শিরোনামঃ
জুরানপুর আদর্শ বিশ্ববিদ্যালয় কলেজে গভর্নিং বডির বিদ্যোৎসাহী সদস্য হলেন নুরুজ্জামান আশিয়ান সিটির প্লট বিক্রি ও বিজ্ঞাপন বন্ধের নির্দেশ বিশ্বের সবচেয়ে পাতলা ৩ডি কার্ভড ডিসপ্লে ফোন নিয়ে আসলো ইনফিনিক্স হট ৬০ সিরিজ পুরান ঢাকা সাংবাদিক ফোরামের আয়োজনে ফল উৎসব অনুষ্ঠিত ৭১ মিডিয়া আইকনিক অ্যাওয়ার্ড পেলেন দেশ টিভির সাংবাদিক শাহাদাত নিশাদ বেগম পাড়ায় নয়, মাঠেই জামায়াত: রুকন সম্মেলনে আমীরের ঘোষণা যৌথ আন্তর্জাতিক সম্মেলনের আয়োজন করবে ইস্টার্ন ও গাম্বিয়ার আইওইউ ১৫ বছরে আওয়ামী সন্ত্রাসে নিহতদের তালিকা প্রস্তুতের নির্দেশ জাতীয় বেতন স্কেলে বৈষম্য, প্রতিবন্ধী শিক্ষক-কর্মচারীরা বঞ্চিত রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার ডেমরা থানা বিএনপির দুই শীর্ষ নেতা

মোহাম্মদপুর ও আটি বাজার  এলাকার মূর্তিমান আতংকের  এক নাম মাসুম বিল্লা 

#
news image

মোহাম্মদপুর ও আটি বাজার এলাকায় এক সময়ের সদ্য  নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগের সক্রিয় সদস্য ও ঐ এলাকায় সাধারণ  ব্যবসায়ী ও মানুষের কাছে পরিচিত  মিথ্যে মামলাবাজ মাসুম বিল্লা এখন সদ্য বিদায়ী স্বৈরাচারী  সরকারের পতনের পর বিএনপির ব্যানারে প্রবেশ করে নিজেকে বিএনপির একজন ত্যাগী নেতা  হিসেবে  জাহির করার  প্রায়তারা করে যাচ্ছে, এতে তাকে টাকার বিনিময়ে  সহযোগিতা করে যাচ্ছে মোহাম্মদপুর ও আটি বাজার   এলাকার কিছু সন্ত্রাসী বাহিনীর সক্রিয় সদস্য, যাদের ছত্রছায়ায় থেকে সে তার অপকর্ম এখনো পযন্ত প্রশাসনের নাকের ডগায় চালিয়ে যাচ্ছে। 
তার করা মিথ্যে মামলার  হাত থেকে রেহাই পায়নি সাধারণ মানুষ ও খুদ্র ব্যবসায়ীরা, মাসুম বিল্লার করা মিথ্যে মামলার ফাঁদে পড়ে নিঃস্ব হয়েছেন মোহাম্মদপুর ও আটি বাজার এলাকার অসংখ্য খুদ্র ব্যবসায়ী ও সাধারণ মানুষ,তার মিথ্যে মামলার ফাঁদে  ফেলে ঐ এলাকার সাধারণ মানুষের  ও খুদ্র ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে  লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়ে আজ  মাসুম বিল্লা  কোটি কোটি টাকা ও সম্পদের মালিক। মাসুম বিল্লার করা মিথ্যে মামলার ফাঁদে পড়ে খুদ্র ব্যবসায়ীরা খুইয়েছেন তাদের সঞ্চিত অর্থ ও সম্পদ এবং সেই সাথে  তাদের অনেককে দেশ ত্যাগ করতে ও এই মাসুম বিল্লা বাধ্য করেছে, মাসুম বিল্লা প্রথমে তার প্রতারণার ফাঁদ পাতে ঐ এলাকার সাধারণ মানুষ ও খুদ্র ব্যবসায়ীদের সাথে সখ্যতা গড়ে তুলে এবং তাদের দূর্বলতার সুযোগে তাদেরকে টাকা ধার দেয় এবং এর বিনিময়ে ভুক্তভোগীদের কাছ থেকে টাকা উল্লেখ ও টাকা উল্লেখ ছাড়া চেক নেয়ার মধ্য দিয়ে, তেমনি একজন ভুক্তভোগী ব্যবসায়ীর উকিলের সাথে কথা হয় এ প্রতিবেদকের ঢাকার সিএমএম আদালতে, তিনি বলেন মাসুম বিল্লার করা মিথ্যে মামলার ফাঁদে পড়ে এ খুদ্র ব্যবসায়ী দীর্ঘ সাতটি বছর ধরে আদালতের দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন এর প্রতিকার চেয়ে। 
তিনি বলেন এ ব্যবসায়ী বিগত সাত বছর আগে এই মাসুম বিল্লার কাছ থেকে ৪ লক্ষ টাকা ধার নেয় এবং এর বিনিময়ে তিনি মাসুম বিল্লাকে  একটি কাউন্টার চেক দেয়, কিছু দিন পর এ খুদ্র ব্যবসায়ী তাকে ধার নেয়া ৪ লক্ষ টাকা ফেরত প্রধান করলেও তাকে মাসুম বিল্লা সুকৌশলে তার চেকটি ফেরত দেয়নি নানান তালবাহানা করে, পরবর্তীতে কিছু দিন পর ঐ ব্যবসায়ী জানতে পারেন মাসুম বিল্লা তার বিরুদ্ধে তাকে দেয়া ঐ চেকের মামলা দেয়, এবং তার রায় নেয় এবং সেই টাকাও আদালতের মাধ্যমে মাসুম বিল্লাকে পরিশোধ করেদেন, এখানে উল্লেখ থাকে যে ঐ একি চেক দিয়ে এ ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে একটিতে চেক নম্বর দিয়ে মিথ্যে  মামলা করে এবং  অন্যটি চেক নম্বর ছাড়া যার মামলা আদালতে সি আর মামলা চলমান আছে দীর্ঘ সাতটি বছর। পরবর্তীতে এ প্রতিবেদক মোহাম্মদপুর ও আটি বাজার এলাকার সাধারণ মানুষ ও খুদ্র ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানতে পারেন মাসুম বিল্লা হলো একজন মিথ্যে মামলাবাজ ও চাঁদা বাজ, তার থেকে পরিতানের জন্য এলাকার সাধারণ মানুষ ও খুদ্র ব্যবসায়ীদের দাবী।

নিজস্ব প্রতিবেদক

২৭-১০-২০২৪ দুপুর ৪:৩১

news image

মোহাম্মদপুর ও আটি বাজার এলাকায় এক সময়ের সদ্য  নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগের সক্রিয় সদস্য ও ঐ এলাকায় সাধারণ  ব্যবসায়ী ও মানুষের কাছে পরিচিত  মিথ্যে মামলাবাজ মাসুম বিল্লা এখন সদ্য বিদায়ী স্বৈরাচারী  সরকারের পতনের পর বিএনপির ব্যানারে প্রবেশ করে নিজেকে বিএনপির একজন ত্যাগী নেতা  হিসেবে  জাহির করার  প্রায়তারা করে যাচ্ছে, এতে তাকে টাকার বিনিময়ে  সহযোগিতা করে যাচ্ছে মোহাম্মদপুর ও আটি বাজার   এলাকার কিছু সন্ত্রাসী বাহিনীর সক্রিয় সদস্য, যাদের ছত্রছায়ায় থেকে সে তার অপকর্ম এখনো পযন্ত প্রশাসনের নাকের ডগায় চালিয়ে যাচ্ছে। 
তার করা মিথ্যে মামলার  হাত থেকে রেহাই পায়নি সাধারণ মানুষ ও খুদ্র ব্যবসায়ীরা, মাসুম বিল্লার করা মিথ্যে মামলার ফাঁদে পড়ে নিঃস্ব হয়েছেন মোহাম্মদপুর ও আটি বাজার এলাকার অসংখ্য খুদ্র ব্যবসায়ী ও সাধারণ মানুষ,তার মিথ্যে মামলার ফাঁদে  ফেলে ঐ এলাকার সাধারণ মানুষের  ও খুদ্র ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে  লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়ে আজ  মাসুম বিল্লা  কোটি কোটি টাকা ও সম্পদের মালিক। মাসুম বিল্লার করা মিথ্যে মামলার ফাঁদে পড়ে খুদ্র ব্যবসায়ীরা খুইয়েছেন তাদের সঞ্চিত অর্থ ও সম্পদ এবং সেই সাথে  তাদের অনেককে দেশ ত্যাগ করতে ও এই মাসুম বিল্লা বাধ্য করেছে, মাসুম বিল্লা প্রথমে তার প্রতারণার ফাঁদ পাতে ঐ এলাকার সাধারণ মানুষ ও খুদ্র ব্যবসায়ীদের সাথে সখ্যতা গড়ে তুলে এবং তাদের দূর্বলতার সুযোগে তাদেরকে টাকা ধার দেয় এবং এর বিনিময়ে ভুক্তভোগীদের কাছ থেকে টাকা উল্লেখ ও টাকা উল্লেখ ছাড়া চেক নেয়ার মধ্য দিয়ে, তেমনি একজন ভুক্তভোগী ব্যবসায়ীর উকিলের সাথে কথা হয় এ প্রতিবেদকের ঢাকার সিএমএম আদালতে, তিনি বলেন মাসুম বিল্লার করা মিথ্যে মামলার ফাঁদে পড়ে এ খুদ্র ব্যবসায়ী দীর্ঘ সাতটি বছর ধরে আদালতের দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন এর প্রতিকার চেয়ে। 
তিনি বলেন এ ব্যবসায়ী বিগত সাত বছর আগে এই মাসুম বিল্লার কাছ থেকে ৪ লক্ষ টাকা ধার নেয় এবং এর বিনিময়ে তিনি মাসুম বিল্লাকে  একটি কাউন্টার চেক দেয়, কিছু দিন পর এ খুদ্র ব্যবসায়ী তাকে ধার নেয়া ৪ লক্ষ টাকা ফেরত প্রধান করলেও তাকে মাসুম বিল্লা সুকৌশলে তার চেকটি ফেরত দেয়নি নানান তালবাহানা করে, পরবর্তীতে কিছু দিন পর ঐ ব্যবসায়ী জানতে পারেন মাসুম বিল্লা তার বিরুদ্ধে তাকে দেয়া ঐ চেকের মামলা দেয়, এবং তার রায় নেয় এবং সেই টাকাও আদালতের মাধ্যমে মাসুম বিল্লাকে পরিশোধ করেদেন, এখানে উল্লেখ থাকে যে ঐ একি চেক দিয়ে এ ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে একটিতে চেক নম্বর দিয়ে মিথ্যে  মামলা করে এবং  অন্যটি চেক নম্বর ছাড়া যার মামলা আদালতে সি আর মামলা চলমান আছে দীর্ঘ সাতটি বছর। পরবর্তীতে এ প্রতিবেদক মোহাম্মদপুর ও আটি বাজার এলাকার সাধারণ মানুষ ও খুদ্র ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানতে পারেন মাসুম বিল্লা হলো একজন মিথ্যে মামলাবাজ ও চাঁদা বাজ, তার থেকে পরিতানের জন্য এলাকার সাধারণ মানুষ ও খুদ্র ব্যবসায়ীদের দাবী।