“মানুষ যেন বুঝতে পারে”— ঐকমত্য কমিশনের প্রতিবেদন বই আকারে প্রকাশের তাগিদ ইউনূসের
নিজস্ব প্রতিবেক
৩০-১০-২০২৫ রাত ১২:২১
“মানুষ যেন বুঝতে পারে”— ঐকমত্য কমিশনের প্রতিবেদন বই আকারে প্রকাশের তাগিদ ইউনূসের
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রতিবেদন যেন শুধু নীতিনির্ধারকদের নয়, সাধারণ মানুষেরও হাতে পৌঁছে—এই আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস।
বুধবার (২৯ অক্টোবর) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় কমিশনের সদস্যরা তাঁর হাতে আট খণ্ডের প্রতিবেদন হস্তান্তর করেন। প্রতিবেদনে রাজনৈতিক দলের মতামত, সংলাপের কার্যবিবরণী, সুপারিশ ও প্রক্রিয়াগত দলিল অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, “এই প্রতিবেদন এমনভাবে তৈরি করতে হবে যাতে স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা বুঝতে পারে। তারা বইটি পড়বে, বাবা-মাকেও জানাবে—তবেই এটি জাতির সম্পদ হয়ে উঠবে।”
তিনি প্রতিবেদনটি বাংলা ও ইংরেজি দুই ভাষাতেই প্রকাশের আহ্বান জানান এবং ভবিষ্যতে একে ‘অবশ্য পাঠ্য’ বই হিসেবে বিবেচনায় রাখার পরামর্শ দেন।
ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি প্রফেসর আলী রীয়াজ জানান, “এই প্রতিবেদন জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫, রাজনৈতিক দলগুলোর প্রস্তাবনা ও সাধারণ মানুষের মতামতের সংকলন। ভবিষ্যতে এটি হবে গবেষণার ভিত্তি দলিল।”
রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এই উদ্যোগ সরকারের স্বচ্ছতা ও অংশগ্রহণমূলক প্রশাসনের দিকে একটি ইতিবাচক পদক্ষেপ। তবে তারা বলছেন, “প্রতিবেদনটি শুধু প্রকাশ নয়, কার্যকর বাস্তবায়নই হবে জনগণের আসল প্রত্যাশা।”
নিজস্ব প্রতিবেক
৩০-১০-২০২৫ রাত ১২:২১
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রতিবেদন যেন শুধু নীতিনির্ধারকদের নয়, সাধারণ মানুষেরও হাতে পৌঁছে—এই আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস।
বুধবার (২৯ অক্টোবর) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় কমিশনের সদস্যরা তাঁর হাতে আট খণ্ডের প্রতিবেদন হস্তান্তর করেন। প্রতিবেদনে রাজনৈতিক দলের মতামত, সংলাপের কার্যবিবরণী, সুপারিশ ও প্রক্রিয়াগত দলিল অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, “এই প্রতিবেদন এমনভাবে তৈরি করতে হবে যাতে স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা বুঝতে পারে। তারা বইটি পড়বে, বাবা-মাকেও জানাবে—তবেই এটি জাতির সম্পদ হয়ে উঠবে।”
তিনি প্রতিবেদনটি বাংলা ও ইংরেজি দুই ভাষাতেই প্রকাশের আহ্বান জানান এবং ভবিষ্যতে একে ‘অবশ্য পাঠ্য’ বই হিসেবে বিবেচনায় রাখার পরামর্শ দেন।
ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি প্রফেসর আলী রীয়াজ জানান, “এই প্রতিবেদন জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫, রাজনৈতিক দলগুলোর প্রস্তাবনা ও সাধারণ মানুষের মতামতের সংকলন। ভবিষ্যতে এটি হবে গবেষণার ভিত্তি দলিল।”
রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এই উদ্যোগ সরকারের স্বচ্ছতা ও অংশগ্রহণমূলক প্রশাসনের দিকে একটি ইতিবাচক পদক্ষেপ। তবে তারা বলছেন, “প্রতিবেদনটি শুধু প্রকাশ নয়, কার্যকর বাস্তবায়নই হবে জনগণের আসল প্রত্যাশা।”