প্রথমবারের মত সাসটেইনেবিলিটি রিপোর্ট প্রকাশ করলো এনআরবিসি ব্যাংক
বিজ্ঞপ্তি
৫-১১-২০২৫ রাত ১১:৪৩
প্রথমবারের মত সাসটেইনেবিলিটি রিপোর্ট প্রকাশ করলো এনআরবিসি ব্যাংক
টেকসই উন্নয়ন, সামাজিক ও পরিবশবান্ধব অর্থায়নকে গুরুত্ব দিয়ে প্রথমবারের মত ‘সাসটেইনেবিলিটি রিপোর্ট-২০২৪’ প্রকাশ করেছে এনআরবিসি ব্যাংক। গ্লোবাল রিপোর্টিং ইনিশিয়েটিভ (জিআরআই) স্ট্যান্ডার্ডের আলোকে প্রণীত এই প্রতিবেদনের মূল প্রতিপাদ্য ‘অন্তর্ভূক্তিমূলক অর্থায়নে সবুজ আগামী’। বুধবার, ০৫ নভেম্বর, ২০২৫ তারিখে ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে প্রধান অতিথি হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতিবেদনের মোড়ক উন্মোচন করেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও ড. মো. তৌহিদুল আলম খান। এসময় ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিএফও হারুনুর রশীদ, উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিওও মোহাম্মদ আব্দুল কাইয়ুম খানসহ সাসটেইনেবিলিটি রিপোর্টিং কমিটির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. তৌহিদুল আলম খান বলেন, জিআরআই গাইডলাইন্স অনুসরণ করে সাসটেইনেবিলিটি রিপোর্ট প্রকাশ এনআরবিসি ব্যাংকের আর্থিক স্থিতি, পরিবেশগত দায়িত্ববদ্ধতা এবং সামাজিক ন্যায়ের প্রতি দীর্ঘমেয়াদি প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন। ভবিষ্যতে গ্রিন ব্যাংকিং, নবায়নযোগ্য জ্বালানী খাত, সামাজিক কল্যাণে অতিক্ষুদ্র খাত ও পরিবেশবান্ধব উদ্যোগের সহযোগিতা ও অর্থায়ন বাড়ানো হবে। ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য বাসযোগ্য বাংলাদেশ তথা সুন্দর পৃথিবী গড়ে তোলার জন্য এনআরবিসি কাজ করে যাবে।
রিপোর্টে বলা হয়েছে, এনআরবিসি ব্যাংক পরিবেশ, সামাজিক উন্নয়ন ও সুশাসনকে প্রাধান্য দিয়ে ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করছে। ২০২৪ সালে ব্যাংকটি গ্রিন ও সাসটেইনেবল ফাইন্যান্সিং খাতে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে। নবায়নযোগ্য জ্বালানি, জ্বালানি-দক্ষ প্রযুক্তি, টেকসই বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, সবুজ স্থাপনা ও জলবায়ু সহনশীল কৃষি উদ্যোগে অর্থায়নের মাধ্যমে এনআরবিসি ব্যাংক কৃষক ও জাতীয় খাদ্য নিরাপত্তা এবং টেকসই উন্নয়নে সরাসরি অবদান রাখছে।
রিপোর্টে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, টেকসই ব্যাংকিং মানেই শক্তিশালী ভালো ব্যাংকিং। এনআরবিসি ব্যাংকের এই পরিবেশবান্ধব উদ্যোগের সুফল গ্রাহক, ঋণগ্রহীতা ও শেয়ারহোল্ডাররা পাবেন। স্বচ্ছ ও দায়িত্বশীল ব্যাংকিং সেবার কারণে সবুজ অর্থায়ন প্রকল্পগুলো গুরুত্ব পাবে। এতে উদ্যোক্তাদের দীর্ঘমেয়াদে খরচ কমবে এবং মুনাফা বাড়বে। আমানতকারী এবং শেয়ারহোল্ডাররা নিশ্চিত থাকতে পারবেন যে, তাদের জমানো অর্থ ও বিনিয়োগ পরিবেশের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ খাতে ব্যবহার করা হচ্ছে না।
বিজ্ঞপ্তি
৫-১১-২০২৫ রাত ১১:৪৩
টেকসই উন্নয়ন, সামাজিক ও পরিবশবান্ধব অর্থায়নকে গুরুত্ব দিয়ে প্রথমবারের মত ‘সাসটেইনেবিলিটি রিপোর্ট-২০২৪’ প্রকাশ করেছে এনআরবিসি ব্যাংক। গ্লোবাল রিপোর্টিং ইনিশিয়েটিভ (জিআরআই) স্ট্যান্ডার্ডের আলোকে প্রণীত এই প্রতিবেদনের মূল প্রতিপাদ্য ‘অন্তর্ভূক্তিমূলক অর্থায়নে সবুজ আগামী’। বুধবার, ০৫ নভেম্বর, ২০২৫ তারিখে ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে প্রধান অতিথি হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতিবেদনের মোড়ক উন্মোচন করেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও ড. মো. তৌহিদুল আলম খান। এসময় ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিএফও হারুনুর রশীদ, উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিওও মোহাম্মদ আব্দুল কাইয়ুম খানসহ সাসটেইনেবিলিটি রিপোর্টিং কমিটির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. তৌহিদুল আলম খান বলেন, জিআরআই গাইডলাইন্স অনুসরণ করে সাসটেইনেবিলিটি রিপোর্ট প্রকাশ এনআরবিসি ব্যাংকের আর্থিক স্থিতি, পরিবেশগত দায়িত্ববদ্ধতা এবং সামাজিক ন্যায়ের প্রতি দীর্ঘমেয়াদি প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন। ভবিষ্যতে গ্রিন ব্যাংকিং, নবায়নযোগ্য জ্বালানী খাত, সামাজিক কল্যাণে অতিক্ষুদ্র খাত ও পরিবেশবান্ধব উদ্যোগের সহযোগিতা ও অর্থায়ন বাড়ানো হবে। ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য বাসযোগ্য বাংলাদেশ তথা সুন্দর পৃথিবী গড়ে তোলার জন্য এনআরবিসি কাজ করে যাবে।
রিপোর্টে বলা হয়েছে, এনআরবিসি ব্যাংক পরিবেশ, সামাজিক উন্নয়ন ও সুশাসনকে প্রাধান্য দিয়ে ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করছে। ২০২৪ সালে ব্যাংকটি গ্রিন ও সাসটেইনেবল ফাইন্যান্সিং খাতে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে। নবায়নযোগ্য জ্বালানি, জ্বালানি-দক্ষ প্রযুক্তি, টেকসই বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, সবুজ স্থাপনা ও জলবায়ু সহনশীল কৃষি উদ্যোগে অর্থায়নের মাধ্যমে এনআরবিসি ব্যাংক কৃষক ও জাতীয় খাদ্য নিরাপত্তা এবং টেকসই উন্নয়নে সরাসরি অবদান রাখছে।
রিপোর্টে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, টেকসই ব্যাংকিং মানেই শক্তিশালী ভালো ব্যাংকিং। এনআরবিসি ব্যাংকের এই পরিবেশবান্ধব উদ্যোগের সুফল গ্রাহক, ঋণগ্রহীতা ও শেয়ারহোল্ডাররা পাবেন। স্বচ্ছ ও দায়িত্বশীল ব্যাংকিং সেবার কারণে সবুজ অর্থায়ন প্রকল্পগুলো গুরুত্ব পাবে। এতে উদ্যোক্তাদের দীর্ঘমেয়াদে খরচ কমবে এবং মুনাফা বাড়বে। আমানতকারী এবং শেয়ারহোল্ডাররা নিশ্চিত থাকতে পারবেন যে, তাদের জমানো অর্থ ও বিনিয়োগ পরিবেশের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ খাতে ব্যবহার করা হচ্ছে না।