শিরোনামঃ
শব্দদূষণকারীদের ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিহত করতে হবে।  - পরিবেশ সচিব  ধানমন্ডি ল কলেজে জাতীয়তাবাদী আইন ছাত্র ফোরামে কমিটি ঘোষণা ওয়ালটন পণ্য কিনে আবারো মিলিয়নিয়ার হওয়ার সুযোগ ওয়ালটনের বিরুদ্ধে বিভ্রান্তিকর প্রচারণা ভিত্তিহীন স্বচ্ছ জলবায়ু অর্থায়নের আহ্বান জানিয়ে তহবিল ঝুঁকি ও প্রবেশাধিকার বাধার বিষয়ে সতর্ক করলেন পরিবেশ উপদেষ্ট ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ে "প্লাস্টিকমুক্ত জিরো-ওয়েস্ট ক্যাম্পাস" উদ্বোধন করলেন পরিবেশ উপদেষ্টা বিআরটিএ'র যুগোপযোগী সিদ্ধান্ত: সিএনজি ও ফোর হুইলার চালকদের কল্যাণে বিতর্কিত আইন বাতিল রহিম আল-হুসাইনি আগা খান পঞ্চম-এর অভিষেক অনুষ্ঠিত পরিবেশ রক্ষায় আইন প্রয়োগ নিশ্চিত করতে হবে: উপদেষ্টা রিজওয়ানা হাসান ট্যাক্সেস বার অ্যাসোসিয়েশনে সভাপতি সালেকীন, সম্পাদক মেজবাহ

ড্যাপ-ফারে ক্ষতিগ্রস্ত ঢাকার দেড় লক্ষাধিক ভূমি মালিক

#
news image

বিগত সরকারের ত্রুটিপূর্ণ ড্যাপ ২০২২-২০৩৫ পরিকল্পনা ও বৈষম্যমূলক ফারের (এফএআর) কারণে ঢাকা শহরের আবাসন খাতের উন্নয়ন প্রায় স্থবির হয়ে পড়েছে। এর ফলে রাজধানীর দেড় লক্ষাধিক ভূমি মালিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন বলে অভিযোগ করেছে ঢাকার ভূমি মালিক সমিতি।

সংগঠনটির সদস্যরা বলেন, বৈষম্যমূলক ড্যাপের কারণে দ্রুত বাড়ছে ফ্ল্যাটের দাম। একই সঙ্গে বাড়ছে বাড়ি ভাড়া। এই অবস্থা থেকে পরিত্রাণের জন্য ঢাকা মহানগর ইমারত বিধিমালা ২০০৮ অনুসারে ভবন নির্মাণের অনুমতি দিতে হবে।

রোববার (৫ জানুয়ারি) জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে আয়োজিত এক মানববন্ধনে এসব অভিযোগ করেন তারা। ক্ষতিগ্রস্ত ঢাকার ভূমি মালিক সমিতির সমন্বয়ক অধ্যাপক ড. দেওয়ান এম এ সাজ্জাদের সভাপতিত্বে মানববন্ধে শতাধিক ভূমি মালিক অংশ নেন।

মানববন্ধনে ক্ষতিগ্রস্ত ভূমি মালিকরা অভিযোগ করে বলেন, রাজধানীকে বাসযোগ্য নগরী হিসেবে গড়ে তোলার ট্যাগ দিয়ে নিজেদের স্বার্থ সিদ্ধির লক্ষ্যে রাজউকের কতিপয় কর্মকর্তার ছত্রছায়ায় ২০২২ সালের ২৩ আগস্ট ড্যাপ ২০২২-২০৩৫ প্রনয়ণ করা হয়। ঢাকা শহরের বহুবিধ সমস্যাকে পাশ কাটিয়ে একমাত্র ভবন নির্মাণের বিষয়টিকে প্রাধান্য দিয়ে এটা করা হয়। যা নাগরিকদের মধ্যে বিশাল বৈষম্য সৃষ্টি করে। ড্যাপ ২০২২-২০৩৫ এ ঢাকা শহরের মাত্র ২০ শতাংশ পরিকল্পিত এলাকায় সুউচ্চ ভবন নির্মাণের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। অবশিষ্ট ৮০ শতাংশ এলাকায় ‘অপরিকল্পিত এরিয়া’ ট্যাগ দিয়ে ভবনের উচ্চতা ও আয়তন কমিয়ে দেওয়া হয়।

তারা আরও বলেন, এই শহরের প্রকৃত ভূমি মালিকরা ভবন নির্মাণ করতে পারছেন না। নতুন করে কোনো ভবন নির্মাণ করতে গেলে সমস্যা তৈরি হচ্ছে। একই পরিমাণ জমিতে আগে যেখানে ১০ তলা ভবন হতো, ফার ইস্যুতে এখন সেখানে ৫ তলা ভবনের অনুমতি দেওয়া হচ্ছে। এতে ব্যাপক ক্ষতি ও চরম বৈষম্যের শিকার হচ্ছি।

এই পরিকল্পনাকে ঢাকা শহরের প্রকৃত ভূমি মালিকদের এই শহরের বাইরে বের করে দেওয়ার ষড়যন্ত্র উল্লেখ করে ড্যাপ ও বৈষম্যমূলক ফারের (এফএআর) সংশোধন দাবি করেন ভূমি মালিকরা।

নিজস্ব প্রতিনিধি

৫-১-২০২৫ রাত ১১:৩৯

news image

বিগত সরকারের ত্রুটিপূর্ণ ড্যাপ ২০২২-২০৩৫ পরিকল্পনা ও বৈষম্যমূলক ফারের (এফএআর) কারণে ঢাকা শহরের আবাসন খাতের উন্নয়ন প্রায় স্থবির হয়ে পড়েছে। এর ফলে রাজধানীর দেড় লক্ষাধিক ভূমি মালিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন বলে অভিযোগ করেছে ঢাকার ভূমি মালিক সমিতি।

সংগঠনটির সদস্যরা বলেন, বৈষম্যমূলক ড্যাপের কারণে দ্রুত বাড়ছে ফ্ল্যাটের দাম। একই সঙ্গে বাড়ছে বাড়ি ভাড়া। এই অবস্থা থেকে পরিত্রাণের জন্য ঢাকা মহানগর ইমারত বিধিমালা ২০০৮ অনুসারে ভবন নির্মাণের অনুমতি দিতে হবে।

রোববার (৫ জানুয়ারি) জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে আয়োজিত এক মানববন্ধনে এসব অভিযোগ করেন তারা। ক্ষতিগ্রস্ত ঢাকার ভূমি মালিক সমিতির সমন্বয়ক অধ্যাপক ড. দেওয়ান এম এ সাজ্জাদের সভাপতিত্বে মানববন্ধে শতাধিক ভূমি মালিক অংশ নেন।

মানববন্ধনে ক্ষতিগ্রস্ত ভূমি মালিকরা অভিযোগ করে বলেন, রাজধানীকে বাসযোগ্য নগরী হিসেবে গড়ে তোলার ট্যাগ দিয়ে নিজেদের স্বার্থ সিদ্ধির লক্ষ্যে রাজউকের কতিপয় কর্মকর্তার ছত্রছায়ায় ২০২২ সালের ২৩ আগস্ট ড্যাপ ২০২২-২০৩৫ প্রনয়ণ করা হয়। ঢাকা শহরের বহুবিধ সমস্যাকে পাশ কাটিয়ে একমাত্র ভবন নির্মাণের বিষয়টিকে প্রাধান্য দিয়ে এটা করা হয়। যা নাগরিকদের মধ্যে বিশাল বৈষম্য সৃষ্টি করে। ড্যাপ ২০২২-২০৩৫ এ ঢাকা শহরের মাত্র ২০ শতাংশ পরিকল্পিত এলাকায় সুউচ্চ ভবন নির্মাণের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। অবশিষ্ট ৮০ শতাংশ এলাকায় ‘অপরিকল্পিত এরিয়া’ ট্যাগ দিয়ে ভবনের উচ্চতা ও আয়তন কমিয়ে দেওয়া হয়।

তারা আরও বলেন, এই শহরের প্রকৃত ভূমি মালিকরা ভবন নির্মাণ করতে পারছেন না। নতুন করে কোনো ভবন নির্মাণ করতে গেলে সমস্যা তৈরি হচ্ছে। একই পরিমাণ জমিতে আগে যেখানে ১০ তলা ভবন হতো, ফার ইস্যুতে এখন সেখানে ৫ তলা ভবনের অনুমতি দেওয়া হচ্ছে। এতে ব্যাপক ক্ষতি ও চরম বৈষম্যের শিকার হচ্ছি।

এই পরিকল্পনাকে ঢাকা শহরের প্রকৃত ভূমি মালিকদের এই শহরের বাইরে বের করে দেওয়ার ষড়যন্ত্র উল্লেখ করে ড্যাপ ও বৈষম্যমূলক ফারের (এফএআর) সংশোধন দাবি করেন ভূমি মালিকরা।