শিরোনামঃ
‘ইকুইটির মূল্য শূন্য’—পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন বন্ধ, বিনিয়োগকারীদের উদ্বেগ বাড়ছে রোনালদো বললেন ‘বিশ্বকাপ সব নয়’, মেসির পাল্টা: ‘এটাই জীবনের শীর্ষ অর্জন’! চার দশকের পথচলার অবসান, রাজনীতি থেকে বিদায় নিলেন ন্যান্সি পেলোসি ফেব্রুয়ারিতে ভোট, আগে গণভোটের দাবি জামায়াত আমিরের ইটভাটার বিরুদ্ধে অভিযানে ২৪ লাখ টাকা জরিমানা, ১ জনের কারাদণ্ড কালিয়ায় তারুণ্যের উৎসব ২০২৫ পালিত আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের ৪৪৩তম পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিত কিউএস এশিয়া ইউনিভার্সিটি র‌্যাংকিং-এ সাউথইস্ট শাকিব খানের ঢাকা ফিরছে আরও শক্তভাবে বিপিএলে ঘোষিত হলো ২৭ সদস্যের বাংলাদেশ দল, কোচের ভরসা পুরোনো মুখে

আগেভাগে সংশোধিত বাজেট, সংকোচনের পথে সরকার—নির্বাচন কি কারণ?

#
news image

অর্থবছরের মাঝামাঝি নয়, এবার আগেভাগেই শুরু হলো সংশোধিত বাজেট প্রণয়ন প্রক্রিয়া। সাধারণত মার্চে এই কাজ হয়, কিন্তু ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন থাকায় সরকার এবার বিশেষভাবে প্রস্তুতি নিচ্ছে। অর্থ বিভাগ সোমবার যে পরিপত্র জারি করেছে, তাতে স্পষ্ট বার্তা—ব্যয় নয়, সাশ্রয়ই এখন সরকারের অগ্রাধিকার।

কৃচ্ছ্রসাধন নীতির আওতায় বিদেশ ভ্রমণ, নতুন গাড়ি বা জাহাজ কেনা, এমনকি ভূমি অধিগ্রহণের ব্যয়ও স্থগিত করা হয়েছে। তবে অগ্রাধিকারমূলক প্রকল্পগুলোর ক্ষেত্রে কিছুটা ছাড় থাকবে।

অর্থনীতিবিদদের মতে, এই সংকোচনমূলক দৃষ্টিভঙ্গি সরকারের রাজস্ব সংকট ও বৈদেশিক মুদ্রার চাপে নেওয়া সতর্ক পদক্ষেপ। রাজস্ব আদায়ে ঘাটতি, ডলার বাজারের অস্থিরতা এবং বর্ধিত আমদানি ব্যয়ের প্রেক্ষাপটে ব্যয় কমানো এখন সরকারের প্রধান কৌশল।

অন্যদিকে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, নির্বাচন সামনে রেখে সরকারের মূল লক্ষ্য স্থিতিশীলতা বজায় রাখা। ব্যয়বহুল কর্মসূচি বা বড় প্রকল্পে অর্থ ঢাললে জনগণের কাছে “অতিরিক্ত ব্যয়বহুল প্রশাসন” হিসেবে সমালোচনা হতে পারে—যা নির্বাচন পূর্ব সময়ে সরকার এড়াতে চায়।

একই সঙ্গে সরকারি কর্মকর্তাদের জন্যও এটি সতর্কবার্তা—“অপ্রয়োজনীয় ব্যয় বন্ধ করো, প্রয়োজনীয় খাতে মনোযোগ দাও।”

ডেস্ক রিপোর্ট

২৮-১০-২০২৫ রাত ১২:৩৩

news image

অর্থবছরের মাঝামাঝি নয়, এবার আগেভাগেই শুরু হলো সংশোধিত বাজেট প্রণয়ন প্রক্রিয়া। সাধারণত মার্চে এই কাজ হয়, কিন্তু ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন থাকায় সরকার এবার বিশেষভাবে প্রস্তুতি নিচ্ছে। অর্থ বিভাগ সোমবার যে পরিপত্র জারি করেছে, তাতে স্পষ্ট বার্তা—ব্যয় নয়, সাশ্রয়ই এখন সরকারের অগ্রাধিকার।

কৃচ্ছ্রসাধন নীতির আওতায় বিদেশ ভ্রমণ, নতুন গাড়ি বা জাহাজ কেনা, এমনকি ভূমি অধিগ্রহণের ব্যয়ও স্থগিত করা হয়েছে। তবে অগ্রাধিকারমূলক প্রকল্পগুলোর ক্ষেত্রে কিছুটা ছাড় থাকবে।

অর্থনীতিবিদদের মতে, এই সংকোচনমূলক দৃষ্টিভঙ্গি সরকারের রাজস্ব সংকট ও বৈদেশিক মুদ্রার চাপে নেওয়া সতর্ক পদক্ষেপ। রাজস্ব আদায়ে ঘাটতি, ডলার বাজারের অস্থিরতা এবং বর্ধিত আমদানি ব্যয়ের প্রেক্ষাপটে ব্যয় কমানো এখন সরকারের প্রধান কৌশল।

অন্যদিকে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, নির্বাচন সামনে রেখে সরকারের মূল লক্ষ্য স্থিতিশীলতা বজায় রাখা। ব্যয়বহুল কর্মসূচি বা বড় প্রকল্পে অর্থ ঢাললে জনগণের কাছে “অতিরিক্ত ব্যয়বহুল প্রশাসন” হিসেবে সমালোচনা হতে পারে—যা নির্বাচন পূর্ব সময়ে সরকার এড়াতে চায়।

একই সঙ্গে সরকারি কর্মকর্তাদের জন্যও এটি সতর্কবার্তা—“অপ্রয়োজনীয় ব্যয় বন্ধ করো, প্রয়োজনীয় খাতে মনোযোগ দাও।”