কেরানীগঞ্জ মুন সিটির চেয়ারম্যান শাহজাহান এর বিরুদ্ধে সীমাহীন দুর্নীতি ও প্রতারণার অভিযোগ

নিজস্ব প্রতিনিধি
২৭-১-২০২৫ দুপুর ৪:১৪

কেরানীগঞ্জ মুন সিটির চেয়ারম্যান শাহজাহান এর বিরুদ্ধে সীমাহীন দুর্নীতি ও প্রতারণার অভিযোগ
আওয়ামী সরকারের দোসর জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের ভাইস প্রেসিডেন্টে, এবং ধানমন্ডি থানার সভাপতি হাজী মোহাম্মদ শাজাহান ডেভলপার ব্যবসার মাধ্যমে কেরানীগঞ্জ মধ্যচরে মুন সিটি-১, মুন সিটি-২, এবং মুন সিটি-৩ নামে কয়েকটি প্রকল্প চালু করেন। এ সকল প্রকল্প চালুর পর থেকে দলীয় প্রভাব খাটিয়ে একই প্লট একাধিক ব্যক্তির কাছে বিক্রি, ক্ষেত্রবিশেষে প্লট বিক্রি করে রেজিস্ট্রি না দেওয়া প্লট বুঝিয়ে না দেওয়া এমনকি পরিপূর্ণ টাকা নেওয়ার পরেও রেজিস্ট্রি না দেওয়া বা প্লট বুঝে না দেওয়ার মত কর্মকান্ড শুরু করেন শাজাহান।এমন কর্মকাণ্ডে সর্বশান্ত হতে চলেছে অসংখ্য মানুষ। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ভুক্তভোগীদের কয়েকজনের সাথে কথা বলে জানা যায় কয়েক দফায় পরিপূর্ণ টাকা পরিশোধের পরও তারা এখন পর্যন্ত প্লটের মালিকানা বুঝে পাননি, পাননি রেজিস্ট্রেশন ও। ভুক্তভোগীদের একজনের অভিযোগ তাকে যে জায়গা বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে তা ইতিমধ্যে আরেকজনের কাছে বিক্রি করা হয়েছে। এসকল বিষয় নিয়ে ভুক্তভোগীরা চেয়ারম্যান বা এমডির সাথে কথা বলতে চাইলে তাদেরকে সশস্ত্র ক্যাডার বাহিনী দিয়ে ভয়-ভীতি প্রদর্শন করা হয়। ক্ষেত্রে বিশেষে এ প্রাণনাশের হুমকি ও দেওয়া হয় বলে জানান তারা।
নিরীহ ভুক্তভোগীরা এ বিষয়ে শাহজাহানের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা দায়ের করেছেন বলে জানা যায় এদিকে মুন সিটি-২ এর প্লট মালিক সমিতির সভাপতির সাথে কথা বলে জানা যায় তাদের কাছে এখনো যারা প্লট বুজে পাননি এমন অনেক মানুষ আসেন প্রতিনিয়ত। এ বিষয়ে কোম্পানির চেয়ারম্যান শাহজাহানের প্রসঙ্গে কথা বলতে গেলে তাকে তারা প্রতারক বলে দাবি করেন। অসংখ্য মানুষের সাথে তিনি প্রতারণা করেছেন বলে সংশ্লিষ্টদের অভিমত। এ বিষয়ে কথা বলতে অফিসে গেলে তাদের একজন ডাইরেক্টর ছাড়া দায়িত্বশীল কাউকেই অফিসে পাওয়া যায়নি। ডাইরেক্টর মাহির বলেন তাদের জায়গা নিয়ে ওয়ারিশান মালিকানার মামলা চলমান। এক্ষেত্রে তাকে প্রশ্ন করা হয় আপনাদের ক্রয় কৃত জায়গার মধ্যে যতগুলো প্লট হওয়ার কথা ছিল তার থেকে অনেক বেশি প্লট কিভাবে বিক্রি করলেন? তিনি তার কোন সদুত্তর দিতে পারেননি। অসংখ্য মানুষের কাছ থেকে টাকা নিয়ে প্লট দিচ্ছেন না কেন, এ প্রশ্নের ও কোন সঠিক উত্তর দিতে পারেননি ডাইরেক্টর মাহির। বিষয়টি নিয়ে এমডি সাকিবের সাথে কথা বলতে চাইলে তিনি খুদেবার্তা পাঠিয়ে এডমিন ডিরেক্টর মাহির হোসাইন ও চিপ ফিনান্সিয়াল অফিসারের সাথে কথা বলতে বলেন।
অসংখ্য ভুক্তভোগীর চোখের পানিকে অবজ্ঞা করে পর্দার আড়ালে থেকে নতুন নতুন প্রকল্প চালিয়ে যাচ্ছেন জাতীয় পার্টির এই চৌকস নেতা। ৫ ই আগস্টের পর থেকে গা ঢাকা দিয়ে আছেন শাজাহান।
নিজস্ব প্রতিনিধি
২৭-১-২০২৫ দুপুর ৪:১৪

আওয়ামী সরকারের দোসর জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের ভাইস প্রেসিডেন্টে, এবং ধানমন্ডি থানার সভাপতি হাজী মোহাম্মদ শাজাহান ডেভলপার ব্যবসার মাধ্যমে কেরানীগঞ্জ মধ্যচরে মুন সিটি-১, মুন সিটি-২, এবং মুন সিটি-৩ নামে কয়েকটি প্রকল্প চালু করেন। এ সকল প্রকল্প চালুর পর থেকে দলীয় প্রভাব খাটিয়ে একই প্লট একাধিক ব্যক্তির কাছে বিক্রি, ক্ষেত্রবিশেষে প্লট বিক্রি করে রেজিস্ট্রি না দেওয়া প্লট বুঝিয়ে না দেওয়া এমনকি পরিপূর্ণ টাকা নেওয়ার পরেও রেজিস্ট্রি না দেওয়া বা প্লট বুঝে না দেওয়ার মত কর্মকান্ড শুরু করেন শাজাহান।এমন কর্মকাণ্ডে সর্বশান্ত হতে চলেছে অসংখ্য মানুষ। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ভুক্তভোগীদের কয়েকজনের সাথে কথা বলে জানা যায় কয়েক দফায় পরিপূর্ণ টাকা পরিশোধের পরও তারা এখন পর্যন্ত প্লটের মালিকানা বুঝে পাননি, পাননি রেজিস্ট্রেশন ও। ভুক্তভোগীদের একজনের অভিযোগ তাকে যে জায়গা বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে তা ইতিমধ্যে আরেকজনের কাছে বিক্রি করা হয়েছে। এসকল বিষয় নিয়ে ভুক্তভোগীরা চেয়ারম্যান বা এমডির সাথে কথা বলতে চাইলে তাদেরকে সশস্ত্র ক্যাডার বাহিনী দিয়ে ভয়-ভীতি প্রদর্শন করা হয়। ক্ষেত্রে বিশেষে এ প্রাণনাশের হুমকি ও দেওয়া হয় বলে জানান তারা।
নিরীহ ভুক্তভোগীরা এ বিষয়ে শাহজাহানের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা দায়ের করেছেন বলে জানা যায় এদিকে মুন সিটি-২ এর প্লট মালিক সমিতির সভাপতির সাথে কথা বলে জানা যায় তাদের কাছে এখনো যারা প্লট বুজে পাননি এমন অনেক মানুষ আসেন প্রতিনিয়ত। এ বিষয়ে কোম্পানির চেয়ারম্যান শাহজাহানের প্রসঙ্গে কথা বলতে গেলে তাকে তারা প্রতারক বলে দাবি করেন। অসংখ্য মানুষের সাথে তিনি প্রতারণা করেছেন বলে সংশ্লিষ্টদের অভিমত। এ বিষয়ে কথা বলতে অফিসে গেলে তাদের একজন ডাইরেক্টর ছাড়া দায়িত্বশীল কাউকেই অফিসে পাওয়া যায়নি। ডাইরেক্টর মাহির বলেন তাদের জায়গা নিয়ে ওয়ারিশান মালিকানার মামলা চলমান। এক্ষেত্রে তাকে প্রশ্ন করা হয় আপনাদের ক্রয় কৃত জায়গার মধ্যে যতগুলো প্লট হওয়ার কথা ছিল তার থেকে অনেক বেশি প্লট কিভাবে বিক্রি করলেন? তিনি তার কোন সদুত্তর দিতে পারেননি। অসংখ্য মানুষের কাছ থেকে টাকা নিয়ে প্লট দিচ্ছেন না কেন, এ প্রশ্নের ও কোন সঠিক উত্তর দিতে পারেননি ডাইরেক্টর মাহির। বিষয়টি নিয়ে এমডি সাকিবের সাথে কথা বলতে চাইলে তিনি খুদেবার্তা পাঠিয়ে এডমিন ডিরেক্টর মাহির হোসাইন ও চিপ ফিনান্সিয়াল অফিসারের সাথে কথা বলতে বলেন।
অসংখ্য ভুক্তভোগীর চোখের পানিকে অবজ্ঞা করে পর্দার আড়ালে থেকে নতুন নতুন প্রকল্প চালিয়ে যাচ্ছেন জাতীয় পার্টির এই চৌকস নেতা। ৫ ই আগস্টের পর থেকে গা ঢাকা দিয়ে আছেন শাজাহান।