শিরোনামঃ
‘ইকুইটির মূল্য শূন্য’—পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন বন্ধ, বিনিয়োগকারীদের উদ্বেগ বাড়ছে রোনালদো বললেন ‘বিশ্বকাপ সব নয়’, মেসির পাল্টা: ‘এটাই জীবনের শীর্ষ অর্জন’! চার দশকের পথচলার অবসান, রাজনীতি থেকে বিদায় নিলেন ন্যান্সি পেলোসি ফেব্রুয়ারিতে ভোট, আগে গণভোটের দাবি জামায়াত আমিরের ইটভাটার বিরুদ্ধে অভিযানে ২৪ লাখ টাকা জরিমানা, ১ জনের কারাদণ্ড কালিয়ায় তারুণ্যের উৎসব ২০২৫ পালিত আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের ৪৪৩তম পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিত কিউএস এশিয়া ইউনিভার্সিটি র‌্যাংকিং-এ সাউথইস্ট শাকিব খানের ঢাকা ফিরছে আরও শক্তভাবে বিপিএলে ঘোষিত হলো ২৭ সদস্যের বাংলাদেশ দল, কোচের ভরসা পুরোনো মুখে

রংপুরে দাদন ব্যবসায়ীর হামলায় ১২পরিবার বাড়ি ছাড়া

#
news image

রংপুর মহানগরীর এক দাদন ব্যবসায়ীর হামলায় ১২ পরিবার বাড়ি ছাড়া হয়েছে। বাড়ি ছাড়া পরিবারের সদস্যরা সকলেই সদর হাসপাতাল কলোনির বাসিন্দা। 

শনিবার দুপুরে রংপুর প্রেসক্লাব চত্বরে এক মানববন্ধন ও সমাবেশে বক্তারা বলেন, 
দাদন ব্যবসায়ী হেমন্তি, টুটুল, তপন, রনজিত, জয়, রানা গং এর আক্রমণের  উচ্ছেদ হওয়া পরিবারগুলোর  বাড়ি ফেরা ও নিরাপত্তা অনিশ্চিত হয়ে পরেছে। 

নিরাপত্তা নিশ্চিত ও আক্রমণকারীদের  গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে সদর হাসপাতাল হরিজন কলোনির উচ্ছেদের শিকার ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্যরা আরও বলেন,
দীর্ঘদিন ধরে সদর হাসপাতাল কলোনিতে বসবাসরত পরিবারগুলো দাদন ব্যবসায়ী হেমন্তি রানীর দ্বারা নিপীড়নের শিকার হয়ে আসছে। তার কথা মতো চলতে হয়। 

সজনী রাণী বলেন, তার কথা মতো না চললে এলাকায় থাকা মুশকিল। আমার মায়ের কাছে সুদের টাকা পায়। সেই টাকার জন্য আমাকে মেরে এলাকা ছাড়া করেছে। 

সদর হাসপাতাল কলোনির সাবেক সভাপতি শাকিল বাসফোরের  মা জেবা রানী বলেন, সুদের টাকার জন্য যাকে তাকে মারধর করে, ঘরে তালা দেয়, নির্যাতন করে। এসবের প্রতিবাদ করলে মারধর করে। এর আগে, হামলায় বড় ছেলের মাথায় চেয়ার দিয়ে আঘাত করে মাথা ফেটে দেয়। ৩টি সেলাই পরেছে । তার সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের ভয়ে এলাকায় থাকতে না পেরে বের হয়ে এসেছি। আমরা আইনের আশ্রয় নিলেও এখন পর্যন্ত কোন আইনি পদক্ষেপ দেখলাম না। আমার বাড়ি-ঘরে লুটপাট করা হয়েছে। 

আর এক ভুক্তভোগী রেখা রানী বলেন, ছেলে-মেয়েরা পছন্দ করে বিয়ে করলে সে  মোটা অংকের টাকা দাবি করে। না দিলে এলাকা ছাড়া হতে হয়।

 শুধু কী তাই,সামাজিক অনুষ্ঠানের নামে আমাদের উপর এভাবে নিপীড়ন করে। আমি এখনও বাড়ি ছাড়া। আমরা বাড়ি ছাড়া হয়ে মানবেতর জীবন-যাপন করছি। 

ভুক্তভোগী -রানী বাসফোড় দাবি করেন,অবিলম্বে দাদন ব্যবসায়ী হেমন্তি, টুটুল, তপন, রনজিত, জয়, রানা গং এর আক্রমণের  উচ্ছেদ হওয়া পরিবারগুলোর  বাড়ি ফেরা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং  আক্রমণকারীদের  গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি যেন প্রশাসন নিশ্চিত করে।

রংপুর প্রতিনিধি

১৮-১০-২০২৫ রাত ১১:৫

news image

রংপুর মহানগরীর এক দাদন ব্যবসায়ীর হামলায় ১২ পরিবার বাড়ি ছাড়া হয়েছে। বাড়ি ছাড়া পরিবারের সদস্যরা সকলেই সদর হাসপাতাল কলোনির বাসিন্দা। 

শনিবার দুপুরে রংপুর প্রেসক্লাব চত্বরে এক মানববন্ধন ও সমাবেশে বক্তারা বলেন, 
দাদন ব্যবসায়ী হেমন্তি, টুটুল, তপন, রনজিত, জয়, রানা গং এর আক্রমণের  উচ্ছেদ হওয়া পরিবারগুলোর  বাড়ি ফেরা ও নিরাপত্তা অনিশ্চিত হয়ে পরেছে। 

নিরাপত্তা নিশ্চিত ও আক্রমণকারীদের  গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে সদর হাসপাতাল হরিজন কলোনির উচ্ছেদের শিকার ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্যরা আরও বলেন,
দীর্ঘদিন ধরে সদর হাসপাতাল কলোনিতে বসবাসরত পরিবারগুলো দাদন ব্যবসায়ী হেমন্তি রানীর দ্বারা নিপীড়নের শিকার হয়ে আসছে। তার কথা মতো চলতে হয়। 

সজনী রাণী বলেন, তার কথা মতো না চললে এলাকায় থাকা মুশকিল। আমার মায়ের কাছে সুদের টাকা পায়। সেই টাকার জন্য আমাকে মেরে এলাকা ছাড়া করেছে। 

সদর হাসপাতাল কলোনির সাবেক সভাপতি শাকিল বাসফোরের  মা জেবা রানী বলেন, সুদের টাকার জন্য যাকে তাকে মারধর করে, ঘরে তালা দেয়, নির্যাতন করে। এসবের প্রতিবাদ করলে মারধর করে। এর আগে, হামলায় বড় ছেলের মাথায় চেয়ার দিয়ে আঘাত করে মাথা ফেটে দেয়। ৩টি সেলাই পরেছে । তার সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের ভয়ে এলাকায় থাকতে না পেরে বের হয়ে এসেছি। আমরা আইনের আশ্রয় নিলেও এখন পর্যন্ত কোন আইনি পদক্ষেপ দেখলাম না। আমার বাড়ি-ঘরে লুটপাট করা হয়েছে। 

আর এক ভুক্তভোগী রেখা রানী বলেন, ছেলে-মেয়েরা পছন্দ করে বিয়ে করলে সে  মোটা অংকের টাকা দাবি করে। না দিলে এলাকা ছাড়া হতে হয়।

 শুধু কী তাই,সামাজিক অনুষ্ঠানের নামে আমাদের উপর এভাবে নিপীড়ন করে। আমি এখনও বাড়ি ছাড়া। আমরা বাড়ি ছাড়া হয়ে মানবেতর জীবন-যাপন করছি। 

ভুক্তভোগী -রানী বাসফোড় দাবি করেন,অবিলম্বে দাদন ব্যবসায়ী হেমন্তি, টুটুল, তপন, রনজিত, জয়, রানা গং এর আক্রমণের  উচ্ছেদ হওয়া পরিবারগুলোর  বাড়ি ফেরা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং  আক্রমণকারীদের  গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি যেন প্রশাসন নিশ্চিত করে।