শিরোনামঃ
কাস্টমসের মারুফের হাতে ‘আলাদিনের চেরাগ ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটির উপাচার্য আইপিএম এডুকেশন লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ লাভ করেন ব্যারিস্টার মোহাম্মদ রুকুনুজ্জামান: ঠাকুরগাঁওয়ের ন্যায়বিচার ও উন্নয়নের নতুন দিগন্তের স্বপ্নদ্রষ্টা আসছে হাবিবুর রহমান বাবু অভিনীত মিউজিক্যাল ফিল্ম: বলবো কাকে দুটো মনের কথা সংসদ নির্বাচনে অংশ গ্রহণের লক্ষ্যে হাবিব হাসনাতের উঠান বৈঠক গণতন্ত্র ও মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় জুলাই আন্দোলনের শিক্ষা : হাবিব হাসনাত কনকর্ড এন্টারটেইনমেন্ট ও কিষোয়ান গ্রুপের মধ্যে সমঝোতা চুক্তি ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি রিসার্চ সোসাইটির আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু বসুন্ধরা সিটিতে শুরু হলো দুই সপ্তাহব্যাপী “ক্লিয়ারেন্স সেল ও ফ্যাশন ফেস্ট” আর-রাহা হসপিটাল এন্ড ডায়াগনস্টিকস লিঃ-এ নবজাতকদের জন্য ফ্রি ইপিআই সেবা উদ্বোধন

চিংড়ি চাষে বৈপ্লবিক পরিবর্তনের হাতছানি এম কে এ হ্যাচারীর

#
news image

 
 
 
কক্সবাজারের উখিয়ার সোনাপাড়ায় অবস্থিত বাংলাদেশের একমাত্র specific pathogen free তথা SPF হ্যাচারির নাম MKA হ্যাচারি। চিংড়ি চাষের জন্য সম্পূর্ণরূপে ভাইরাসমুক্ত বাগদা চিংড়ি পোনা উৎপাদনে এম কে এ হ্যাচারিতে রয়েছে বিশ্বমানের সম্পূর্ণ জীবাণুমুক্ত পোনা উৎপাদন ব্যবস্থাপনা প্রণালী। অত্যাধুনিক এই হ্যাচারি জেনেটিক্স ডেভেলপমেন্ট ও রিসার্চ এর মাধ্যমে বিদেশ থেকে আমদানিকৃত অসংখ্য প্রজাতির বাগদা ব্রুড মাছ ও দেশীয় অনেক প্রজাতির বাগদা ব্রুড মাছ নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে দেশে-বিদেশে গবেষণা করে উৎপাদন করে চলেছে সম্পূর্ণ ভাইরাস মুক্ত বাগদা পোনা।
এম কে এ হ্যাচারীর স্বত্বাধিকারী অবসরপ্রাপ্ত বিমান বাহিনীর উইং কমান্ডার মাইনুদ্দিন আহমেদ বলেন এই পোনা উৎপাদনের সম্পূর্ণ প্রক্রিয়া পরিপূর্ণ আন্তর্জাতিক মানদন্ড মেনে পরিচালনা করা হয়। এখানে নিজস্ব খামারে নিজস্ব পদ্ধতিতে পলিকেট উৎপাদন করা হয়। এখানে মাছের জন্য বিদেশ থেকে কোনরকম ফ্রোজেন পলিকেট আমদানি করা হয় না। যেটি এখানকার বাগদা পোনা শতভাগ ভাইরাস মুক্ত হওয়ার অন্যতম কারণ। এখানে নিজস্ব ল্যাবের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের বাগদার ফ্যামিলি রিসার্চ এর জন্য নমুনা সংগ্রহ করা হয়, নমুনা সংগ্রহ করা হয় ব্রুড মাছে কোন ভাইরাস আছে কিনা সে বিষয়ে নিশ্চিত হওয়ার জন্য, পরবর্তীতে অধিকতর পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও নিশ্চয়তার জন্য সেগুলো পাঠানো হয় অস্ট্রেলিয়া ও আমেরিকাতে। অত্যাধুনিক মেশিনারিজ সমৃদ্ধ বিশ্বমানের ল্যাবরেটরিতে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় জেনেটিক্স ডেভেলপমেন্ট ও রিসার্চ এর মাধ্যমে এম কে এ হ্যাচারি এই মুহূর্তে বাংলাদেশের জন্য একমাত্র নির্ভরশীল প্রতিষ্ঠান হয়ে দাঁড়িয়েছে বলে চিংড়ি চাষীদের অভিমত। সরেজমিনে প্রকল্প পরিদর্শনে দেখা যায় বিশাল এ কর্মকান্ডে অত্যন্ত নিখুঁত ও কঠোরভাবে আন্তর্জাতিক মানদন্ড নিয়ন্ত্রণের জন্য সকল ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বনপূর্বক প্রত্যেকটি কাজ পরিচালনা করে যাচ্ছে হ্যাচারি কর্তৃপক্ষ। বিশেষ করে মাছের জেনেটিক্স ডেভেলপমেন্ট এর ক্ষেত্রে ও ফ্যামিলি নির্ধারণের ক্ষেত্রে তাদের রয়েছে বৃহৎ বৃহৎ অসংখ্য প্রজেক্ট। গবেষণার সুবিধার্থে কখনো মাছের চোখে বিভিন্ন স্টিকার লাগিয়ে কোড নাম্বার বসিয়ে,কখনো মাছের শরীরে নির্দিষ্ট অংশে স্টিকার লাগিয়ে কোড নাম্বার বসিয়ে, আবার কখনো বা মাছের লেজে লাগিয়ে গবেষণার জন্য শনাক্তকরণ করা হয়। বর্তমানে দেশের দক্ষিণাঞ্চলে ব্যাপকভাবে সমাদৃত এম কে এ হ্যাচারীর বাগদা পোনা হাজার হাজার চিংড়ি চাষীর চাহিদা মিটিয়ে সফলতার সাথে চিংড়ি চাষ কে ত্বরান্বিত করছে।আমেরিকা সহ বিশ্বের আরো কয়েকটি দেশ থেকে আমদানিকৃত বিভিন্ন প্রজাতির বাগদা ব্রুড ও দেশীয় অনেক প্রজাতির বাগদা ব্রুড নিয়ে গবেষণা করে সফলভাবে সম্পূর্ণ ভাইরাস মুক্ত পোনা  উৎপাদনকারী দেশের একমাত্র স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান এম কে এ হ্যাচারি বাংলাদেশের চিংড়ি শিল্পকে এক অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যাবে বলে সংশ্লিষ্ট সকলের অভিমত।

আবুল বারাকাত

২৬-৫-২০২৫ রাত ১১:১৪

news image

 
 
 
কক্সবাজারের উখিয়ার সোনাপাড়ায় অবস্থিত বাংলাদেশের একমাত্র specific pathogen free তথা SPF হ্যাচারির নাম MKA হ্যাচারি। চিংড়ি চাষের জন্য সম্পূর্ণরূপে ভাইরাসমুক্ত বাগদা চিংড়ি পোনা উৎপাদনে এম কে এ হ্যাচারিতে রয়েছে বিশ্বমানের সম্পূর্ণ জীবাণুমুক্ত পোনা উৎপাদন ব্যবস্থাপনা প্রণালী। অত্যাধুনিক এই হ্যাচারি জেনেটিক্স ডেভেলপমেন্ট ও রিসার্চ এর মাধ্যমে বিদেশ থেকে আমদানিকৃত অসংখ্য প্রজাতির বাগদা ব্রুড মাছ ও দেশীয় অনেক প্রজাতির বাগদা ব্রুড মাছ নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে দেশে-বিদেশে গবেষণা করে উৎপাদন করে চলেছে সম্পূর্ণ ভাইরাস মুক্ত বাগদা পোনা।
এম কে এ হ্যাচারীর স্বত্বাধিকারী অবসরপ্রাপ্ত বিমান বাহিনীর উইং কমান্ডার মাইনুদ্দিন আহমেদ বলেন এই পোনা উৎপাদনের সম্পূর্ণ প্রক্রিয়া পরিপূর্ণ আন্তর্জাতিক মানদন্ড মেনে পরিচালনা করা হয়। এখানে নিজস্ব খামারে নিজস্ব পদ্ধতিতে পলিকেট উৎপাদন করা হয়। এখানে মাছের জন্য বিদেশ থেকে কোনরকম ফ্রোজেন পলিকেট আমদানি করা হয় না। যেটি এখানকার বাগদা পোনা শতভাগ ভাইরাস মুক্ত হওয়ার অন্যতম কারণ। এখানে নিজস্ব ল্যাবের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের বাগদার ফ্যামিলি রিসার্চ এর জন্য নমুনা সংগ্রহ করা হয়, নমুনা সংগ্রহ করা হয় ব্রুড মাছে কোন ভাইরাস আছে কিনা সে বিষয়ে নিশ্চিত হওয়ার জন্য, পরবর্তীতে অধিকতর পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও নিশ্চয়তার জন্য সেগুলো পাঠানো হয় অস্ট্রেলিয়া ও আমেরিকাতে। অত্যাধুনিক মেশিনারিজ সমৃদ্ধ বিশ্বমানের ল্যাবরেটরিতে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় জেনেটিক্স ডেভেলপমেন্ট ও রিসার্চ এর মাধ্যমে এম কে এ হ্যাচারি এই মুহূর্তে বাংলাদেশের জন্য একমাত্র নির্ভরশীল প্রতিষ্ঠান হয়ে দাঁড়িয়েছে বলে চিংড়ি চাষীদের অভিমত। সরেজমিনে প্রকল্প পরিদর্শনে দেখা যায় বিশাল এ কর্মকান্ডে অত্যন্ত নিখুঁত ও কঠোরভাবে আন্তর্জাতিক মানদন্ড নিয়ন্ত্রণের জন্য সকল ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বনপূর্বক প্রত্যেকটি কাজ পরিচালনা করে যাচ্ছে হ্যাচারি কর্তৃপক্ষ। বিশেষ করে মাছের জেনেটিক্স ডেভেলপমেন্ট এর ক্ষেত্রে ও ফ্যামিলি নির্ধারণের ক্ষেত্রে তাদের রয়েছে বৃহৎ বৃহৎ অসংখ্য প্রজেক্ট। গবেষণার সুবিধার্থে কখনো মাছের চোখে বিভিন্ন স্টিকার লাগিয়ে কোড নাম্বার বসিয়ে,কখনো মাছের শরীরে নির্দিষ্ট অংশে স্টিকার লাগিয়ে কোড নাম্বার বসিয়ে, আবার কখনো বা মাছের লেজে লাগিয়ে গবেষণার জন্য শনাক্তকরণ করা হয়। বর্তমানে দেশের দক্ষিণাঞ্চলে ব্যাপকভাবে সমাদৃত এম কে এ হ্যাচারীর বাগদা পোনা হাজার হাজার চিংড়ি চাষীর চাহিদা মিটিয়ে সফলতার সাথে চিংড়ি চাষ কে ত্বরান্বিত করছে।আমেরিকা সহ বিশ্বের আরো কয়েকটি দেশ থেকে আমদানিকৃত বিভিন্ন প্রজাতির বাগদা ব্রুড ও দেশীয় অনেক প্রজাতির বাগদা ব্রুড নিয়ে গবেষণা করে সফলভাবে সম্পূর্ণ ভাইরাস মুক্ত পোনা  উৎপাদনকারী দেশের একমাত্র স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান এম কে এ হ্যাচারি বাংলাদেশের চিংড়ি শিল্পকে এক অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যাবে বলে সংশ্লিষ্ট সকলের অভিমত।