শিরোনামঃ
‘ইকুইটির মূল্য শূন্য’—পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন বন্ধ, বিনিয়োগকারীদের উদ্বেগ বাড়ছে রোনালদো বললেন ‘বিশ্বকাপ সব নয়’, মেসির পাল্টা: ‘এটাই জীবনের শীর্ষ অর্জন’! চার দশকের পথচলার অবসান, রাজনীতি থেকে বিদায় নিলেন ন্যান্সি পেলোসি ফেব্রুয়ারিতে ভোট, আগে গণভোটের দাবি জামায়াত আমিরের ইটভাটার বিরুদ্ধে অভিযানে ২৪ লাখ টাকা জরিমানা, ১ জনের কারাদণ্ড কালিয়ায় তারুণ্যের উৎসব ২০২৫ পালিত আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের ৪৪৩তম পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিত কিউএস এশিয়া ইউনিভার্সিটি র‌্যাংকিং-এ সাউথইস্ট শাকিব খানের ঢাকা ফিরছে আরও শক্তভাবে বিপিএলে ঘোষিত হলো ২৭ সদস্যের বাংলাদেশ দল, কোচের ভরসা পুরোনো মুখে

‘১৮ হাজার বেট’—রেফারি কেলেঙ্কারিতে তুর্কি ফুটবলে আস্থার বড় সংকট

#
news image

তুর্কি ফুটবলে এক নজিরবিহীন কেলেঙ্কারি তোলপাড় তৈরি করেছে। টিএফএফের তদন্তে উঠে এসেছে, দেশের শতাধিক রেফারি ও সহকারী রেফারি সরাসরি বেটিং বা জুয়ার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। এই ঘটনায় ১৪৯ জনকে সাময়িক নিষিদ্ধ করে ফেডারেশন বলেছে, “এটি কাঠামোগত নয়, নৈতিক সমস্যা।”

ক্রীড়া বিশ্লেষকদের মতে, এই ঘটনা শুধু তুরস্ক নয়, আন্তর্জাতিক ফুটবলেরও এক বড় সতর্কবার্তা। কারণ, রেফারিদের নিরপেক্ষতা ফুটবলের প্রাণভোমরা; তাদেরই যদি বেটিংয়ে সম্পৃক্ততা প্রমাণিত হয়, তবে খেলাটির বিশ্বাসযোগ্যতা প্রশ্নবিদ্ধ হবে।

ফেডারেশন সভাপতি ইব্রাহিম হাজিওসমানোগলু জানিয়েছেন, তদন্তে দেখা গেছে একজন রেফারি ১৮,২২৭ বার বেট করেছেন—যা শোনার মতোই বিস্ময়কর। আরও ৪২ জন রেফারি ১,০০০টির বেশি ম্যাচে বেট করেছেন।

এই তথ্য প্রকাশের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ঝড় উঠেছে। অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন, এত বড় পরিসরে রেফারিদের সম্পৃক্ততা কীভাবে এতদিন ফেডারেশনের চোখ এড়িয়ে গেল?

ফুটবল বিশ্লেষকরা বলছেন, এই কেলেঙ্কারি তুরস্কের ফুটবলে “বিশ্বাসের সংকট” তৈরি করবে এবং রেফারি নিয়োগ ও পর্যবেক্ষণ প্রক্রিয়ায় বড় ধরনের সংস্কারের দাবিও বাড়বে।

যদিও ফেডারেশন দাবি করছে, “বেতন সংক্রান্ত কোনো অনিয়ম হয়নি,” তবু এই ঘটনার পর থেকে তুর্কি লিগের ভবিষ্যৎ ও আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে তার গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন উঠেছে।

স্পোর্টস ডেস্ক

১-১১-২০২৫ রাত ১১:২০

news image

তুর্কি ফুটবলে এক নজিরবিহীন কেলেঙ্কারি তোলপাড় তৈরি করেছে। টিএফএফের তদন্তে উঠে এসেছে, দেশের শতাধিক রেফারি ও সহকারী রেফারি সরাসরি বেটিং বা জুয়ার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। এই ঘটনায় ১৪৯ জনকে সাময়িক নিষিদ্ধ করে ফেডারেশন বলেছে, “এটি কাঠামোগত নয়, নৈতিক সমস্যা।”

ক্রীড়া বিশ্লেষকদের মতে, এই ঘটনা শুধু তুরস্ক নয়, আন্তর্জাতিক ফুটবলেরও এক বড় সতর্কবার্তা। কারণ, রেফারিদের নিরপেক্ষতা ফুটবলের প্রাণভোমরা; তাদেরই যদি বেটিংয়ে সম্পৃক্ততা প্রমাণিত হয়, তবে খেলাটির বিশ্বাসযোগ্যতা প্রশ্নবিদ্ধ হবে।

ফেডারেশন সভাপতি ইব্রাহিম হাজিওসমানোগলু জানিয়েছেন, তদন্তে দেখা গেছে একজন রেফারি ১৮,২২৭ বার বেট করেছেন—যা শোনার মতোই বিস্ময়কর। আরও ৪২ জন রেফারি ১,০০০টির বেশি ম্যাচে বেট করেছেন।

এই তথ্য প্রকাশের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ঝড় উঠেছে। অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন, এত বড় পরিসরে রেফারিদের সম্পৃক্ততা কীভাবে এতদিন ফেডারেশনের চোখ এড়িয়ে গেল?

ফুটবল বিশ্লেষকরা বলছেন, এই কেলেঙ্কারি তুরস্কের ফুটবলে “বিশ্বাসের সংকট” তৈরি করবে এবং রেফারি নিয়োগ ও পর্যবেক্ষণ প্রক্রিয়ায় বড় ধরনের সংস্কারের দাবিও বাড়বে।

যদিও ফেডারেশন দাবি করছে, “বেতন সংক্রান্ত কোনো অনিয়ম হয়নি,” তবু এই ঘটনার পর থেকে তুর্কি লিগের ভবিষ্যৎ ও আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে তার গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন উঠেছে।