শিরোনামঃ
বিআইডব্লিউটিএতে শ্রমিক লীগের সন্ত্রাসী  হামলায় শ্রমিক দলের সভাপতি আহত মোহাম্মদপুর ও আটি বাজার  এলাকার মূর্তিমান আতংকের  এক নাম মাসুম বিল্লা  মুন্সিগঞ্জ ও বালিগাও এলাকার এক মুর্তিমান আতংকের নাম মোঃ আলী মনসুর মিঠু  বিশ্ব আয়োডিন দিবস-২০২৪ উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরামের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হয়েছে ১৩ তম কমিউনিকেশন সামিট "১১তম এশিয়ান ট্যুরিজম ফেয়ারে  ফিলিপাইন দূতাবাস " বৈষম্যের বিরুদ্ধে আন্দোলনে নেমেছে কৃষি ব্যাংকের দশম গ্রেডের কর্মকর্তাবৃন্দ" শেখ সেলিমের স্বর্ণ পাচারে সহযোগী দোলন -২০ হাজার কোটি টাকা পাচারে দিলীপ রাজনৈতিক পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে অনৈতিকভাবে চাকুরীতে পুনর্বহালের সুযোগ খুঁজছে কর্মচারীর একাংশ সমবায়ের বাতিঘর খ্যাত 'কালব’ দুর্নীতির কড়াল গ্রাসে নিমজ্জিত : নেপথ্যে আরিফ ও জোনাস

বিআইডব্লিউটিএতে শ্রমিক লীগের সন্ত্রাসী  হামলায় শ্রমিক দলের সভাপতি আহত

#
news image

বিআইডব্লিউটিএতে ফ্যাসিস্ট পতিত সরকারের শ্রমিক লীগের নেতা কর্মীদের তান্ডব কমেনি।বিআইডব্লিউটি এর শ্রমিক লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও অবসরপ্রাপ্ত নিম্নসহকারি রফিকুল ইসলামের নেতৃত্বে সংঘবদ্ধ হয়ে শ্রমিক দলের সভাপতি মাজহারুল ইসলাম (৫৫) কে উপর্যপুরি হামলা চালিয়ে গুরুত্বর আহত করেছে। মতিঝিল থানা পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে দুইজনকে গ্রেফতার করেছে। এ ঘটনায় মতিঝিল থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। গত বুধবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে বিআইডব্লিউটিএ ভবনের নীচে এ ঘটনা ঘটে।
 
মামলার এজহার থেকে জানা যায়, বিআইডব্লিউটিয়ের বন্দর ও পরিবহন বিভাগের সহকারি বর্তমান শ্রমিক দলের সভাপতি মাজহারুল ইসলাম অফিস শেষে বাসায় ফেরার জন্য নিচে নামেন। এসময় পূর্বে  থেকেই উৎপেতে থাকা শ্রমিক লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও অবসরপ্রাপ্ত নিম্নসহকারি রফিকুল ইসলামের নেতৃত্বে ৮/১০ জনের একটি সংঘবদ্ধ গ্রুপ মাজহারূলের উপর এলোপাথারী হামলা চালায়। হামলার শিকার মাজহারুল ইসলাম মাটিতে পড়ে যায়। সন্ত্রাসীদের লাঠিপেঠায় মাজহারুলের ডান হাত ভেঙ্গে গেছে। তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। উপস্থিত জনতা ঘটনাস্থল থেকে রফিকুল ইসলাম ও ছেলে ইব্রাহীমকে আটকিয়ে মতিঝিল থানা পুলিশের কাছে সোপর্দ করেন। এ সময় ঘটনাস্থল থেকে ওমর ফারুক ওরফে ইসলামুল , সনজিব কুমার দাস (সাময়ীক বরখাস্তকৃত এবং বর্তমান শ্রমিক লীগের সাধারন সম্পাদক} পান্না বিশ্বাস (বঙ্গবন্ধু পরিষদের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক ও শ্রমিক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ) সহ শ্রমিক লীগের ৮/১০ সদস্য পালিয়ে যায়।
 
প্রত্যক্ষর্দশীরা জানান, গত  ৫ আগস্টের পর শ্রমিক লীগের রফিকুল ইসলাম ও সনজিব তাদের লাঠিয়াল বাহিনী নিয়ে কয়েকদফা হামলা চালানোর চেষ্টা করে মাজহারুল ইলমের উপর। সনজিব, পান্না ও রফিকুল ইসলাম গংরা। তারা পতিত সরকার আমলে বিআইডব্লিউটিএতে অসংখ্য আত্মীয়করণ করে  নিজেদের লোকজনকে চাকরী দিয়ে ও নানা তদবির বাণিজ্য করে লাখ লাখ টাকা কামিয়েছেন। তারা এখনো নিজেদের বল প্রয়োগ করে বিআইডব্লিউটিএতে তান্ডব চালিয়ে গোটা প্রতিষ্ঠানটিকে দখলে নিতে মরিয়া। তারই ধারাবাহিকতায় শ্রমিক দলের সভাপতি মাজহারুল ইসলামের উপর হামলা চালায় ।
 
মতিঝিল থানার  অফিসার ইনচার্জ মহিউল ইসলাম জানান, বিআইডব্লিউটিয়ের বন্দর ও পরিবহন বিভাগের সহকারি বর্তমান শ্রমিক দলের সভাপতি মাজহারুল ইসলাম অফিস শেষে বাসায় ফেরার জন্য নিচে নামেন। এসময় শ্রমিক লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও অবসরপ্রাপ্ত নিম্নসহকারি রফিকুল ইসলামের নেতৃত্বে সংঘবদ্ধ ৮/১০ তার উপর হামলা করে। মাজহারুল ইসলাম বাদি হয়ে মতিঝিল থানায় মামলা দায়ের করেছেন। ঘটনাস্থল থেকে উপস্থিত লোকজনের সহযোগিতায় রফিকুল ইসলাম ও ছেলে ইব্রাহীমকে গ্রেফতার করা হয়েছে। মাজহারুল ইসলাম এই প্রতিবেদকে আজকে জানান মামলার আসামিরা গ্রেফতার হওয়ার পরেও অদৃশ্য কারণে এরা আবার জামিনে বের হয়ে বিভিন্ন ধরণের হুমকি ধমকি দিতেছে | এই প্রতিবেদকের মাধ্যমে  জাতির কাছে তুলে ধরতে চান যে এই নতুন স্বাধীন দেশে ফেসিবাদী গোষ্ঠী কি করে এতো সাহস পায় |
 

স্টাফ রিপোর্টার

২৯-১০-২০২৪ বিকাল ৫:৩৬

news image

বিআইডব্লিউটিএতে ফ্যাসিস্ট পতিত সরকারের শ্রমিক লীগের নেতা কর্মীদের তান্ডব কমেনি।বিআইডব্লিউটি এর শ্রমিক লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও অবসরপ্রাপ্ত নিম্নসহকারি রফিকুল ইসলামের নেতৃত্বে সংঘবদ্ধ হয়ে শ্রমিক দলের সভাপতি মাজহারুল ইসলাম (৫৫) কে উপর্যপুরি হামলা চালিয়ে গুরুত্বর আহত করেছে। মতিঝিল থানা পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে দুইজনকে গ্রেফতার করেছে। এ ঘটনায় মতিঝিল থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। গত বুধবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে বিআইডব্লিউটিএ ভবনের নীচে এ ঘটনা ঘটে।
 
মামলার এজহার থেকে জানা যায়, বিআইডব্লিউটিয়ের বন্দর ও পরিবহন বিভাগের সহকারি বর্তমান শ্রমিক দলের সভাপতি মাজহারুল ইসলাম অফিস শেষে বাসায় ফেরার জন্য নিচে নামেন। এসময় পূর্বে  থেকেই উৎপেতে থাকা শ্রমিক লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও অবসরপ্রাপ্ত নিম্নসহকারি রফিকুল ইসলামের নেতৃত্বে ৮/১০ জনের একটি সংঘবদ্ধ গ্রুপ মাজহারূলের উপর এলোপাথারী হামলা চালায়। হামলার শিকার মাজহারুল ইসলাম মাটিতে পড়ে যায়। সন্ত্রাসীদের লাঠিপেঠায় মাজহারুলের ডান হাত ভেঙ্গে গেছে। তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। উপস্থিত জনতা ঘটনাস্থল থেকে রফিকুল ইসলাম ও ছেলে ইব্রাহীমকে আটকিয়ে মতিঝিল থানা পুলিশের কাছে সোপর্দ করেন। এ সময় ঘটনাস্থল থেকে ওমর ফারুক ওরফে ইসলামুল , সনজিব কুমার দাস (সাময়ীক বরখাস্তকৃত এবং বর্তমান শ্রমিক লীগের সাধারন সম্পাদক} পান্না বিশ্বাস (বঙ্গবন্ধু পরিষদের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক ও শ্রমিক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ) সহ শ্রমিক লীগের ৮/১০ সদস্য পালিয়ে যায়।
 
প্রত্যক্ষর্দশীরা জানান, গত  ৫ আগস্টের পর শ্রমিক লীগের রফিকুল ইসলাম ও সনজিব তাদের লাঠিয়াল বাহিনী নিয়ে কয়েকদফা হামলা চালানোর চেষ্টা করে মাজহারুল ইলমের উপর। সনজিব, পান্না ও রফিকুল ইসলাম গংরা। তারা পতিত সরকার আমলে বিআইডব্লিউটিএতে অসংখ্য আত্মীয়করণ করে  নিজেদের লোকজনকে চাকরী দিয়ে ও নানা তদবির বাণিজ্য করে লাখ লাখ টাকা কামিয়েছেন। তারা এখনো নিজেদের বল প্রয়োগ করে বিআইডব্লিউটিএতে তান্ডব চালিয়ে গোটা প্রতিষ্ঠানটিকে দখলে নিতে মরিয়া। তারই ধারাবাহিকতায় শ্রমিক দলের সভাপতি মাজহারুল ইসলামের উপর হামলা চালায় ।
 
মতিঝিল থানার  অফিসার ইনচার্জ মহিউল ইসলাম জানান, বিআইডব্লিউটিয়ের বন্দর ও পরিবহন বিভাগের সহকারি বর্তমান শ্রমিক দলের সভাপতি মাজহারুল ইসলাম অফিস শেষে বাসায় ফেরার জন্য নিচে নামেন। এসময় শ্রমিক লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও অবসরপ্রাপ্ত নিম্নসহকারি রফিকুল ইসলামের নেতৃত্বে সংঘবদ্ধ ৮/১০ তার উপর হামলা করে। মাজহারুল ইসলাম বাদি হয়ে মতিঝিল থানায় মামলা দায়ের করেছেন। ঘটনাস্থল থেকে উপস্থিত লোকজনের সহযোগিতায় রফিকুল ইসলাম ও ছেলে ইব্রাহীমকে গ্রেফতার করা হয়েছে। মাজহারুল ইসলাম এই প্রতিবেদকে আজকে জানান মামলার আসামিরা গ্রেফতার হওয়ার পরেও অদৃশ্য কারণে এরা আবার জামিনে বের হয়ে বিভিন্ন ধরণের হুমকি ধমকি দিতেছে | এই প্রতিবেদকের মাধ্যমে  জাতির কাছে তুলে ধরতে চান যে এই নতুন স্বাধীন দেশে ফেসিবাদী গোষ্ঠী কি করে এতো সাহস পায় |