রংপুরে কোটা আন্দোলনে পুলিশের টিয়ারশেলে নিহত বেরোবি শিক্ষার্থী

এস. এম. নাসিম
১৬-৭-২০২৪ দুপুর ৪:৪৩

রংপুরে কোটা আন্দোলনে পুলিশের টিয়ারশেলে নিহত বেরোবি শিক্ষার্থী
রংপুরে কোটা সংস্কার আন্দোলনে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) শিক্ষার্থী আবু সাঈদ (২২) নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) দুপুর আড়াইটার দিকে রংপুর নগরীর বিশ্ববিদ্যালয় ফটকের সামনে সংঘর্ষ চলাকালে পুলিশ ছোড়া টিয়ারশেলের আঘাতে তার মৃত্যু হয়।
নিহত আবু সাঈদ ইংরেজি বিভাগের ১২তম ব্যাচের শিক্ষার্থী এবং চলমান কোটা সংস্কার আন্দোলনের সক্রিয় সদস্য ছিলেন। রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার উত্তম কুমার পাল তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে জানা যায়, দুপুর ২টার দিকে খামার মোড় থেকে বিশাল মিছিল নিয়ে শিক্ষার্থীরা বেরোবির মূল ফটকের দিকে গেলে পুলিশ বাধা দেয়। এরপর শুরু হয় সংঘর্ষ। পুলিশ প্রায় ২০০ রাউন্ড রাবার বুলেট ও টিয়ারশেল ছোড়ে। একটি টিয়ারশেল সরাসরি আবু সাঈদের মাথায় লাগলে ঘটনাস্থলেই তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
এ সময় বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাথে মহানগর ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরাও আন্দোলনকারীদের ধাওয়া করে। আন্দোলনকারীরা পাল্টা প্রতিরোধ গড়ে তোলে। বিকেল পর্যন্ত ক্যাম্পাস ও আশপাশের এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করে।
এই ঘটনার প্রেক্ষিতে শিক্ষার্থীদের মধ্যে শোক ও ক্ষোভ বিরাজ করছে।
এস. এম. নাসিম
১৬-৭-২০২৪ দুপুর ৪:৪৩

রংপুরে কোটা সংস্কার আন্দোলনে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) শিক্ষার্থী আবু সাঈদ (২২) নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) দুপুর আড়াইটার দিকে রংপুর নগরীর বিশ্ববিদ্যালয় ফটকের সামনে সংঘর্ষ চলাকালে পুলিশ ছোড়া টিয়ারশেলের আঘাতে তার মৃত্যু হয়।
নিহত আবু সাঈদ ইংরেজি বিভাগের ১২তম ব্যাচের শিক্ষার্থী এবং চলমান কোটা সংস্কার আন্দোলনের সক্রিয় সদস্য ছিলেন। রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার উত্তম কুমার পাল তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে জানা যায়, দুপুর ২টার দিকে খামার মোড় থেকে বিশাল মিছিল নিয়ে শিক্ষার্থীরা বেরোবির মূল ফটকের দিকে গেলে পুলিশ বাধা দেয়। এরপর শুরু হয় সংঘর্ষ। পুলিশ প্রায় ২০০ রাউন্ড রাবার বুলেট ও টিয়ারশেল ছোড়ে। একটি টিয়ারশেল সরাসরি আবু সাঈদের মাথায় লাগলে ঘটনাস্থলেই তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
এ সময় বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাথে মহানগর ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরাও আন্দোলনকারীদের ধাওয়া করে। আন্দোলনকারীরা পাল্টা প্রতিরোধ গড়ে তোলে। বিকেল পর্যন্ত ক্যাম্পাস ও আশপাশের এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করে।
এই ঘটনার প্রেক্ষিতে শিক্ষার্থীদের মধ্যে শোক ও ক্ষোভ বিরাজ করছে।