নিবন্ধনহীন কোম্পানির নামে সৈয়দপুর প্লাজায় দোকান বিক্রির দীর্ঘদিনের অভিযোগ, এস. আর. ট্রেডিং-এর বিরুদ্ধে তদন্তের দাবি
শহিদুল ইসলাম খোকন
৬-২-২০২৫ রাত ১২:৫১
নিবন্ধনহীন কোম্পানির নামে সৈয়দপুর প্লাজায় দোকান বিক্রির দীর্ঘদিনের অভিযোগ, এস. আর. ট্রেডিং-এর বিরুদ্ধে তদন্তের দাবি
সৈয়দপুর প্লাজার দোকান মালিক ও ব্যবসায়ীদের অভিযোগের ভিত্তিতে জানা গেছে, একটি প্রতিষ্ঠান এস. আর. ট্রেডিং নামক কোম্পানি, যা জয়েন্ট স্টক কোম্পানিতে নিবন্ধিত নয়, দীর্ঘদিন ধরে সৈয়দপুর প্লাজার দোকান বিক্রি করে আসছে। অভিযোগে বলা হয়েছে যে, এই প্রতিষ্ঠানটি দোকান বিক্রির জন্য নন-জুডিশিয়াল তিনশত টাকার স্ট্যাম্প ব্যবহার করেছে, যা আইন অনুযায়ী অবৈধ এবং এটি একধরনের প্রতারণামূলক লেনদেনের শামিল। ব্যবসায়ী সমিতি ও দোকান মালিক সমিতি তাদের পক্ষ থেকে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন।
নিবন্ধনহীন কোম্পানির নামে দোকান বিক্রি
তদন্তে জানা গেছে, এস. আর. ট্রেডিং নামক প্রতিষ্ঠানটি জয়েন্ট স্টক কোম্পানিতে নিবন্ধিত নয়, অথচ তারা সৈয়দপুর প্লাজার শতাধিক দোকান নন-জুডিশিয়াল তিনশত টাকার স্ট্যাম্পের মাধ্যমে বিক্রি করেছে। আইন বিশেষজ্ঞদের মতে, রেজিস্টার্ড দলিল ছাড়া এমন ধরনের লেনদেন সম্পূর্ণ অবৈধ এবং এটি প্রতারণার শামিল।
এ বিষয়ে প্রতিষ্ঠানটির স্বত্বাধিকারী মো. শামসুল হক ভূঁইয়া সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
রিহ্যাব সদস্য না হয়েও সদস্য নম্বর ব্যবহার
অন্যদিকে, ব্যবসায়ী ও দোকান মালিকরা অভিযোগ করে বলে গত ৩ই আগষ্ট ২০২১০ ইং সৈয়দপুর প্লাজা, এস. আর. ট্রেডিং প্রতিষ্ঠানটির কোম্পানি সচিব, মোঃ রবিউল্লাহ সরকার, স্বাক্ষরিত এক চিঠি প্রেরণ করে বলেন সৈয়দপুর প্লাজা, এস,আর,ট্রেডিং কোম্পানিটি ভূমি আইন সহ সকল নিয়মনীতি মেনে এবং জয়েন্ট স্টোকে নিবন্ধন সহ রিয়েল এস্টেট আইনের আওতাধীন সকল প্রতিষ্ঠানে নিবন্ধন করা আছে এবং সরকারি সকল ভ্যাট ট্যাক্স ও কর তারা পরিশোধ করে আসছে নিয়মিত, কিন্তু এ প্রতিবেদকের অনুসন্ধানে জান্তে পারেন যে বস্তুতপক্ষে সৈয়দপুর প্লাজা এস,আর,ট্রেডিং নামে জয়েন্ট স্টোকে কোনো প্রকার নিবন্ধন করা নেই, এবং রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (REHAB) এর সদস্য না হয়েও ৬৯০/২০০৯ নম্বর ব্যবহার করছে সেটিও ভূয়া, এবং রিহ্যাব এর সদস্য তালিকায় প্রতিষ্ঠানটির নাম নেই। এটি স্পষ্ট যে, প্রতিষ্ঠানটি ভুয়া তথ্য ব্যবহার করে প্রতারণামূলক ব্যবসা পরিচালনা করছে।
মালিকানা ও দলিল জালিয়াতির অভিযোগ
সূত্রের খবর অনুযায়ী, এস. আর. ট্রেডিং এর অফিসিয়াল ঠিকানা কনকর্ড টাওয়ার, বাংলা মোটর হলেও কখনো মিরপুরের, কখনো মতিঝিলের ঠিকানা দেখানো হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান মো. হোসেন ভূঁইয়া এবং এমডি মো. শামসুল হক ভূঁইয়া একসময় যৌথভাবে ব্যবসা করেন এবং পরে কীভাবে মালিকানা এককভাবে শামসুল হকের হাতে চলে গেছে, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
দোকান মালিকদের ভাষ্য অনুযায়ী, প্রথম দিকে দোকানের নন-জুডিশিয়াল তিনশত টাকার স্ট্যাম্পে মোহাম্মদ হোসেন ভূঁইয়া ও শামসুল হক ভূঁইয়া এর যৌথ স্বাক্ষর ছিল, তবে পরবর্তীতে শুধুমাত্র শামসুল হক ভূঁইয়ার একক স্বাক্ষরে দলিল সম্পাদন করা হয়েছে যা সকলের কাছে প্রশ্নবিদ্ধ?
উল্লেখ যে সামাসুল হক ভূঁইয়া এ প্রতিবেদক কে বলেছিলেন তিনি কখনোই যৌথ ব্যবসা করেননি, কিন্তু অনুসন্ধানে দেখা যায় সামাসুল হক ভূঁইয়া এই প্রতিবেদক কে মিথ্যে তথ্য দিয়ে বিভ্রান্ত করেছেন, বস্তুতপক্ষে ভূঁইয়া হকে এন্ড কনস্ট্রাকশন প্রতিষ্ঠানটি জয়েন্ট স্টোকে নিবন্ধন করা আছে, এতে স্পশ্ট লেখা আছে মোঃ হোসেন ভূইয়া চেয়ারম্যান এবং সামাসুল হক ভূঁইয়া এম,ডি, অপর দিকে সৈয়দপুর প্লাজা এস,আর,ট্রেডিং প্রতিষ্ঠানটি নিবন্ধিত নয়। এতে প্রমাণিত হয় শামসুল হক ভূঁইয়া একজন ফ্রড ও প্রতারক এবং তাকে এ অবৈধ কর্মকান্ডে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করে যাচ্ছে, সিরিয়র ম্যানাজার নুর ই এলাহী এবং প্রকল্প পরিচালক গুলজার আহম্মদ, ব্যবসায়ী সমিতি দোকান মালিক সমিতি ও এলাকাবাসী মিলে এদের দিস্টান্ত মূলক শাস্তি দাবি করেছেন।
সরকারি জমি দখলের অভিযোগ
তদন্তে জানা গেছে, সৈয়দপুর প্লাজার মোট জমির পরিমাণ ৩৪০ শতক। এর মধ্যে কতটুকু সরকারি খাস জমি দখল করা হয়েছে, সে বিষয়ে প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখনো কোনো সুনির্দিষ্ট তথ্য পাওয়া যায়নি। তবে, ব্যবসায়ী ও স্থানীয়দের অভিযোগ,সরকারী খাস জমিতে থাকা ১১টি সরকারী দোকান ঘর এর জায়গা প্রায় ১৯ শতক সহ মোট ৩৯০ শতক জমি অংশ সহ সরকারি জমিতে প্রতিষ্ঠানটি নির্মিত হয়েছে।
ভবিষ্যৎ পদক্ষেপ কী?
আইনজ্ঞরা বলছেন, সরকারি বিধিবিধান অনুসারে রেজিস্টার্ড দলিল ছাড়া দোকান বিক্রি করা অবৈধ। ভুক্তভোগী ব্যবসায়ীরা যদি আইনি পদক্ষেপ নিতে চান, তবে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) এবং আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এ বিষয়ে তদন্ত করতে পারে।
দোকান মালিক সমিতির পক্ষ থেকে ইতোমধ্যে প্রশাসনের কাছে লিখিত অভিযোগের সাথে অদ্যাবধি সৈয়দপুর প্লাজা এস,আর,ট্রেডিং এর অবৈধ কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে যে সমস্ত সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে সেসব পত্রিকার কপি সহ সংযুক্ত করে সংশ্লিষ্ট আইন প্রয়োগকারী দপ্তর গুলোতে দেওয়া হয়েছে, তারা দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন। অপর দিকে প্রকল্প পরিচালক গুলজার আহমেদ ও সিনিয়র মেনেজার নুর ই এলাহি মিলে এহেন অপকর্ম ও অবৈধ কর্মকান্ডেের বিরুদ্ধে সত্য প্রকাশ করা গণমাধ্যম ও অত্র সাংবাদিকদের হলুদ সাংবাদিকতা ও স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার দোষর আওয়ামী লীগের তকমা লাগিয়ে গত ৪/০২/২০২৫ দৈনিক আলাপন নামে একটি পত্রিকায় একটি প্রতিবাদ লিপি ছাপায় যা সম্পূর্ণ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও হিংসার বশত হয়ে এবং সত্যকে দামাচাপা দেয়ার একটি অপচেষ্টা মাত্র, পরিশেষে দৈনিক আলাপন পত্রিকার প্রতি বিনীত অনুরোধ থাকলো সত্য প্রকাশে সঙ্গ দিন এবং অসত্যকে পরিহার করুন, পরিশেষে বলবো প্রতিবাদ ছাপানোর পূর্বে, সঠিক তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ এবং অবশ্যই সংশ্লিষ্ট প্রতিবাদ লিপি বা সংবাদ ছাপানোর পূর্বে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রাদী সংগ্রহে নিয়ে ছাপাবেন, অন্যথায় গণমাধ্যমের সুনাম খুন্ন হয় এবং ভবিষ্যতে গণমাধ্যম ও গণমাধ্যম কর্মীরা সাধারণ জনগণের আস্থা হারাবে।
এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ কোনো ব্যবস্থা নেয় কি না, তা এখন সময়ই বলে দেবে।
শহিদুল ইসলাম খোকন
৬-২-২০২৫ রাত ১২:৫১
সৈয়দপুর প্লাজার দোকান মালিক ও ব্যবসায়ীদের অভিযোগের ভিত্তিতে জানা গেছে, একটি প্রতিষ্ঠান এস. আর. ট্রেডিং নামক কোম্পানি, যা জয়েন্ট স্টক কোম্পানিতে নিবন্ধিত নয়, দীর্ঘদিন ধরে সৈয়দপুর প্লাজার দোকান বিক্রি করে আসছে। অভিযোগে বলা হয়েছে যে, এই প্রতিষ্ঠানটি দোকান বিক্রির জন্য নন-জুডিশিয়াল তিনশত টাকার স্ট্যাম্প ব্যবহার করেছে, যা আইন অনুযায়ী অবৈধ এবং এটি একধরনের প্রতারণামূলক লেনদেনের শামিল। ব্যবসায়ী সমিতি ও দোকান মালিক সমিতি তাদের পক্ষ থেকে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন।
নিবন্ধনহীন কোম্পানির নামে দোকান বিক্রি
তদন্তে জানা গেছে, এস. আর. ট্রেডিং নামক প্রতিষ্ঠানটি জয়েন্ট স্টক কোম্পানিতে নিবন্ধিত নয়, অথচ তারা সৈয়দপুর প্লাজার শতাধিক দোকান নন-জুডিশিয়াল তিনশত টাকার স্ট্যাম্পের মাধ্যমে বিক্রি করেছে। আইন বিশেষজ্ঞদের মতে, রেজিস্টার্ড দলিল ছাড়া এমন ধরনের লেনদেন সম্পূর্ণ অবৈধ এবং এটি প্রতারণার শামিল।
এ বিষয়ে প্রতিষ্ঠানটির স্বত্বাধিকারী মো. শামসুল হক ভূঁইয়া সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
রিহ্যাব সদস্য না হয়েও সদস্য নম্বর ব্যবহার
অন্যদিকে, ব্যবসায়ী ও দোকান মালিকরা অভিযোগ করে বলে গত ৩ই আগষ্ট ২০২১০ ইং সৈয়দপুর প্লাজা, এস. আর. ট্রেডিং প্রতিষ্ঠানটির কোম্পানি সচিব, মোঃ রবিউল্লাহ সরকার, স্বাক্ষরিত এক চিঠি প্রেরণ করে বলেন সৈয়দপুর প্লাজা, এস,আর,ট্রেডিং কোম্পানিটি ভূমি আইন সহ সকল নিয়মনীতি মেনে এবং জয়েন্ট স্টোকে নিবন্ধন সহ রিয়েল এস্টেট আইনের আওতাধীন সকল প্রতিষ্ঠানে নিবন্ধন করা আছে এবং সরকারি সকল ভ্যাট ট্যাক্স ও কর তারা পরিশোধ করে আসছে নিয়মিত, কিন্তু এ প্রতিবেদকের অনুসন্ধানে জান্তে পারেন যে বস্তুতপক্ষে সৈয়দপুর প্লাজা এস,আর,ট্রেডিং নামে জয়েন্ট স্টোকে কোনো প্রকার নিবন্ধন করা নেই, এবং রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (REHAB) এর সদস্য না হয়েও ৬৯০/২০০৯ নম্বর ব্যবহার করছে সেটিও ভূয়া, এবং রিহ্যাব এর সদস্য তালিকায় প্রতিষ্ঠানটির নাম নেই। এটি স্পষ্ট যে, প্রতিষ্ঠানটি ভুয়া তথ্য ব্যবহার করে প্রতারণামূলক ব্যবসা পরিচালনা করছে।
মালিকানা ও দলিল জালিয়াতির অভিযোগ
সূত্রের খবর অনুযায়ী, এস. আর. ট্রেডিং এর অফিসিয়াল ঠিকানা কনকর্ড টাওয়ার, বাংলা মোটর হলেও কখনো মিরপুরের, কখনো মতিঝিলের ঠিকানা দেখানো হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান মো. হোসেন ভূঁইয়া এবং এমডি মো. শামসুল হক ভূঁইয়া একসময় যৌথভাবে ব্যবসা করেন এবং পরে কীভাবে মালিকানা এককভাবে শামসুল হকের হাতে চলে গেছে, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
দোকান মালিকদের ভাষ্য অনুযায়ী, প্রথম দিকে দোকানের নন-জুডিশিয়াল তিনশত টাকার স্ট্যাম্পে মোহাম্মদ হোসেন ভূঁইয়া ও শামসুল হক ভূঁইয়া এর যৌথ স্বাক্ষর ছিল, তবে পরবর্তীতে শুধুমাত্র শামসুল হক ভূঁইয়ার একক স্বাক্ষরে দলিল সম্পাদন করা হয়েছে যা সকলের কাছে প্রশ্নবিদ্ধ?
উল্লেখ যে সামাসুল হক ভূঁইয়া এ প্রতিবেদক কে বলেছিলেন তিনি কখনোই যৌথ ব্যবসা করেননি, কিন্তু অনুসন্ধানে দেখা যায় সামাসুল হক ভূঁইয়া এই প্রতিবেদক কে মিথ্যে তথ্য দিয়ে বিভ্রান্ত করেছেন, বস্তুতপক্ষে ভূঁইয়া হকে এন্ড কনস্ট্রাকশন প্রতিষ্ঠানটি জয়েন্ট স্টোকে নিবন্ধন করা আছে, এতে স্পশ্ট লেখা আছে মোঃ হোসেন ভূইয়া চেয়ারম্যান এবং সামাসুল হক ভূঁইয়া এম,ডি, অপর দিকে সৈয়দপুর প্লাজা এস,আর,ট্রেডিং প্রতিষ্ঠানটি নিবন্ধিত নয়। এতে প্রমাণিত হয় শামসুল হক ভূঁইয়া একজন ফ্রড ও প্রতারক এবং তাকে এ অবৈধ কর্মকান্ডে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করে যাচ্ছে, সিরিয়র ম্যানাজার নুর ই এলাহী এবং প্রকল্প পরিচালক গুলজার আহম্মদ, ব্যবসায়ী সমিতি দোকান মালিক সমিতি ও এলাকাবাসী মিলে এদের দিস্টান্ত মূলক শাস্তি দাবি করেছেন।
সরকারি জমি দখলের অভিযোগ
তদন্তে জানা গেছে, সৈয়দপুর প্লাজার মোট জমির পরিমাণ ৩৪০ শতক। এর মধ্যে কতটুকু সরকারি খাস জমি দখল করা হয়েছে, সে বিষয়ে প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখনো কোনো সুনির্দিষ্ট তথ্য পাওয়া যায়নি। তবে, ব্যবসায়ী ও স্থানীয়দের অভিযোগ,সরকারী খাস জমিতে থাকা ১১টি সরকারী দোকান ঘর এর জায়গা প্রায় ১৯ শতক সহ মোট ৩৯০ শতক জমি অংশ সহ সরকারি জমিতে প্রতিষ্ঠানটি নির্মিত হয়েছে।
ভবিষ্যৎ পদক্ষেপ কী?
আইনজ্ঞরা বলছেন, সরকারি বিধিবিধান অনুসারে রেজিস্টার্ড দলিল ছাড়া দোকান বিক্রি করা অবৈধ। ভুক্তভোগী ব্যবসায়ীরা যদি আইনি পদক্ষেপ নিতে চান, তবে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) এবং আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এ বিষয়ে তদন্ত করতে পারে।
দোকান মালিক সমিতির পক্ষ থেকে ইতোমধ্যে প্রশাসনের কাছে লিখিত অভিযোগের সাথে অদ্যাবধি সৈয়দপুর প্লাজা এস,আর,ট্রেডিং এর অবৈধ কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে যে সমস্ত সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে সেসব পত্রিকার কপি সহ সংযুক্ত করে সংশ্লিষ্ট আইন প্রয়োগকারী দপ্তর গুলোতে দেওয়া হয়েছে, তারা দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন। অপর দিকে প্রকল্প পরিচালক গুলজার আহমেদ ও সিনিয়র মেনেজার নুর ই এলাহি মিলে এহেন অপকর্ম ও অবৈধ কর্মকান্ডেের বিরুদ্ধে সত্য প্রকাশ করা গণমাধ্যম ও অত্র সাংবাদিকদের হলুদ সাংবাদিকতা ও স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার দোষর আওয়ামী লীগের তকমা লাগিয়ে গত ৪/০২/২০২৫ দৈনিক আলাপন নামে একটি পত্রিকায় একটি প্রতিবাদ লিপি ছাপায় যা সম্পূর্ণ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও হিংসার বশত হয়ে এবং সত্যকে দামাচাপা দেয়ার একটি অপচেষ্টা মাত্র, পরিশেষে দৈনিক আলাপন পত্রিকার প্রতি বিনীত অনুরোধ থাকলো সত্য প্রকাশে সঙ্গ দিন এবং অসত্যকে পরিহার করুন, পরিশেষে বলবো প্রতিবাদ ছাপানোর পূর্বে, সঠিক তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ এবং অবশ্যই সংশ্লিষ্ট প্রতিবাদ লিপি বা সংবাদ ছাপানোর পূর্বে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রাদী সংগ্রহে নিয়ে ছাপাবেন, অন্যথায় গণমাধ্যমের সুনাম খুন্ন হয় এবং ভবিষ্যতে গণমাধ্যম ও গণমাধ্যম কর্মীরা সাধারণ জনগণের আস্থা হারাবে।
এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ কোনো ব্যবস্থা নেয় কি না, তা এখন সময়ই বলে দেবে।