আদর্শ পূরণ হয়নি, বরং বঞ্চনার শিকার’ — জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে জুলাই শহীদ পরিবারের বৈঠক
নিজস্ব প্রতিবেদক
২৭-১০-২০২৫ রাত ১২:২০
আদর্শ পূরণ হয়নি, বরং বঞ্চনার শিকার’ — জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে জুলাই শহীদ পরিবারের বৈঠক
জুলাই শহীদ পরিবারের সদস্যরা অভিযোগ করেছেন, তাদের সন্তানরা যে আদর্শ ও উদ্দেশ্য নিয়ে জীবন উৎসর্গ করেছিলেন, তা আজও বাস্তবায়িত হয়নি। বরং তারা বিভিন্ন দপ্তরে লাঞ্ছনা ও বঞ্চনার শিকার হচ্ছেন।
রোববার (২৬ অক্টোবর) জাতীয় সংসদের এলডি হলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ও জুলাই শহীদ পরিবারের বৈঠকে এসব অভিযোগ তুলে ধরেন তারা।
বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ, সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার, বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, ড. ইফতেখারুজ্জামান, ড. মোহাম্মদ আইয়ুব মিয়া এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার।
শহীদ পরিবারের সদস্যরা জানান, নানা সময় তারা তাদের সমস্যার কথা জানাতে চাইলেও “অদৃশ্য প্রতিবন্ধকতা”র কারণে তা সম্ভব হয়নি।
তারা জুলাই জাতীয় সনদের আইনি স্বীকৃতি ও নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে সরকারের উদ্যোগ চেয়েছেন।
কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়, জুলাই ফাউন্ডেশন এই বিষয়ে কাজ করছে বলে তারা জানেন, তবে শহীদ পরিবারবর্গের বর্তমান বঞ্চনা সম্পর্কে তারা অবগত ছিলেন না। কমিশন প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, উত্থাপিত সব বিষয় যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে উপস্থাপন করা হবে।
এছাড়া, শহীদ পরিবারবর্গের প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাতের আগ্রহ প্রকাশ করলে, কমিশন সহযোগিতার আশ্বাস দেয়।
বৈঠকে ১০ সদস্যের প্রতিনিধিদল অংশ নেন, যার মধ্যে ছিলেন শহীদ ফারহান ফাইয়াজের পিতা আলহাজ শহিদুল ইসলাম ভূঁইয়া, শহীদ মুগ্ধের পিতা মীর মোস্তাফিজুর রহমান, শহীদ ইয়ামিনের পিতা মো. মহিউদ্দীন, শহীদ জাবির ইব্রাহিমের পিতা কবির হোসেন, শহীদ শাহরিয়ারের পিতা মোহাম্মদ আবদুল মতিন, শহীদ রিয়ানের পিতা মো. গোলাম রাজ্জাক, শহীদ আব্দুল্লাহর ভাই মো. গাউছ উল্লাহ, শহীদ আব্দুল হান্নানের ছেলে সাইফ আহমেদ খান, মো. ওবায়দুল হক, এবং শহীদ মোন্তাসিরের পিতা সৈয়দ গাজীউর রহমান।
নিজস্ব প্রতিবেদক
২৭-১০-২০২৫ রাত ১২:২০
জুলাই শহীদ পরিবারের সদস্যরা অভিযোগ করেছেন, তাদের সন্তানরা যে আদর্শ ও উদ্দেশ্য নিয়ে জীবন উৎসর্গ করেছিলেন, তা আজও বাস্তবায়িত হয়নি। বরং তারা বিভিন্ন দপ্তরে লাঞ্ছনা ও বঞ্চনার শিকার হচ্ছেন।
রোববার (২৬ অক্টোবর) জাতীয় সংসদের এলডি হলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ও জুলাই শহীদ পরিবারের বৈঠকে এসব অভিযোগ তুলে ধরেন তারা।
বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ, সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার, বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, ড. ইফতেখারুজ্জামান, ড. মোহাম্মদ আইয়ুব মিয়া এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার।
শহীদ পরিবারের সদস্যরা জানান, নানা সময় তারা তাদের সমস্যার কথা জানাতে চাইলেও “অদৃশ্য প্রতিবন্ধকতা”র কারণে তা সম্ভব হয়নি।
তারা জুলাই জাতীয় সনদের আইনি স্বীকৃতি ও নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে সরকারের উদ্যোগ চেয়েছেন।
কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়, জুলাই ফাউন্ডেশন এই বিষয়ে কাজ করছে বলে তারা জানেন, তবে শহীদ পরিবারবর্গের বর্তমান বঞ্চনা সম্পর্কে তারা অবগত ছিলেন না। কমিশন প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, উত্থাপিত সব বিষয় যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে উপস্থাপন করা হবে।
এছাড়া, শহীদ পরিবারবর্গের প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাতের আগ্রহ প্রকাশ করলে, কমিশন সহযোগিতার আশ্বাস দেয়।
বৈঠকে ১০ সদস্যের প্রতিনিধিদল অংশ নেন, যার মধ্যে ছিলেন শহীদ ফারহান ফাইয়াজের পিতা আলহাজ শহিদুল ইসলাম ভূঁইয়া, শহীদ মুগ্ধের পিতা মীর মোস্তাফিজুর রহমান, শহীদ ইয়ামিনের পিতা মো. মহিউদ্দীন, শহীদ জাবির ইব্রাহিমের পিতা কবির হোসেন, শহীদ শাহরিয়ারের পিতা মোহাম্মদ আবদুল মতিন, শহীদ রিয়ানের পিতা মো. গোলাম রাজ্জাক, শহীদ আব্দুল্লাহর ভাই মো. গাউছ উল্লাহ, শহীদ আব্দুল হান্নানের ছেলে সাইফ আহমেদ খান, মো. ওবায়দুল হক, এবং শহীদ মোন্তাসিরের পিতা সৈয়দ গাজীউর রহমান।