শিরোনামঃ
সিএফমোটো বাংলাদেশে অফিসিয়ালি লঞ্চ করল তাদের ফ্ল্যাগশিপ ৩০০ সিসি’র স্পোর্টস বাইক ভাইব্রেন্ট এখন উত্তরায় ফ্রেইট ফরওয়ার্ডিং খাতে চ্যালেঞ্জ ও সমাধান – বাফা প্রেসিডেন্ট বিসিকে বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা খাদের কিনারে রাজনীতি! কোথায় যাচ্ছে দেশ -গোলাম মাওলা রনি দুর্নীতি অনিয়ম আর স্বেচ্ছাচারিতায় পরিচালিত হচ্ছে সুইড বাংলাদেশ লায়েন্স ইন্টারন্যাশনাল জেলা ৩১৫ বি৩ আয়োজিত কুমিল্লা এবং চাঁদপুর জেলার ত্রাণ বিতরণ নিউ ইয়ার অফারে ব্র্যান্ড-নিউ মিতসুবিশি গাড়িতে ২.২৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বিশেষ ছাড় নগরবাসীকে নিরাপদ রাখা হচ্ছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের মূল দায়িত্ব: ’মিট দ্যা প্রেস’ এ ডিএমপি কমিশনার বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী পাঁচ তারকা হোটেল কক্সটুডের ১৩ তম বর্ষপূর্তি

বাজেটে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানী ভাতা বৃদ্ধির প্রস্তাব নাকচের প্রতিবাদে অর্থ মন্ত্রণালয় ঘেরাওয়ের হুমকি

#
news image

আগামী বাজেটে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানী ভাতা বৃদ্ধির প্রস্তাব অর্থ মন্ত্রণালয়ে নাকচের ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানানোর পাশাপাশি দাবি আদায় না হলে অর্থ মন্ত্রণালয় ঘেরাওয়ের হুমকি দিয়েছে বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চ। সংগঠনের সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল ও সাধারণ সম্পাদক মো. আল মামুন স্বাক্ষরিত এক লিখিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে (২৬ মে, রবিবার) এই দাবি জানানো হয়েছে।

লিখিত প্রতিবাদ লিপিতে বলা হয়েছে যে, "আগামী বাজেটে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানী ভাতা ও অন্যান্য সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধির জন্য মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো প্রস্তাব নাকচ হওয়ার ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছে বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চ। অর্থ মন্ত্রণালয়কে অবিলম্বে এধরনের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা পরিপন্থী সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবারদের সম্মানী ভাতা ও অন্যান্য সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধির প্রস্তাব কার্যকর করার দাবি জানাচ্ছে মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চ।

মহান মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তির শাসনামলে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি অর্থ মন্ত্রণালয়ের এধরণের আচরণ কখনোই মেনে নিবে না মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চ। যাঁদের রক্ত ও ত্যাগের বিনিময়ে এদেশের লাল সবুজের পতাকা অর্জিত হয়েছে তাঁদের সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধির বিষয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ে কারা বাঁধা সৃষ্টি করেছে তাদেরকে চিহ্নিত করে জাতির সামনে মুখোশ উন্মোচন করতে হবে। প্রশাসনের ভিতরে ঘাপটি মেরে থাকা স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তি রাজাকার আলবদর আলশামসদের বংশধররা প্রতিনিয়ত বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবারদের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র মেতে উঠেছে। দ্রুত এদেরকে চিহ্নিত করে প্রশাসন থেকে স্থায়ীভাবে চাকুরীচ্যুত করতে হবে।

স্বাধীনতা বিরোধী রাজাকার আলবদর ও এদের বংশধরদের তালিকা প্রকাশ করে নাগরিকত্ব বাতিল এবং সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে রাষ্ট্রের অনুকূলে নিতে হবে। জনগণের টাকা লুটপাট ও দুর্নীতির মাধ্যমে বিদেশে অর্থ পাচারকারীরা দেশ ও জাতির শত্রু। এদের নামের তালিকা দ্রুত প্রকাশ করে কঠোর শাস্তি দিতে হবে। রাষ্ট্রের হাজার হাজার কোটি টাকা বিভিন্ন অপ্রয়োজনীয় জায়গায় বরাদ্দ ও অপচয় হচ্ছে। এটা নিয়ে কারো কোন মাথা ব্যাথা নেই। বিভিন্ন সময় আমরা দেখি কমিশন বাণিজ্যের কারণে অনেক দুর্নীতি, অনিয়ম ও লুটপাটের প্রস্তাব নাকচ হয় না। শুধুমাত্র বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবারদের জন্য সামান্য সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধির প্রস্তাব দিলেই সেক্ষেত্রে নানাবিধ ষড়যন্ত্র ও বাঁধা সৃষ্টি করে প্রস্তাব নাকচ করা হচ্ছে। যাঁদের জীবন ও ত্যাগের কারণে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে তাঁদের সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে রাষ্ট্রকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে।

বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানী ভাতা বর্তমান বাজারে কিছুই নয়। প্রতি মাসে সামান্য বিশ হাজার টাকা দিয়ে তাঁদের পরিবার চালানো ও চিকিৎসা ব্যয় নির্বাহ করা অসম্ভব। লক্ষ লক্ষ কোটি টাকার বাজেটে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য সামান্য কিছু বরাদ্দ করা হয় যা অত্যন্ত দুঃখজনক। সরকারের নিকট দাবি, আগামী বাজেটে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানী ভাতা বৃদ্ধি করে কমপক্ষে মাসিক ৫০ হাজার টাকা সম্মানী ভাতা ঘোষণা করতে হবে। পাশাপাশি অন্যান্য সুযোগ সুবিধা সমহারে বৃদ্ধি করতে হবে। দেশের সরকারি হাসপাতালগুলোতে বীর মুক্তিযোদ্ধারা সুচিকিৎসা পাচ্ছেন না এবং বিভিন্নভাবে হয়রানির শিকার হচ্ছেন। বিনামূল্যে শুধু বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সকল ধরনের প্রয়োজনীয় চিকিৎসার জন্য "বীর মুক্তিযোদ্ধা বিশেষায়িত হাসপাতাল" নির্মাণের লক্ষ্যে আগামী বাজেটে প্রয়োজনীয় অর্থ বরাদ্দ করতে হবে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বীর মুক্তিযোদ্ধারা নয় মাসের রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ছিনিয়ে এনেছিলেন।

১৯৭৫ সালে স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তি কর্তৃক বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর সমাজে বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবাররা সবচেয়ে বেশী নির্যাতিত ও লাঞ্ছিত হয়েছিলেন। সকল ধরনের সুযোগ সুবিধা থেকে তাঁদেরকে বঞ্চিত করে রাখা হয়েছিল। বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আসার পর বীর মুক্তিযোদ্ধারা তাঁদের সম্মান ও মর্যাদা ফিরে পেয়েছেন। এখনো স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তির দোসররা সুকৌশলে বঙ্গবন্ধু কন্যা ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র চলমান রেখেছে। খুব শীঘ্রই এদেরকে সমুচিত জবাব দিবে মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চ।

জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান বীর মুক্তিযোদ্ধাদেরকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার ও সম্মান দেয়া রাষ্ট্রের নৈতিক দায়িত্ব। অত্যন্ত দুঃখের বিষয়, সেই বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানী ভাতা বৃদ্ধির প্রস্তাব অর্থ মন্ত্রণালয়ে নাকচ হয়েছে যা মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তির জন্য অশনিসংকেত। কারা চালাচ্ছে এই প্রশাসন। এদের মুখোশ উন্মোচন করতে হবে। বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবাররা আর এক বিন্দু ছাড় দিবে না। সরকারের নিকট দাবি, আগামী বাজেটে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানী ভাতা বৃদ্ধি কটে কমপক্ষে মাসিক ৫০ হাজার টাকা ঘোষণা করার পাশাপাশি সকল সুযোগ সুবিধা সমহারে বৃদ্ধি করতে হবে। অন্যথায় বীর মুক্তিযোদ্ধাদেরকে সাথে নিয়ে তাঁদের সম্মান ও অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য প্রয়োজনে অর্থ মন্ত্রণালয় ঘেরাওসহ রাজপথে কঠোর কর্মসূচীর ঘোষণা দিবে মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চ।"

নিজস্ব প্রতিবেদক

২৮-৫-২০২৪ দুপুর ২:১৪

news image

আগামী বাজেটে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানী ভাতা বৃদ্ধির প্রস্তাব অর্থ মন্ত্রণালয়ে নাকচের ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানানোর পাশাপাশি দাবি আদায় না হলে অর্থ মন্ত্রণালয় ঘেরাওয়ের হুমকি দিয়েছে বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চ। সংগঠনের সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল ও সাধারণ সম্পাদক মো. আল মামুন স্বাক্ষরিত এক লিখিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে (২৬ মে, রবিবার) এই দাবি জানানো হয়েছে।

লিখিত প্রতিবাদ লিপিতে বলা হয়েছে যে, "আগামী বাজেটে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানী ভাতা ও অন্যান্য সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধির জন্য মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো প্রস্তাব নাকচ হওয়ার ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছে বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চ। অর্থ মন্ত্রণালয়কে অবিলম্বে এধরনের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা পরিপন্থী সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবারদের সম্মানী ভাতা ও অন্যান্য সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধির প্রস্তাব কার্যকর করার দাবি জানাচ্ছে মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চ।

মহান মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তির শাসনামলে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি অর্থ মন্ত্রণালয়ের এধরণের আচরণ কখনোই মেনে নিবে না মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চ। যাঁদের রক্ত ও ত্যাগের বিনিময়ে এদেশের লাল সবুজের পতাকা অর্জিত হয়েছে তাঁদের সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধির বিষয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ে কারা বাঁধা সৃষ্টি করেছে তাদেরকে চিহ্নিত করে জাতির সামনে মুখোশ উন্মোচন করতে হবে। প্রশাসনের ভিতরে ঘাপটি মেরে থাকা স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তি রাজাকার আলবদর আলশামসদের বংশধররা প্রতিনিয়ত বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবারদের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র মেতে উঠেছে। দ্রুত এদেরকে চিহ্নিত করে প্রশাসন থেকে স্থায়ীভাবে চাকুরীচ্যুত করতে হবে।

স্বাধীনতা বিরোধী রাজাকার আলবদর ও এদের বংশধরদের তালিকা প্রকাশ করে নাগরিকত্ব বাতিল এবং সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে রাষ্ট্রের অনুকূলে নিতে হবে। জনগণের টাকা লুটপাট ও দুর্নীতির মাধ্যমে বিদেশে অর্থ পাচারকারীরা দেশ ও জাতির শত্রু। এদের নামের তালিকা দ্রুত প্রকাশ করে কঠোর শাস্তি দিতে হবে। রাষ্ট্রের হাজার হাজার কোটি টাকা বিভিন্ন অপ্রয়োজনীয় জায়গায় বরাদ্দ ও অপচয় হচ্ছে। এটা নিয়ে কারো কোন মাথা ব্যাথা নেই। বিভিন্ন সময় আমরা দেখি কমিশন বাণিজ্যের কারণে অনেক দুর্নীতি, অনিয়ম ও লুটপাটের প্রস্তাব নাকচ হয় না। শুধুমাত্র বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবারদের জন্য সামান্য সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধির প্রস্তাব দিলেই সেক্ষেত্রে নানাবিধ ষড়যন্ত্র ও বাঁধা সৃষ্টি করে প্রস্তাব নাকচ করা হচ্ছে। যাঁদের জীবন ও ত্যাগের কারণে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে তাঁদের সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে রাষ্ট্রকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে।

বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানী ভাতা বর্তমান বাজারে কিছুই নয়। প্রতি মাসে সামান্য বিশ হাজার টাকা দিয়ে তাঁদের পরিবার চালানো ও চিকিৎসা ব্যয় নির্বাহ করা অসম্ভব। লক্ষ লক্ষ কোটি টাকার বাজেটে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য সামান্য কিছু বরাদ্দ করা হয় যা অত্যন্ত দুঃখজনক। সরকারের নিকট দাবি, আগামী বাজেটে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানী ভাতা বৃদ্ধি করে কমপক্ষে মাসিক ৫০ হাজার টাকা সম্মানী ভাতা ঘোষণা করতে হবে। পাশাপাশি অন্যান্য সুযোগ সুবিধা সমহারে বৃদ্ধি করতে হবে। দেশের সরকারি হাসপাতালগুলোতে বীর মুক্তিযোদ্ধারা সুচিকিৎসা পাচ্ছেন না এবং বিভিন্নভাবে হয়রানির শিকার হচ্ছেন। বিনামূল্যে শুধু বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সকল ধরনের প্রয়োজনীয় চিকিৎসার জন্য "বীর মুক্তিযোদ্ধা বিশেষায়িত হাসপাতাল" নির্মাণের লক্ষ্যে আগামী বাজেটে প্রয়োজনীয় অর্থ বরাদ্দ করতে হবে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বীর মুক্তিযোদ্ধারা নয় মাসের রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ছিনিয়ে এনেছিলেন।

১৯৭৫ সালে স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তি কর্তৃক বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর সমাজে বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবাররা সবচেয়ে বেশী নির্যাতিত ও লাঞ্ছিত হয়েছিলেন। সকল ধরনের সুযোগ সুবিধা থেকে তাঁদেরকে বঞ্চিত করে রাখা হয়েছিল। বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আসার পর বীর মুক্তিযোদ্ধারা তাঁদের সম্মান ও মর্যাদা ফিরে পেয়েছেন। এখনো স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তির দোসররা সুকৌশলে বঙ্গবন্ধু কন্যা ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র চলমান রেখেছে। খুব শীঘ্রই এদেরকে সমুচিত জবাব দিবে মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চ।

জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান বীর মুক্তিযোদ্ধাদেরকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার ও সম্মান দেয়া রাষ্ট্রের নৈতিক দায়িত্ব। অত্যন্ত দুঃখের বিষয়, সেই বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানী ভাতা বৃদ্ধির প্রস্তাব অর্থ মন্ত্রণালয়ে নাকচ হয়েছে যা মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তির জন্য অশনিসংকেত। কারা চালাচ্ছে এই প্রশাসন। এদের মুখোশ উন্মোচন করতে হবে। বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবাররা আর এক বিন্দু ছাড় দিবে না। সরকারের নিকট দাবি, আগামী বাজেটে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানী ভাতা বৃদ্ধি কটে কমপক্ষে মাসিক ৫০ হাজার টাকা ঘোষণা করার পাশাপাশি সকল সুযোগ সুবিধা সমহারে বৃদ্ধি করতে হবে। অন্যথায় বীর মুক্তিযোদ্ধাদেরকে সাথে নিয়ে তাঁদের সম্মান ও অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য প্রয়োজনে অর্থ মন্ত্রণালয় ঘেরাওসহ রাজপথে কঠোর কর্মসূচীর ঘোষণা দিবে মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চ।"