একজন পারভীনের মানবেতর জীবনের আর্তনাদ

#
news image

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন এলাকার খিলক্ষেতের খাঁ পাড়ার বাসিন্দা পারভীন আক্তার সম্প্রতি দেশের বিভিন্ন গণমাধ্যমের শরণাপন্ন হয়েছেন। এ সময় পারভীন গনমাধ্যমগুলোতে অভিযোগ করে বলেন, তার প্রতিবেশি ঝর্ণা বেগম চলাচলের রাস্তা না দেখিয়ে গোপনভাবে রাজউক থেকে প্ল্যান পাশ করে অবৈধভাবে ইমারত নির্মাণ করছেন।

গণমাধ্যমে পারভীন জানান, মরহুমা সালেহা বেগমের সাথে একত্রে জমি ক্রয় করেন | যার ঠিকানা ৬৫ /বি খাঁ পাড়া, ভাই ভাই শেখ সফিউদ্দিন সড়ক খিলক্ষেত ঢাকা  ১২১৯। অপরদিকে মরহুমা সালেহা বেগমের ঠিকানা ক ৬৫/৩বি ভাই ভাই শেখসফিউদ্দিন সড়ক খিলক্ষেত ঢাকা ১২১৯। জমির তফসিল পরিচয় হলো সিএস দাগ নাম্বার ২৬৭৫, ২৬৭৭, আরএস দাগ নাম্বার ২৮৬৮, ২৮৬৯, মহানগরের ১৫৫১, ১৫৫৯, মৌজা জোয়ার সাহারা খাঁ পাড়া খিলক্ষেত ঢাকা। 

পারভীন জানান তারা দুই জন যখন জমি ক্রয় করেন তখন তাদের মধ্যে নন জুডিসিয়াল স্ট্যাম্পে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। সেখানে তারা উল্লেখ করেন, উভয়পক্ষ একে  অপরের চলাচলের রাস্তা দিতে বাধ্য থাকবেন। সালেহা বেগম জীবিত থাকা অবস্থায় ও ইমারত নির্মাণের পূর্ব পর্যন্ত ৪  ফিট চলাচলের রাস্তা বিদ্যমান ছিল। যার সাক্ষী রয়েছে এলাকার সকল বাসিন্দাগন। কিন্তু সালেহা বেগম মারা যাবার পরে তার মেয়ে ঝর্ণা বেগম রাজউক থেকে গোপনভাবে চলাচলের রাস্তা না দেখিয়ে প্ল্যান পাশ করিয়ে অবৈধভাবে ইমারত নির্মাণ করেছেন। 

বিষয়টি রাজউক কতৃপক্ষ জানার পর অভিযান পরিচালনা করে  ইমারত নির্মাণ কাজ বন্ধ দেয়। পারভীন আরও বলেন, চলাচলের রাস্তা পাওয়ার জন্য ইতোমধ্যে উপনগর পরিকল্পনাবিদ জোন- ৪  মহাখালী , উত্তরা আর্মি ক্যাম্প বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। কিন্তু ঝর্ণা বেগম এলাকাবাসী ও রাজউকের প্লানের নিয়মনীতি না মেনে ভবন নির্মাণের কাজ চলমান রেখেছেন। 

এমন পরিস্থিতিতে তিনি দেশের জনগণ ও যথাযথ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করে জানান, যেন তিনি তার পরিবার নিয়ে নিরাপদে চলাচল করতে ও রাস্তাটি হুমকি বিহীন ভাবে  ব্যবহার করতে পারেন। 

নিজস্ব প্রতিবেদক

২-১১-২০২৪ রাত ১:৭

news image

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন এলাকার খিলক্ষেতের খাঁ পাড়ার বাসিন্দা পারভীন আক্তার সম্প্রতি দেশের বিভিন্ন গণমাধ্যমের শরণাপন্ন হয়েছেন। এ সময় পারভীন গনমাধ্যমগুলোতে অভিযোগ করে বলেন, তার প্রতিবেশি ঝর্ণা বেগম চলাচলের রাস্তা না দেখিয়ে গোপনভাবে রাজউক থেকে প্ল্যান পাশ করে অবৈধভাবে ইমারত নির্মাণ করছেন।

গণমাধ্যমে পারভীন জানান, মরহুমা সালেহা বেগমের সাথে একত্রে জমি ক্রয় করেন | যার ঠিকানা ৬৫ /বি খাঁ পাড়া, ভাই ভাই শেখ সফিউদ্দিন সড়ক খিলক্ষেত ঢাকা  ১২১৯। অপরদিকে মরহুমা সালেহা বেগমের ঠিকানা ক ৬৫/৩বি ভাই ভাই শেখসফিউদ্দিন সড়ক খিলক্ষেত ঢাকা ১২১৯। জমির তফসিল পরিচয় হলো সিএস দাগ নাম্বার ২৬৭৫, ২৬৭৭, আরএস দাগ নাম্বার ২৮৬৮, ২৮৬৯, মহানগরের ১৫৫১, ১৫৫৯, মৌজা জোয়ার সাহারা খাঁ পাড়া খিলক্ষেত ঢাকা। 

পারভীন জানান তারা দুই জন যখন জমি ক্রয় করেন তখন তাদের মধ্যে নন জুডিসিয়াল স্ট্যাম্পে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। সেখানে তারা উল্লেখ করেন, উভয়পক্ষ একে  অপরের চলাচলের রাস্তা দিতে বাধ্য থাকবেন। সালেহা বেগম জীবিত থাকা অবস্থায় ও ইমারত নির্মাণের পূর্ব পর্যন্ত ৪  ফিট চলাচলের রাস্তা বিদ্যমান ছিল। যার সাক্ষী রয়েছে এলাকার সকল বাসিন্দাগন। কিন্তু সালেহা বেগম মারা যাবার পরে তার মেয়ে ঝর্ণা বেগম রাজউক থেকে গোপনভাবে চলাচলের রাস্তা না দেখিয়ে প্ল্যান পাশ করিয়ে অবৈধভাবে ইমারত নির্মাণ করেছেন। 

বিষয়টি রাজউক কতৃপক্ষ জানার পর অভিযান পরিচালনা করে  ইমারত নির্মাণ কাজ বন্ধ দেয়। পারভীন আরও বলেন, চলাচলের রাস্তা পাওয়ার জন্য ইতোমধ্যে উপনগর পরিকল্পনাবিদ জোন- ৪  মহাখালী , উত্তরা আর্মি ক্যাম্প বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। কিন্তু ঝর্ণা বেগম এলাকাবাসী ও রাজউকের প্লানের নিয়মনীতি না মেনে ভবন নির্মাণের কাজ চলমান রেখেছেন। 

এমন পরিস্থিতিতে তিনি দেশের জনগণ ও যথাযথ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করে জানান, যেন তিনি তার পরিবার নিয়ে নিরাপদে চলাচল করতে ও রাস্তাটি হুমকি বিহীন ভাবে  ব্যবহার করতে পারেন।