শিরোনামঃ
গণহত্যার দায়ে নেতানিয়াহুসহ ৩৭ ইসরায়েলি নেতার নামে তুরস্কের গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ১৬টি পর্যবেক্ষক সংস্থার বিষয়ে আপত্তি আহ্বান করেছে ইসি এনসিসি ব্যাংক ও ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মধ্যে সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষর বাজারে এলো ব্র্যান্ড নিউ প্লাগ-ইন হাইব্রিড গাড়ি ডিপল এস-০৫ ‘ইকুইটির মূল্য শূন্য’—পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন বন্ধ, বিনিয়োগকারীদের উদ্বেগ বাড়ছে রোনালদো বললেন ‘বিশ্বকাপ সব নয়’, মেসির পাল্টা: ‘এটাই জীবনের শীর্ষ অর্জন’! চার দশকের পথচলার অবসান, রাজনীতি থেকে বিদায় নিলেন ন্যান্সি পেলোসি ফেব্রুয়ারিতে ভোট, আগে গণভোটের দাবি জামায়াত আমিরের ইটভাটার বিরুদ্ধে অভিযানে ২৪ লাখ টাকা জরিমানা, ১ জনের কারাদণ্ড কালিয়ায় তারুণ্যের উৎসব ২০২৫ পালিত

ভাগিনা মোখলেস এর চায়না লেস জব্দ

#
news image

মোখলেস ওরফে ভাগিনা মোখলেস। ঢাকা কাস্টমস শুল্ক বিভাগে পরিচিত নাম। এক পণ্যের কাগজ দেখিয়ে অন্য পণ্য আমদানি করার কাজ করেন তিনি। এর আগেও বহু অভিযোগ জমা হয়েছে তাঁর নামে। এবার বৈধ কাগজপত্র ছাড়াই চীন থেকে চায়না লেস ও নেট কাপড় আমদানি করার অভিযোগ উঠেছে তাঁর বিরুদ্ধে। জানা গেছে- গত ৫ ডিসেম্বর বুধবার বেলা ১১ টায় ৮ ট্রলি চায়না লেস ও নেট কাপড় জব্দ করে ঢাকা কাস্টমস শুল্ক গোয়েন্দা বিভাগ।বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে- এসব পণ্য আমদানির বৈধ কাগজ দেখাতে পারেনি আমদানি কারক প্রতিষ্ঠান।

এ বিষয়ে কাস্টমস শুল্ক গোয়েন্দা বিভাগের সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা পবিত্র রায় বলেন, কাস্টমস শুল্ক গোয়েন্দা বিভাগের নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করার সময় এসব পণ্য জব্দ করা হয়। প্রাথমিকভাবে সন্দেহ হয়েছে তাই জব্দ করা হয়েছে পণ্যগুলো। উভয় পক্ষের কাগজপত্র যাচাই-বাছাই শেষে যদি সঠিক প্রমাণিত হয়, তাহলে পণ্য খালাসের অনুৃমতি দেওয়া হবে। যদি আমদানিকারক সঠিক প্রমাণ উপস্থাপন করতে ব্যর্থ হয়, তাহলে তা জব্দ করা হবে এবং আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। তিনি জানান- এসব পণ্য আমদানি করতে গিয়ে কি পরিমাণ শুল্ক ফাঁকি দেওয়া হয়েছে তার প্রমাণ পাওয়া যাবে বিস্তারিত তথ্য উপাত্ত বিশ্লেষণ করার পর।।

জানা গেছে- চীন থেকে আমদানিকৃত পণ্যগুলো  রান এক্সপ্রেস কর্তৃক প্যাকেজিং হয়ে এদেশে এক্সিট হয়। দুটি সি এন্ড এফ প্রতিষ্ঠান আমদানিকৃত পণ্যের সাথে সংযুক্ত আছে বলে প্রাথমিকভাবে নিশ্চিত হওয়া গেছে। র এন কং এবং গ্লোবাল ওয়ে এই দুটি প্রতিষ্ঠান সি এন্ড এফ এর দায়িত্ব পালন করছে।

এদিকে কাস্টম বিভাগের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক গণমাধ্যমকে বলে, মোখলেস ওরফে ভাগিনা মোখলেস নিয়মিত সরকারি শুল্ক ফাঁকি দিয়ে এ ধরনের পণ্য আমদানি করে আসছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ অভিযোগ তদন্ত করা হচ্ছে।

তবে এই বিষয়ে মোখলেস ওরফে ভাগিনা মোখলেসের সাথে কথা বললে তিনি বলেন, এই মাল আমার না। আমি এই বিষয়ে কিছুই জানিনা।

নিজস্ব প্রতিনিধি

৫-১২-২০২৪ রাত ১০:৪৪

news image

মোখলেস ওরফে ভাগিনা মোখলেস। ঢাকা কাস্টমস শুল্ক বিভাগে পরিচিত নাম। এক পণ্যের কাগজ দেখিয়ে অন্য পণ্য আমদানি করার কাজ করেন তিনি। এর আগেও বহু অভিযোগ জমা হয়েছে তাঁর নামে। এবার বৈধ কাগজপত্র ছাড়াই চীন থেকে চায়না লেস ও নেট কাপড় আমদানি করার অভিযোগ উঠেছে তাঁর বিরুদ্ধে। জানা গেছে- গত ৫ ডিসেম্বর বুধবার বেলা ১১ টায় ৮ ট্রলি চায়না লেস ও নেট কাপড় জব্দ করে ঢাকা কাস্টমস শুল্ক গোয়েন্দা বিভাগ।বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে- এসব পণ্য আমদানির বৈধ কাগজ দেখাতে পারেনি আমদানি কারক প্রতিষ্ঠান।

এ বিষয়ে কাস্টমস শুল্ক গোয়েন্দা বিভাগের সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা পবিত্র রায় বলেন, কাস্টমস শুল্ক গোয়েন্দা বিভাগের নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করার সময় এসব পণ্য জব্দ করা হয়। প্রাথমিকভাবে সন্দেহ হয়েছে তাই জব্দ করা হয়েছে পণ্যগুলো। উভয় পক্ষের কাগজপত্র যাচাই-বাছাই শেষে যদি সঠিক প্রমাণিত হয়, তাহলে পণ্য খালাসের অনুৃমতি দেওয়া হবে। যদি আমদানিকারক সঠিক প্রমাণ উপস্থাপন করতে ব্যর্থ হয়, তাহলে তা জব্দ করা হবে এবং আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। তিনি জানান- এসব পণ্য আমদানি করতে গিয়ে কি পরিমাণ শুল্ক ফাঁকি দেওয়া হয়েছে তার প্রমাণ পাওয়া যাবে বিস্তারিত তথ্য উপাত্ত বিশ্লেষণ করার পর।।

জানা গেছে- চীন থেকে আমদানিকৃত পণ্যগুলো  রান এক্সপ্রেস কর্তৃক প্যাকেজিং হয়ে এদেশে এক্সিট হয়। দুটি সি এন্ড এফ প্রতিষ্ঠান আমদানিকৃত পণ্যের সাথে সংযুক্ত আছে বলে প্রাথমিকভাবে নিশ্চিত হওয়া গেছে। র এন কং এবং গ্লোবাল ওয়ে এই দুটি প্রতিষ্ঠান সি এন্ড এফ এর দায়িত্ব পালন করছে।

এদিকে কাস্টম বিভাগের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক গণমাধ্যমকে বলে, মোখলেস ওরফে ভাগিনা মোখলেস নিয়মিত সরকারি শুল্ক ফাঁকি দিয়ে এ ধরনের পণ্য আমদানি করে আসছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ অভিযোগ তদন্ত করা হচ্ছে।

তবে এই বিষয়ে মোখলেস ওরফে ভাগিনা মোখলেসের সাথে কথা বললে তিনি বলেন, এই মাল আমার না। আমি এই বিষয়ে কিছুই জানিনা।