শিরোনামঃ
শব্দদূষণকারীদের ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিহত করতে হবে।  - পরিবেশ সচিব  ধানমন্ডি ল কলেজে জাতীয়তাবাদী আইন ছাত্র ফোরামে কমিটি ঘোষণা ওয়ালটন পণ্য কিনে আবারো মিলিয়নিয়ার হওয়ার সুযোগ ওয়ালটনের বিরুদ্ধে বিভ্রান্তিকর প্রচারণা ভিত্তিহীন স্বচ্ছ জলবায়ু অর্থায়নের আহ্বান জানিয়ে তহবিল ঝুঁকি ও প্রবেশাধিকার বাধার বিষয়ে সতর্ক করলেন পরিবেশ উপদেষ্ট ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ে "প্লাস্টিকমুক্ত জিরো-ওয়েস্ট ক্যাম্পাস" উদ্বোধন করলেন পরিবেশ উপদেষ্টা বিআরটিএ'র যুগোপযোগী সিদ্ধান্ত: সিএনজি ও ফোর হুইলার চালকদের কল্যাণে বিতর্কিত আইন বাতিল রহিম আল-হুসাইনি আগা খান পঞ্চম-এর অভিষেক অনুষ্ঠিত পরিবেশ রক্ষায় আইন প্রয়োগ নিশ্চিত করতে হবে: উপদেষ্টা রিজওয়ানা হাসান ট্যাক্সেস বার অ্যাসোসিয়েশনে সভাপতি সালেকীন, সম্পাদক মেজবাহ

মেধা কখনো পঁচে যায় না, মেধাকে জাগ্রত করতে হয়- আহসান কবীর

#
news image

২৮ নভেম্বর, ২০২৪  বৃহস্পতিবার, বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কর্পোরেশন (বিসিক) পরিচালক মো. আহসান কবীরের বদলিজনিত বিদায় সংবর্ধনা বিসিক বোর্ডরুমে অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বিসিকের চেয়ারম্যান, পরিচালকবৃন্দ ও বিসিকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

আহসান কবীর বিসিকের ‘পরিকল্পনা ও গবেষণা’ বিভাগের পরিচালক হিসেবে নিযুক্ত ছিলেন। এছাড়াও তিনি অতিরিক্ত দ্বায়িত্ব হিসেবে বিসিকের ‘শিল্প উন্নয়ন ও সম্প্রসারণ’ বিভাগের পরিচালক হিসেবে দ্বাযিত্ব পালন করেন। তিনি বিসিকে ২০ জুন ২০২৩ থেকে ২১ নভেম্বর ২০২৪ পর্যন্ত প্রায় দেড় বছর নিষ্ঠা, দক্ষতা ও সততার সাথে দায়িত্ব পালন করেছেন। ২৪ নভেম্বর ২০২৪ তারিখে তিনি অর্থ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। 

বিদায় অনুষ্ঠানে বিসিকের পরিচালকসহ ঊর্ধ্বতন পর্যায়ের কর্মকর্তাগণ নানা স্মৃতিচারণ করেন। তাঁরা বলেন, ‘স্যারের বিদায় আমাদের জন্য কষ্টের। স্যার আশাবাদী মানুষ ছিলেন। যেকোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণে স্যার ছিলেন অতুলনীয় এবং স্যার দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণের মাধ্যমে কাজের গতিশীলতা বাড়িয়ে কর্মীদের দক্ষতা ও আত্মবিশ্বাস বাড়িয়েছেন প্রতিনিয়ত। স্যারের দক্ষতা, নিষ্ঠা ও প্রতিভা দেশের জন্য বিশেষ অবদান রাখবে। স্যারের জানার আগ্রহ, বিবেচনা বোধ, বিচক্ষণতা ইত্যাদি নানা কারণে স্যার আমাদের কাছে ছিলেন বটবৃক্ষরূপ। আমরা স্যারের সুস্বাস্থ্য ও কল্যাণ কামনা করি। 

বিদায়ী পরিচালক আহসান কবীর সবাইকে ধন্যবাদ দিয়ে বক্তব্য শুরু করেন। তিনি বলেন, ‘আমি জীবনকে ছোটভাবে দেখি, জীবন সংক্ষিপ্ত। আমি সময়ের কথা সময়ে বলি, কাজও যথাসময়ে করি। জীবনে দক্ষতা অর্জনে কাজ সম্পর্কে আদ্যোপান্ত ধারণা অর্জন করতে হবে। তাহলে দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়া যাবে। আমাদের  সামাজিক কাঠামো আমাদের মধ্যে বিভেদ বাড়িয়ে দিয়েছে। আমাদের চিন্তা করতে হবে আমি মানুষ, মানুষে মানুষে পদ পদবীতে কোনো বৈষম্য করা যাবে না। আপনাদের কাজ ও ভালোবাসায় আমি কৃতজ্ঞ। মেধা কখনো পঁচে যায় না, মেধাকে জাগ্রত করতে হয়।’ তিনি আরও বলেন, বিসিকের যেকোনো প্রয়োজনে আপনাদের জন্য আমার দরজা সবসময় খোলা থাকবে।

বিসিক চেয়ারম্যান আশরাফ উদ্দীন আহাম্মদ খান বলেন, ‘আমরা একই সাথে কর্মক্ষেত্রে যোগদান করেছি, ট্রেনিং করেছি। যেকোনো প্রয়োজনে আমি আহসান কবীরের সাথে পরামর্শ করেছি। আহসান কবীর অত্যন্ত বিচক্ষণ, মেধাবী,  অভিজ্ঞ অফিসার ও তিনি দেশের সম্পদ। আশা করি তিনি দ্রুতই সচিব হবেন। তাঁর জন্য আমি দোয়া করি।’ 

বদলিজনিত বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিসিক চেয়ারম্যান আশরাফ উদ্দীন আহাম্মদ খান এবং অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন ‘পরিকল্পনা ও গবেষণা’ বিভাগের মহাব্যবস্থাপক ড. মো. ফরহাদ আহম্মেদ। 

বিজ্ঞপ্তি

২৯-১১-২০২৪ রাত ১২:২৪

news image

২৮ নভেম্বর, ২০২৪  বৃহস্পতিবার, বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কর্পোরেশন (বিসিক) পরিচালক মো. আহসান কবীরের বদলিজনিত বিদায় সংবর্ধনা বিসিক বোর্ডরুমে অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বিসিকের চেয়ারম্যান, পরিচালকবৃন্দ ও বিসিকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

আহসান কবীর বিসিকের ‘পরিকল্পনা ও গবেষণা’ বিভাগের পরিচালক হিসেবে নিযুক্ত ছিলেন। এছাড়াও তিনি অতিরিক্ত দ্বায়িত্ব হিসেবে বিসিকের ‘শিল্প উন্নয়ন ও সম্প্রসারণ’ বিভাগের পরিচালক হিসেবে দ্বাযিত্ব পালন করেন। তিনি বিসিকে ২০ জুন ২০২৩ থেকে ২১ নভেম্বর ২০২৪ পর্যন্ত প্রায় দেড় বছর নিষ্ঠা, দক্ষতা ও সততার সাথে দায়িত্ব পালন করেছেন। ২৪ নভেম্বর ২০২৪ তারিখে তিনি অর্থ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। 

বিদায় অনুষ্ঠানে বিসিকের পরিচালকসহ ঊর্ধ্বতন পর্যায়ের কর্মকর্তাগণ নানা স্মৃতিচারণ করেন। তাঁরা বলেন, ‘স্যারের বিদায় আমাদের জন্য কষ্টের। স্যার আশাবাদী মানুষ ছিলেন। যেকোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণে স্যার ছিলেন অতুলনীয় এবং স্যার দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণের মাধ্যমে কাজের গতিশীলতা বাড়িয়ে কর্মীদের দক্ষতা ও আত্মবিশ্বাস বাড়িয়েছেন প্রতিনিয়ত। স্যারের দক্ষতা, নিষ্ঠা ও প্রতিভা দেশের জন্য বিশেষ অবদান রাখবে। স্যারের জানার আগ্রহ, বিবেচনা বোধ, বিচক্ষণতা ইত্যাদি নানা কারণে স্যার আমাদের কাছে ছিলেন বটবৃক্ষরূপ। আমরা স্যারের সুস্বাস্থ্য ও কল্যাণ কামনা করি। 

বিদায়ী পরিচালক আহসান কবীর সবাইকে ধন্যবাদ দিয়ে বক্তব্য শুরু করেন। তিনি বলেন, ‘আমি জীবনকে ছোটভাবে দেখি, জীবন সংক্ষিপ্ত। আমি সময়ের কথা সময়ে বলি, কাজও যথাসময়ে করি। জীবনে দক্ষতা অর্জনে কাজ সম্পর্কে আদ্যোপান্ত ধারণা অর্জন করতে হবে। তাহলে দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়া যাবে। আমাদের  সামাজিক কাঠামো আমাদের মধ্যে বিভেদ বাড়িয়ে দিয়েছে। আমাদের চিন্তা করতে হবে আমি মানুষ, মানুষে মানুষে পদ পদবীতে কোনো বৈষম্য করা যাবে না। আপনাদের কাজ ও ভালোবাসায় আমি কৃতজ্ঞ। মেধা কখনো পঁচে যায় না, মেধাকে জাগ্রত করতে হয়।’ তিনি আরও বলেন, বিসিকের যেকোনো প্রয়োজনে আপনাদের জন্য আমার দরজা সবসময় খোলা থাকবে।

বিসিক চেয়ারম্যান আশরাফ উদ্দীন আহাম্মদ খান বলেন, ‘আমরা একই সাথে কর্মক্ষেত্রে যোগদান করেছি, ট্রেনিং করেছি। যেকোনো প্রয়োজনে আমি আহসান কবীরের সাথে পরামর্শ করেছি। আহসান কবীর অত্যন্ত বিচক্ষণ, মেধাবী,  অভিজ্ঞ অফিসার ও তিনি দেশের সম্পদ। আশা করি তিনি দ্রুতই সচিব হবেন। তাঁর জন্য আমি দোয়া করি।’ 

বদলিজনিত বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিসিক চেয়ারম্যান আশরাফ উদ্দীন আহাম্মদ খান এবং অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন ‘পরিকল্পনা ও গবেষণা’ বিভাগের মহাব্যবস্থাপক ড. মো. ফরহাদ আহম্মেদ।