শিরোনামঃ
গণমাধ্যমের কেমন সংস্কার চাই-আহসান কামরুল অনির্বাচিতরা দীর্ঘদিন থাকলে অপকর্মে জড়ানোর শঙ্কা বিপিএলেও রংপুর রাইডার্সের স্পনসর হিসেবে যুক্ত হল গোল্ড কিনেন বসুন্ধরা আই হসপিটালের সহযোগিতায় চিকিৎসা পেলেন শিবচরের ৫ শতাধিক মানুষ শিল্প খাতে এআই-এর প্রসার বাড়াতে গ্লোবাল অ্যালায়েন্সে যোগ দিল ক্যাসপারস্কি বাংলাদেশ প্রাইভেট মেডিকেল কলেজ এসোসিয়েশনের নির্বাচন নিয়ে ছলচতুরি যাত্রীদের প্রতাশা পূরণে এগিয়ে যাচ্ছে ইউএস-বাংলা বসুন্ধরা ল্যাঙ্গুয়েজ অ্যান্ড স্কিল ডেভেলপমেন্ট সেন্টারে প্রশিক্ষণ, সনদ পেলেন ৪০ জন বড়দিনের আনন্দে সম্প্রীতির জয়গান সিএফমোটো বাংলাদেশে অফিসিয়ালি লঞ্চ করল তাদের ফ্ল্যাগশিপ ৩০০ সিসি’র স্পোর্টস বাইক

টঙ্গীবাড়ী উপজেলা ও মুন্সিগঞ্জের লোহজং খিদির পাড়া স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র যেনো স্বামী স্ত্রীর দূর্নীতির অভয়ারণ্য

#
news image

স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রের স্বাস্থ্য পরিদর্শক কাদের মিয়া ও তার স্ত্রী পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রের পরিদর্শিকা নার্গিস বেগমের দূর্নীতি চরম আকার ধারণ করেছে। নার্গিস বেগম টঙ্গীবাড়ী উপজেলা বালিগাও স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রে থাকাকালীন সময় তার স্বামী স্বাস্থ্য পরিদর্শক কাদের মিয়ার যোগসাজশে স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রে নর্মাল ডেলিভারি রোগীদের জন্য সম্পূর্ণ ফ্রী বা বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা থাকা সত্যেও নার্গিস বেগম ও কাদের মিয়া মিলে নিরীহ রুগীদের ফুসলিয়ে ও স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রের কিছু দূর্নীতিবাজ দালালদের মাধ্যমে নার্গিস বেগমের বাসায় নিয়ে গিয়ে নরমাল ডেলিভারি করিয়ে এক একজন গরীব অসহায় রুগীর কাছ থেকে হাতিয়ে নিতো ৪ হাজার থেকে ৫ হাজার টাকা পযন্ত, যা স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র সরকারি চাকরি বিধির আইনে সম্পূর্ণ বেআইনি ও অবৈধ কার্যকলাপ। 

নার্গিস বেগম শুধু তার বাসায় নরমাল ডেলিভারি করিয়েই খ্যান্ত হননি তিনি একজন ডিপ্লোমাধারী ডাক্তার না হেয়েও রিতিমত বাসায় নিজস্ব চেম্বার খুলে দিব্যি রোগীদের চিকিৎসা সেবা দিচ্ছেন এবং প্রতিটি রোগীর কাছ থেকে চিকিৎসা ফি বাবদ হাতিয়ে নিচ্ছেন রোগী প্রতি ১০০ টাকা থেকে ২০০ টাকা যা সম্পূর্ণ বেআইনি ও অবৈধ।

শুধু তাই নয় তিনি এবং তার স্বামী হেল্থ ইনস্পেকটর কাদের মিয়া প্রতিদিন স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রে ডিউটি করার কথা থাকলেও স্বামী স্ত্রী মিলে অফিস করেন সাপ্তাহে চার দিন (সোমবার, মঙ্গলবার, বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার) বাদবাকি তিন দিন তাদের বাসায় নিজস্ব চেম্বার খুলে দিব্যি রোগী দেখছেন, যা সরকারি স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র চাকরির বিধান অনুযায়ী সম্পূর্ণ বেআইনি ও অবৈধ।

নার্গিস বেগম তার স্বামী হেল্থ ইনস্পেকটর কাদের মিয়া এর যোগসাজশে অফিস শেষে স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রের মেডিক্যাল ইকুইপমেন্ট তাদের বাসায় গোপনে নিয়ে গিয়ে দিব্যি বিভিন্ন প্রসুতি মায়েদের নরমাল ডেলিভারি ও (ডি,এন,সি) এর মতো স্পর্শকাতর চিকিৎসা সেবা কি করে স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রের দ্বায়িত্বে থাকা উর্ধতন কতৃপক্ষের নাকের ডগায় চালিয়ে যাচ্ছেন এটা ঐ দুই এলাকার সাধারণ রুগীদের প্রশ্ন? 

এ বিষয়ে নার্গিস বেগমের দূর্নীতি ফাঁস ও জানাজানি হলে উর্ধতন কতৃপক্ষের নির্দেশে নার্গিস বেগমকে ততখনাত স্টেন্ড রিলিজ দিয়ে বদলি করা হয় মুন্সিগঞ্জের লোহজং থানার খিদির পাড়া স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রে, সেখানে বদলি হয়ে নার্গিস বেগমের দূর্নীতি আরো চরম আকার ধারণ করেছে, সেখানে গিয়ে আবারও নিজে একজন ডিপ্লোমাধারী ডাক্তার না হলেও রিতিমত বাসায় নিজস্ব চেম্বার খুলে দিব্যি রুগী দেখছেন এবং স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রের মেডিক্যাল ইকুইপমেন্ট তাদের বাসায় গোপনে নিয়ে গিয়ে নরমাল ডেলিভারি ও ডি,এন,সি এর মতো স্পর্শকাতর চিকিৎসা সেবা প্রদান করে যাচ্ছেন এবং গর্ভবতী প্রসুতি কার্ড যা সরকারি ভাবে সম্পূর্ণ ফ্রীতে দেয়ার কথা থাকলেও নার্গিস বেগম প্রতিটি গর্ভবতী কার্ডের জন্য নেন ২ দুইশত টাকা করে যা সম্পূর্ণ বেআইনি ও অবৈধ কার্যকলাপ এর সামিল, ইতিমধ্যে তার হেন জঘন্য অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে লোহজং থানার খিদির পাড়া এলাকাবাসী অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে, এলাকাবাসীর প্রশ্ন প্রশাসন ও স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রের উর্ধতন কতৃপক্ষের নাকের ডগায় কি করে একজন সাধারণ স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র পরিদর্শিকা হয়ে হেন জঘন্য অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড এখনো চালিয়ে যাচ্ছেন? 

দুই এলাকার সাধারণ রুগীদের জোর দাবী, টঙ্গীবাড়ী উপজেলা ও মুন্সিগঞ্জের লোহজং থানার খিদির পাড়া স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র থেকে দূর্নীতিবাজ নার্গিস বেগম ও তার স্বামী টঙ্গীবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রের হেল্থ ইনস্পেকটর কাদের মিয়ার হাত থেকে এলাকাবাসীকে রক্ষা করে তাদের স্বামী স্ত্রী দুজনকে স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র থেকে অপসারণ করে স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রকে দূর্নীতি মুক্ত করে সুস্থ সুন্দর পরিবেশ ফিরিয়ে আনার।

টঙ্গিবাড়ী উপজেলা প্রতিনিধি

১৩-১১-২০২৪ রাত ৯:১৬

news image

স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রের স্বাস্থ্য পরিদর্শক কাদের মিয়া ও তার স্ত্রী পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রের পরিদর্শিকা নার্গিস বেগমের দূর্নীতি চরম আকার ধারণ করেছে। নার্গিস বেগম টঙ্গীবাড়ী উপজেলা বালিগাও স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রে থাকাকালীন সময় তার স্বামী স্বাস্থ্য পরিদর্শক কাদের মিয়ার যোগসাজশে স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রে নর্মাল ডেলিভারি রোগীদের জন্য সম্পূর্ণ ফ্রী বা বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা থাকা সত্যেও নার্গিস বেগম ও কাদের মিয়া মিলে নিরীহ রুগীদের ফুসলিয়ে ও স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রের কিছু দূর্নীতিবাজ দালালদের মাধ্যমে নার্গিস বেগমের বাসায় নিয়ে গিয়ে নরমাল ডেলিভারি করিয়ে এক একজন গরীব অসহায় রুগীর কাছ থেকে হাতিয়ে নিতো ৪ হাজার থেকে ৫ হাজার টাকা পযন্ত, যা স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র সরকারি চাকরি বিধির আইনে সম্পূর্ণ বেআইনি ও অবৈধ কার্যকলাপ। 

নার্গিস বেগম শুধু তার বাসায় নরমাল ডেলিভারি করিয়েই খ্যান্ত হননি তিনি একজন ডিপ্লোমাধারী ডাক্তার না হেয়েও রিতিমত বাসায় নিজস্ব চেম্বার খুলে দিব্যি রোগীদের চিকিৎসা সেবা দিচ্ছেন এবং প্রতিটি রোগীর কাছ থেকে চিকিৎসা ফি বাবদ হাতিয়ে নিচ্ছেন রোগী প্রতি ১০০ টাকা থেকে ২০০ টাকা যা সম্পূর্ণ বেআইনি ও অবৈধ।

শুধু তাই নয় তিনি এবং তার স্বামী হেল্থ ইনস্পেকটর কাদের মিয়া প্রতিদিন স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রে ডিউটি করার কথা থাকলেও স্বামী স্ত্রী মিলে অফিস করেন সাপ্তাহে চার দিন (সোমবার, মঙ্গলবার, বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার) বাদবাকি তিন দিন তাদের বাসায় নিজস্ব চেম্বার খুলে দিব্যি রোগী দেখছেন, যা সরকারি স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র চাকরির বিধান অনুযায়ী সম্পূর্ণ বেআইনি ও অবৈধ।

নার্গিস বেগম তার স্বামী হেল্থ ইনস্পেকটর কাদের মিয়া এর যোগসাজশে অফিস শেষে স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রের মেডিক্যাল ইকুইপমেন্ট তাদের বাসায় গোপনে নিয়ে গিয়ে দিব্যি বিভিন্ন প্রসুতি মায়েদের নরমাল ডেলিভারি ও (ডি,এন,সি) এর মতো স্পর্শকাতর চিকিৎসা সেবা কি করে স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রের দ্বায়িত্বে থাকা উর্ধতন কতৃপক্ষের নাকের ডগায় চালিয়ে যাচ্ছেন এটা ঐ দুই এলাকার সাধারণ রুগীদের প্রশ্ন? 

এ বিষয়ে নার্গিস বেগমের দূর্নীতি ফাঁস ও জানাজানি হলে উর্ধতন কতৃপক্ষের নির্দেশে নার্গিস বেগমকে ততখনাত স্টেন্ড রিলিজ দিয়ে বদলি করা হয় মুন্সিগঞ্জের লোহজং থানার খিদির পাড়া স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রে, সেখানে বদলি হয়ে নার্গিস বেগমের দূর্নীতি আরো চরম আকার ধারণ করেছে, সেখানে গিয়ে আবারও নিজে একজন ডিপ্লোমাধারী ডাক্তার না হলেও রিতিমত বাসায় নিজস্ব চেম্বার খুলে দিব্যি রুগী দেখছেন এবং স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রের মেডিক্যাল ইকুইপমেন্ট তাদের বাসায় গোপনে নিয়ে গিয়ে নরমাল ডেলিভারি ও ডি,এন,সি এর মতো স্পর্শকাতর চিকিৎসা সেবা প্রদান করে যাচ্ছেন এবং গর্ভবতী প্রসুতি কার্ড যা সরকারি ভাবে সম্পূর্ণ ফ্রীতে দেয়ার কথা থাকলেও নার্গিস বেগম প্রতিটি গর্ভবতী কার্ডের জন্য নেন ২ দুইশত টাকা করে যা সম্পূর্ণ বেআইনি ও অবৈধ কার্যকলাপ এর সামিল, ইতিমধ্যে তার হেন জঘন্য অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে লোহজং থানার খিদির পাড়া এলাকাবাসী অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে, এলাকাবাসীর প্রশ্ন প্রশাসন ও স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রের উর্ধতন কতৃপক্ষের নাকের ডগায় কি করে একজন সাধারণ স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র পরিদর্শিকা হয়ে হেন জঘন্য অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড এখনো চালিয়ে যাচ্ছেন? 

দুই এলাকার সাধারণ রুগীদের জোর দাবী, টঙ্গীবাড়ী উপজেলা ও মুন্সিগঞ্জের লোহজং থানার খিদির পাড়া স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র থেকে দূর্নীতিবাজ নার্গিস বেগম ও তার স্বামী টঙ্গীবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রের হেল্থ ইনস্পেকটর কাদের মিয়ার হাত থেকে এলাকাবাসীকে রক্ষা করে তাদের স্বামী স্ত্রী দুজনকে স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র থেকে অপসারণ করে স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রকে দূর্নীতি মুক্ত করে সুস্থ সুন্দর পরিবেশ ফিরিয়ে আনার।