‘ভূমি মন্ত্রণালয়ের নামে সারা দেশে ১০ লাখ মামলা’ — সচিবের মন্তব্য
নিজস্ব প্রতিবেদক
২৭-১০-২০২৫ রাত ১২:১৭
‘ভূমি মন্ত্রণালয়ের নামে সারা দেশে ১০ লাখ মামলা’ — সচিবের মন্তব্য
ভূমি সংক্রান্ত মামলার সংখ্যা উদ্বেগজনকভাবে বেড়ে গেছে বলে জানিয়েছেন ভূমি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব এ এস এম সালেহ আহমেদ। তিনি বলেন, “বর্তমানে সারা দেশে ভূমি মন্ত্রণালয়ের নামে প্রায় ১০ লাখ মামলা চলমান রয়েছে।”
রোববার (২৬ অক্টোবর) সচিবালয়ে আয়োজিত ‘জনবান্ধব ভূমিসেবায় গণমাধ্যমের ভূমিকা’ শীর্ষক সেমিনারে তিনি এ কথা বলেন।
সচিব বলেন, “ভূমিসেবার বিভিন্ন পর্যায়ে দালালের প্রভাব আছে। কিন্তু ভূমি মন্ত্রণালয়ের বাইরেও ভূমি-সংক্রান্ত অনেক কাজ অন্য মন্ত্রণালয় করে, বিশেষ করে আইন মন্ত্রণালয়।”
সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন অতিরিক্ত সচিব এমদাদুল হক চৌধুরী। তিনি বলেন, “ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনগণ ধীরে ধীরে অভ্যস্ত হচ্ছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে ১৭ লাখ ৭৬ হাজার মিউটেশন আবেদন জমা পড়েছে, যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় প্রায় ৪ লাখ বেশি।”
তিনি আরও জানান, দেশে এখন ৬১ জেলায় ৮২০ ভূমিসেবা সহায়তা কেন্দ্র চালু আছে। উপজেলা পর্যায়ে আবেদন ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ২৭০ টাকা।
ভূমি সচিব বলেন, “আমরা চাই নাগরিকরা দালালমুক্ত, স্বচ্ছ এবং প্রযুক্তিনির্ভর ভূমিসেবা পাক। ভূমি ব্যবস্থাপনায় জবাবদিহি নিশ্চিত করতে সরকার ধারাবাহিকভাবে সংস্কার চালিয়ে যাচ্ছে।”
নিজস্ব প্রতিবেদক
২৭-১০-২০২৫ রাত ১২:১৭
ভূমি সংক্রান্ত মামলার সংখ্যা উদ্বেগজনকভাবে বেড়ে গেছে বলে জানিয়েছেন ভূমি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব এ এস এম সালেহ আহমেদ। তিনি বলেন, “বর্তমানে সারা দেশে ভূমি মন্ত্রণালয়ের নামে প্রায় ১০ লাখ মামলা চলমান রয়েছে।”
রোববার (২৬ অক্টোবর) সচিবালয়ে আয়োজিত ‘জনবান্ধব ভূমিসেবায় গণমাধ্যমের ভূমিকা’ শীর্ষক সেমিনারে তিনি এ কথা বলেন।
সচিব বলেন, “ভূমিসেবার বিভিন্ন পর্যায়ে দালালের প্রভাব আছে। কিন্তু ভূমি মন্ত্রণালয়ের বাইরেও ভূমি-সংক্রান্ত অনেক কাজ অন্য মন্ত্রণালয় করে, বিশেষ করে আইন মন্ত্রণালয়।”
সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন অতিরিক্ত সচিব এমদাদুল হক চৌধুরী। তিনি বলেন, “ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনগণ ধীরে ধীরে অভ্যস্ত হচ্ছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে ১৭ লাখ ৭৬ হাজার মিউটেশন আবেদন জমা পড়েছে, যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় প্রায় ৪ লাখ বেশি।”
তিনি আরও জানান, দেশে এখন ৬১ জেলায় ৮২০ ভূমিসেবা সহায়তা কেন্দ্র চালু আছে। উপজেলা পর্যায়ে আবেদন ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ২৭০ টাকা।
ভূমি সচিব বলেন, “আমরা চাই নাগরিকরা দালালমুক্ত, স্বচ্ছ এবং প্রযুক্তিনির্ভর ভূমিসেবা পাক। ভূমি ব্যবস্থাপনায় জবাবদিহি নিশ্চিত করতে সরকার ধারাবাহিকভাবে সংস্কার চালিয়ে যাচ্ছে।”