ভোটে শান্তি রক্ষায় ‘যোদ্ধা প্রশাসন’ চান প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস
নিজস্ব প্রতিবেদক
২১-১০-২০২৫ রাত ১১:৪৩
ভোটে শান্তি রক্ষায় ‘যোদ্ধা প্রশাসন’ চান প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, “ভোটে শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে পারবে, সে রকম যোদ্ধাদেরই বেছে নেওয়া হবে।” তিনি আরও জানান, প্রশাসনে প্রয়োজনীয় রদবদল তার সরাসরি তত্ত্বাবধানে হবে, যাতে নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ও নিরপেক্ষভাবে সম্পন্ন হয়।
রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বিএনপি নেতাদের সঙ্গে বৈঠককালে তিনি এ কথা বলেন। বৈঠকে আসন্ন জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি, প্রশাসনের ভূমিকা ও নির্বাচনী পরিবেশ নিয়ে বিস্তর আলোচনা হয়।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা হিসেবে ড. ইউনূস নির্বাচনের আগে প্রশাসনে রদবদলের নেতৃত্ব দেবেন। জেলা প্রশাসক (ডিসি) ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ পদে নিয়োগের ক্ষেত্রে একাধিক ‘ফিট লিস্ট’ থেকে যোগ্য কর্মকর্তাদের বাছাই করা হবে।
বৈঠকে বিএনপির পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সালাহউদ্দিন আহমদ, পরিকল্পনা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ, আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল এবং শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান।
বিএনপি নেতারা প্রধান উপদেষ্টার কাছে অনুরোধ জানান, “যেসব কর্মকর্তা অতীতে বিতর্কিত ভূমিকা রেখেছেন বা একদলীয় শাসনামলে নির্বাচনী দায়িত্ব পালন করেছেন, তাদের ভোট-সংক্রান্ত দায়িত্ব থেকে দূরে রাখা উচিত।”
এ সময় প্রধান উপদেষ্টা আশ্বাস দেন, প্রশাসনে রদবদলে নিরপেক্ষতা ও যোগ্যতাই হবে মূল মানদণ্ড। নির্বাচনের আগে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও মাঠ প্রশাসনের সমন্বয়ে বিশেষ পরিকল্পনাও নেওয়া হচ্ছে বলে তিনি জানান।
নিজস্ব প্রতিবেদক
২১-১০-২০২৫ রাত ১১:৪৩
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, “ভোটে শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে পারবে, সে রকম যোদ্ধাদেরই বেছে নেওয়া হবে।” তিনি আরও জানান, প্রশাসনে প্রয়োজনীয় রদবদল তার সরাসরি তত্ত্বাবধানে হবে, যাতে নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ও নিরপেক্ষভাবে সম্পন্ন হয়।
রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বিএনপি নেতাদের সঙ্গে বৈঠককালে তিনি এ কথা বলেন। বৈঠকে আসন্ন জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি, প্রশাসনের ভূমিকা ও নির্বাচনী পরিবেশ নিয়ে বিস্তর আলোচনা হয়।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা হিসেবে ড. ইউনূস নির্বাচনের আগে প্রশাসনে রদবদলের নেতৃত্ব দেবেন। জেলা প্রশাসক (ডিসি) ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ পদে নিয়োগের ক্ষেত্রে একাধিক ‘ফিট লিস্ট’ থেকে যোগ্য কর্মকর্তাদের বাছাই করা হবে।
বৈঠকে বিএনপির পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সালাহউদ্দিন আহমদ, পরিকল্পনা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ, আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল এবং শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান।
বিএনপি নেতারা প্রধান উপদেষ্টার কাছে অনুরোধ জানান, “যেসব কর্মকর্তা অতীতে বিতর্কিত ভূমিকা রেখেছেন বা একদলীয় শাসনামলে নির্বাচনী দায়িত্ব পালন করেছেন, তাদের ভোট-সংক্রান্ত দায়িত্ব থেকে দূরে রাখা উচিত।”
এ সময় প্রধান উপদেষ্টা আশ্বাস দেন, প্রশাসনে রদবদলে নিরপেক্ষতা ও যোগ্যতাই হবে মূল মানদণ্ড। নির্বাচনের আগে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও মাঠ প্রশাসনের সমন্বয়ে বিশেষ পরিকল্পনাও নেওয়া হচ্ছে বলে তিনি জানান।