ট্রাম্পের দাবি নাকচ করল ভারত, ‘মোদির সঙ্গে তেলবিষয়ক কথা হয়নি’
আন্তর্জাতিক ডেস্ক
১৬-১০-২০২৫ রাত ৮:৫১
ট্রাম্পের দাবি নাকচ করল ভারত, ‘মোদির সঙ্গে তেলবিষয়ক কথা হয়নি’
ভারত রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কেনা বন্ধ করতে যাচ্ছে—মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের এমন দাবিকে নাকচ করেছে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) সাপ্তাহিক ব্রিফিংয়ে মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেন, “আমার জানা মতে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যে কোনও ফোনালাপ হয়নি।”
এর আগে বুধবার হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প দাবি করেন, “রাশিয়ার কাছ থেকে তেল না কেনার বিষয়ে মোদি আমাকে আশ্বস্ত করেছেন। ভারত শিগগিরই এই প্রক্রিয়া বন্ধ করবে।”
তবে নয়াদিল্লি জানায়, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে জ্বালানি সহযোগিতা বিষয়ে আলোচনা চলছে, কিন্তু আমদানি নীতি নির্ধারণে ভারত নিজ দেশের ভোক্তার স্বার্থকেই অগ্রাধিকার দেবে।
টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, সাংবাদিকদের প্রশ্নে রণধীর জয়সওয়াল স্পষ্টভাবে বলেন, ট্রাম্পের দাবির কোনও ভিত্তি নেই।
ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকেই রাশিয়ার অন্যতম বড় তেল ক্রেতা ভারত। যুক্তরাষ্ট্রের দাবি, রাশিয়া এই তেল বিক্রির অর্থ যুদ্ধ পরিচালনায় ব্যবহার করছে। তাই ভারত, চীন ও জাপানকে রাশিয়ার তেল ও গ্যাস আমদানি বন্ধে চাপ দিচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন।
আন্তর্জাতিক ডেস্ক
১৬-১০-২০২৫ রাত ৮:৫১
ভারত রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কেনা বন্ধ করতে যাচ্ছে—মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের এমন দাবিকে নাকচ করেছে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) সাপ্তাহিক ব্রিফিংয়ে মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেন, “আমার জানা মতে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যে কোনও ফোনালাপ হয়নি।”
এর আগে বুধবার হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প দাবি করেন, “রাশিয়ার কাছ থেকে তেল না কেনার বিষয়ে মোদি আমাকে আশ্বস্ত করেছেন। ভারত শিগগিরই এই প্রক্রিয়া বন্ধ করবে।”
তবে নয়াদিল্লি জানায়, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে জ্বালানি সহযোগিতা বিষয়ে আলোচনা চলছে, কিন্তু আমদানি নীতি নির্ধারণে ভারত নিজ দেশের ভোক্তার স্বার্থকেই অগ্রাধিকার দেবে।
টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, সাংবাদিকদের প্রশ্নে রণধীর জয়সওয়াল স্পষ্টভাবে বলেন, ট্রাম্পের দাবির কোনও ভিত্তি নেই।
ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকেই রাশিয়ার অন্যতম বড় তেল ক্রেতা ভারত। যুক্তরাষ্ট্রের দাবি, রাশিয়া এই তেল বিক্রির অর্থ যুদ্ধ পরিচালনায় ব্যবহার করছে। তাই ভারত, চীন ও জাপানকে রাশিয়ার তেল ও গ্যাস আমদানি বন্ধে চাপ দিচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন।