২৪ বছরের যুবতীর প্রেমে ৫৬ বছরের ইংল্যান্ড প্রবাসী সিলেটের অতিকুর

নিজস্ব প্রতিবেদক
২৭-১-২০২৫ দুপুর ২:২২

২৪ বছরের যুবতীর প্রেমে ৫৬ বছরের ইংল্যান্ড প্রবাসী সিলেটের অতিকুর
৫৬ বছর বয়সী মোহাম্মদ আতিকুর রহমান চৌধুরী একজন ইংল্যান্ড প্রবাসী। মৃত মতিউর রহমান চৌধুরীর পুত্র আতিকুরের স্থায়ী নিবাস বাংলাদেশের সিলেট জেলার শাহপরান থানার খাদিমপাড়ায়। ইংল্যান্ডে থাকাকালীন ২০২২ এর ১০ই মে ইউটিউব চ্যানেলে অসুস্থতার জন্য চিকিৎসা সহায়তা চেয়ে ২৪ বছর বয়সী জান্নাতুল ফেরদৌস শ্রাবনীর করা ভিডিও দেখেন আতিকুর রহমান চৌধুরী। ভিডিও দেখে শ্রাবনীর প্রতি মায়া জন্ম নেয় তার মনে। এক পর্যায়ে সরাসরি মোবাইল ফোনে যোগাযোগ হয় দুজনের। দীর্ঘদিন যাবত কথাবার্তা বলার মধ্য দিয়ে একে অপরের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। শ্রাবনীর মা রেহেনা বেগম ও আতিকুর এর সাথে মোবাইলে যোগাযোগ করে। একসময় প্রেমের সম্পর্ক আরো গভীর হলে শ্রাবণীকে বিয়ের প্রস্তাব দেয় আতিকুর।
হবু বউয়ের ভবিষ্যৎ চিন্তা করে ইংল্যান্ড থেকে কয়েক দফায় মোটা অংকের টাকা পাঠান তিনি। রূপালী ব্যাংক মগবাজার শাখায় শ্রাবনীর মায়ের একাউন্টে সর্বমোট ১৭ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা ও বিকাশে ২৯ হাজার ৬৮৯ টাকা পাঠান আতিকুর।
বুক ভরা আশা নিয়ে ২৫/০২/২০২৪ তারিখে বাংলাদেশে এসে শ্রাবণীকে বিয়ের কথা বলেন তিনি। কিন্তু তাকে বিয়ে করতে অসম্মতি জানায় শ্রাবণী। তখন ঘটনা যেন অনেকটা সিনেমার কাহিনীর মত রূপ ধারণ করে।
মাঝখানে ভিলেন হয়ে আবির্ভাব ঘটে হাসিন রায়হান নামের এক যুবকের যার সাথে শ্রাবনীর প্রেমের সম্পর্কের কথা জানতে পারেন আতিকুর।
অবশেষে উপায়ান্তর না দেখে আতিকুর আদালতে মামলা দায়ের করেন শ্রাবণী ও শ্রাবণীর মা রেহানা বেগমের নামে। সিআর মামলা নং ২৪০/ ২০২৪.
উক্ত মামলায় আতিকুর অভিযোগ করেন মিথ্যা প্রেমের ফাঁদে ফেলে বিবাহের প্রলোভন দেখিয়ে তার কাছ থেকে টাকা নিয়েছে শ্রাবণী ও তার মা রেহানা বেগম। সেখানে তিনি আরো উল্লেখ করেন মিথ্যা মামলার ভয় ভীতি দেখানোর কথা।
এ বিষয়ে কথা বলতে আতিকুর রহমানের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি ব্যস্ত আছেন বলে কথা বলতে অস্বীকৃতি জানান।
অপরদিকে শ্রাবনীর মায়ের নাম্বারে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে নাম্বারটি বন্ধ পাওয়া যায়।
এ বিষয়ে বিস্তারিত পরবর্তীতে।
নিজস্ব প্রতিবেদক
২৭-১-২০২৫ দুপুর ২:২২

৫৬ বছর বয়সী মোহাম্মদ আতিকুর রহমান চৌধুরী একজন ইংল্যান্ড প্রবাসী। মৃত মতিউর রহমান চৌধুরীর পুত্র আতিকুরের স্থায়ী নিবাস বাংলাদেশের সিলেট জেলার শাহপরান থানার খাদিমপাড়ায়। ইংল্যান্ডে থাকাকালীন ২০২২ এর ১০ই মে ইউটিউব চ্যানেলে অসুস্থতার জন্য চিকিৎসা সহায়তা চেয়ে ২৪ বছর বয়সী জান্নাতুল ফেরদৌস শ্রাবনীর করা ভিডিও দেখেন আতিকুর রহমান চৌধুরী। ভিডিও দেখে শ্রাবনীর প্রতি মায়া জন্ম নেয় তার মনে। এক পর্যায়ে সরাসরি মোবাইল ফোনে যোগাযোগ হয় দুজনের। দীর্ঘদিন যাবত কথাবার্তা বলার মধ্য দিয়ে একে অপরের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। শ্রাবনীর মা রেহেনা বেগম ও আতিকুর এর সাথে মোবাইলে যোগাযোগ করে। একসময় প্রেমের সম্পর্ক আরো গভীর হলে শ্রাবণীকে বিয়ের প্রস্তাব দেয় আতিকুর।
হবু বউয়ের ভবিষ্যৎ চিন্তা করে ইংল্যান্ড থেকে কয়েক দফায় মোটা অংকের টাকা পাঠান তিনি। রূপালী ব্যাংক মগবাজার শাখায় শ্রাবনীর মায়ের একাউন্টে সর্বমোট ১৭ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা ও বিকাশে ২৯ হাজার ৬৮৯ টাকা পাঠান আতিকুর।
বুক ভরা আশা নিয়ে ২৫/০২/২০২৪ তারিখে বাংলাদেশে এসে শ্রাবণীকে বিয়ের কথা বলেন তিনি। কিন্তু তাকে বিয়ে করতে অসম্মতি জানায় শ্রাবণী। তখন ঘটনা যেন অনেকটা সিনেমার কাহিনীর মত রূপ ধারণ করে।
মাঝখানে ভিলেন হয়ে আবির্ভাব ঘটে হাসিন রায়হান নামের এক যুবকের যার সাথে শ্রাবনীর প্রেমের সম্পর্কের কথা জানতে পারেন আতিকুর।
অবশেষে উপায়ান্তর না দেখে আতিকুর আদালতে মামলা দায়ের করেন শ্রাবণী ও শ্রাবণীর মা রেহানা বেগমের নামে। সিআর মামলা নং ২৪০/ ২০২৪.
উক্ত মামলায় আতিকুর অভিযোগ করেন মিথ্যা প্রেমের ফাঁদে ফেলে বিবাহের প্রলোভন দেখিয়ে তার কাছ থেকে টাকা নিয়েছে শ্রাবণী ও তার মা রেহানা বেগম। সেখানে তিনি আরো উল্লেখ করেন মিথ্যা মামলার ভয় ভীতি দেখানোর কথা।
এ বিষয়ে কথা বলতে আতিকুর রহমানের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি ব্যস্ত আছেন বলে কথা বলতে অস্বীকৃতি জানান।
অপরদিকে শ্রাবনীর মায়ের নাম্বারে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে নাম্বারটি বন্ধ পাওয়া যায়।
এ বিষয়ে বিস্তারিত পরবর্তীতে।