শিরোনামঃ
‘ইকুইটির মূল্য শূন্য’—পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন বন্ধ, বিনিয়োগকারীদের উদ্বেগ বাড়ছে রোনালদো বললেন ‘বিশ্বকাপ সব নয়’, মেসির পাল্টা: ‘এটাই জীবনের শীর্ষ অর্জন’! চার দশকের পথচলার অবসান, রাজনীতি থেকে বিদায় নিলেন ন্যান্সি পেলোসি ফেব্রুয়ারিতে ভোট, আগে গণভোটের দাবি জামায়াত আমিরের ইটভাটার বিরুদ্ধে অভিযানে ২৪ লাখ টাকা জরিমানা, ১ জনের কারাদণ্ড কালিয়ায় তারুণ্যের উৎসব ২০২৫ পালিত আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের ৪৪৩তম পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিত কিউএস এশিয়া ইউনিভার্সিটি র‌্যাংকিং-এ সাউথইস্ট শাকিব খানের ঢাকা ফিরছে আরও শক্তভাবে বিপিএলে ঘোষিত হলো ২৭ সদস্যের বাংলাদেশ দল, কোচের ভরসা পুরোনো মুখে

চট্টগ্রাম-৮ এ সহিংসতা: অন্তর্বর্তী সরকারের কড়া বার্তা, শান্ত নির্বাচন নিশ্চিতে কঠোর অবস্থান

#
news image

 বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহর নির্বাচনী প্রচারণায় সহিংস হামলার ঘটনাকে ঘিরে উত্তপ্ত রাজনীতিতে এবার কঠোর বার্তা দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।

সরকার এক বিবৃতিতে বলেছে, “সহিংসতা ও ভীতি প্রদর্শনের কোনো স্থান আমাদের রাজনৈতিক ও সামাজিক জীবনে নেই।” প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস নিরাপত্তা বাহিনীকে নির্দেশ দিয়েছেন, অপরাধীদের দ্রুত শনাক্ত করে আইনের মুখোমুখি করতে।

চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের তাৎক্ষণিক তদন্তে জানা গেছে, এরশাদ উল্লাহ হামলার মূল লক্ষ্য ছিলেন না—বিক্ষিপ্তভাবে ছোড়া গুলিই তাকে আহত করেছে। তবে সরকার বিষয়টিকে বিচ্ছিন্ন ঘটনা হিসেবে না দেখে পূর্ণাঙ্গ তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে।

বিশ্লেষকদের মতে, এই বার্তা আসলে সরকারের নির্বাচনী অঙ্গীকারের অংশ—‘সহিংসতামুক্ত ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন আয়োজনের নিশ্চয়তা।’

রাজনৈতিক অঙ্গনে এই ঘটনার প্রভাব পড়তে পারে বলেও ধারণা বিশ্লেষকদের। কারণ, বিএনপিসহ বিভিন্ন দলের প্রার্থী ও সমর্থকরা ইতোমধ্যেই নির্বাচনী মাঠে নিরাপত্তা বাড়ানোর দাবি জানাচ্ছেন।

সরকার সব রাজনৈতিক দলকে সংযম প্রদর্শনের আহ্বান জানিয়ে বলেছে, “আগামী ফেব্রুয়ারির সাধারণ নির্বাচন যেন শান্তি, মর্যাদা ও ন্যায্যতার পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়, সে লক্ষ্যে সব প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।”

ডেস্ক রিপোর্ট

৬-১১-২০২৫ রাত ১২:৪

news image

 বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহর নির্বাচনী প্রচারণায় সহিংস হামলার ঘটনাকে ঘিরে উত্তপ্ত রাজনীতিতে এবার কঠোর বার্তা দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।

সরকার এক বিবৃতিতে বলেছে, “সহিংসতা ও ভীতি প্রদর্শনের কোনো স্থান আমাদের রাজনৈতিক ও সামাজিক জীবনে নেই।” প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস নিরাপত্তা বাহিনীকে নির্দেশ দিয়েছেন, অপরাধীদের দ্রুত শনাক্ত করে আইনের মুখোমুখি করতে।

চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের তাৎক্ষণিক তদন্তে জানা গেছে, এরশাদ উল্লাহ হামলার মূল লক্ষ্য ছিলেন না—বিক্ষিপ্তভাবে ছোড়া গুলিই তাকে আহত করেছে। তবে সরকার বিষয়টিকে বিচ্ছিন্ন ঘটনা হিসেবে না দেখে পূর্ণাঙ্গ তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে।

বিশ্লেষকদের মতে, এই বার্তা আসলে সরকারের নির্বাচনী অঙ্গীকারের অংশ—‘সহিংসতামুক্ত ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন আয়োজনের নিশ্চয়তা।’

রাজনৈতিক অঙ্গনে এই ঘটনার প্রভাব পড়তে পারে বলেও ধারণা বিশ্লেষকদের। কারণ, বিএনপিসহ বিভিন্ন দলের প্রার্থী ও সমর্থকরা ইতোমধ্যেই নির্বাচনী মাঠে নিরাপত্তা বাড়ানোর দাবি জানাচ্ছেন।

সরকার সব রাজনৈতিক দলকে সংযম প্রদর্শনের আহ্বান জানিয়ে বলেছে, “আগামী ফেব্রুয়ারির সাধারণ নির্বাচন যেন শান্তি, মর্যাদা ও ন্যায্যতার পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়, সে লক্ষ্যে সব প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।”