শিরোনামঃ
শব্দদূষণকারীদের ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিহত করতে হবে।  - পরিবেশ সচিব  ধানমন্ডি ল কলেজে জাতীয়তাবাদী আইন ছাত্র ফোরামে কমিটি ঘোষণা ওয়ালটন পণ্য কিনে আবারো মিলিয়নিয়ার হওয়ার সুযোগ ওয়ালটনের বিরুদ্ধে বিভ্রান্তিকর প্রচারণা ভিত্তিহীন স্বচ্ছ জলবায়ু অর্থায়নের আহ্বান জানিয়ে তহবিল ঝুঁকি ও প্রবেশাধিকার বাধার বিষয়ে সতর্ক করলেন পরিবেশ উপদেষ্ট ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ে "প্লাস্টিকমুক্ত জিরো-ওয়েস্ট ক্যাম্পাস" উদ্বোধন করলেন পরিবেশ উপদেষ্টা বিআরটিএ'র যুগোপযোগী সিদ্ধান্ত: সিএনজি ও ফোর হুইলার চালকদের কল্যাণে বিতর্কিত আইন বাতিল রহিম আল-হুসাইনি আগা খান পঞ্চম-এর অভিষেক অনুষ্ঠিত পরিবেশ রক্ষায় আইন প্রয়োগ নিশ্চিত করতে হবে: উপদেষ্টা রিজওয়ানা হাসান ট্যাক্সেস বার অ্যাসোসিয়েশনে সভাপতি সালেকীন, সম্পাদক মেজবাহ

কাল যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন

#
news image

আগামী কাল ৫ নভেম্বর মঙ্গলবার যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাধর দেশটির মসনদ আগামী চার বছর কে সামলাবেন তা নির্ধারিত হবে এই নির্বাচনের মাধ্যমে। যুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ নীতিসহ বিশ্ব রাজনীতির মেরুকরণে কে প্রভাব বিস্তার করবে এ নিয়ে বিশ্ববাসীর নজর এখন যুক্তরাষ্ট্রের দিকে।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৬০তম এই প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডেমোক্রেটিক পার্টি থেকে লড়তে যাচ্ছেন কমলা হ্যারিস এবং রিপাবলিকান দল থেকে ডোনাল্ড ট্রাম্প। দুই প্রার্থীই এখন শেষ মুহূর্তের প্রচারণা চালাচ্ছেন।

বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এবারের নির্বাচনে ৭টি গুরুত্বপূর্ণ রাজ্য মূল ভূমিকা পালন করবে। কারণ এগুলোতে ভোটের ফলাফল নির্ধারণ করা কঠিন, রাজ্যগুলোতে ডেমোক্রেট এবং রিপাবলিকান প্রার্থীদের সমর্থন প্রায় সমান। তাই দোদুল্যমান এই অঙ্গরাজ্যগুলোর দিকেই নজর সকলের। এমনকি দুই প্রার্থীও ব্যস্ত এই অঙ্গরাজ্যগুলো নিয়ে।

এর মধ্যে রবিবার (৩ নভেম্বর) মিশিগানে প্রচারণার সময় গাজায় যুদ্ধ বন্ধের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন কমলা হ্যারিস। আরব আমেরিকানদের ভোটারদের সমর্থন পেতেই এই ধরনের প্রতিশ্রুতি দেন তিনি।

কমলা বলেন, গাজায় মৃত্যু ও ধ্বংসের মাত্রা এবং লেবাননে বেসামরিক হতাহত ও বাস্তুচ্যুত পরিস্থিতির কারণে এ বছরটি কঠিন ছিল। ক্ষমতায় এলে গাজায় যুদ্ধ বন্ধে সর্বোচ্চ চেষ্টা করবেন বলে প্রতিশ্রুতি দেন তিনি। গাজা যুদ্ধ বন্ধের প্রতিশ্রুতি দিলেও ইসরাইলের নিরাপত্তার কথাও উঠে আসে কমলার বক্তব্যে।

একই দিন পেনসিলভানিয়া ও নর্থ ক্যারোলিনায় প্রচারণায় অংশ নেন রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প। জো বাইডেনের শাসনামলে যুক্তরাষ্ট্র একটি ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে মন্তব্য করে ট্রাম্প বলেন, ব্যর্থতার জন্য ডেমোক্র্যাটদের লজ্জিত হওয়া উচিত। রিপাবলিকান পার্টি জিতলে আগামী চার বছর স্বর্ণযুগে পরিণত করার প্রতিশ্রুতি দেন তিনি।

তবে বিশ্লেষকরা মনে করেন, নির্বাচনে জিতে যে দলই ক্ষমতায় আসুক না কেন মার্কিন নীতিতে খুব একটা পরিবর্তন আসবেনা। রিপাবলিকানরা জিতলে হয়ত যুক্তরাষ্ট্রের অভিবাসন নীতি একটু কঠিন হবে যা ডেমোক্রেটদের সময়ে তুলনামূলক সহজ।

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

৪-১১-২০২৪ রাত ১১:৪০

news image

আগামী কাল ৫ নভেম্বর মঙ্গলবার যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাধর দেশটির মসনদ আগামী চার বছর কে সামলাবেন তা নির্ধারিত হবে এই নির্বাচনের মাধ্যমে। যুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ নীতিসহ বিশ্ব রাজনীতির মেরুকরণে কে প্রভাব বিস্তার করবে এ নিয়ে বিশ্ববাসীর নজর এখন যুক্তরাষ্ট্রের দিকে।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৬০তম এই প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডেমোক্রেটিক পার্টি থেকে লড়তে যাচ্ছেন কমলা হ্যারিস এবং রিপাবলিকান দল থেকে ডোনাল্ড ট্রাম্প। দুই প্রার্থীই এখন শেষ মুহূর্তের প্রচারণা চালাচ্ছেন।

বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এবারের নির্বাচনে ৭টি গুরুত্বপূর্ণ রাজ্য মূল ভূমিকা পালন করবে। কারণ এগুলোতে ভোটের ফলাফল নির্ধারণ করা কঠিন, রাজ্যগুলোতে ডেমোক্রেট এবং রিপাবলিকান প্রার্থীদের সমর্থন প্রায় সমান। তাই দোদুল্যমান এই অঙ্গরাজ্যগুলোর দিকেই নজর সকলের। এমনকি দুই প্রার্থীও ব্যস্ত এই অঙ্গরাজ্যগুলো নিয়ে।

এর মধ্যে রবিবার (৩ নভেম্বর) মিশিগানে প্রচারণার সময় গাজায় যুদ্ধ বন্ধের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন কমলা হ্যারিস। আরব আমেরিকানদের ভোটারদের সমর্থন পেতেই এই ধরনের প্রতিশ্রুতি দেন তিনি।

কমলা বলেন, গাজায় মৃত্যু ও ধ্বংসের মাত্রা এবং লেবাননে বেসামরিক হতাহত ও বাস্তুচ্যুত পরিস্থিতির কারণে এ বছরটি কঠিন ছিল। ক্ষমতায় এলে গাজায় যুদ্ধ বন্ধে সর্বোচ্চ চেষ্টা করবেন বলে প্রতিশ্রুতি দেন তিনি। গাজা যুদ্ধ বন্ধের প্রতিশ্রুতি দিলেও ইসরাইলের নিরাপত্তার কথাও উঠে আসে কমলার বক্তব্যে।

একই দিন পেনসিলভানিয়া ও নর্থ ক্যারোলিনায় প্রচারণায় অংশ নেন রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প। জো বাইডেনের শাসনামলে যুক্তরাষ্ট্র একটি ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে মন্তব্য করে ট্রাম্প বলেন, ব্যর্থতার জন্য ডেমোক্র্যাটদের লজ্জিত হওয়া উচিত। রিপাবলিকান পার্টি জিতলে আগামী চার বছর স্বর্ণযুগে পরিণত করার প্রতিশ্রুতি দেন তিনি।

তবে বিশ্লেষকরা মনে করেন, নির্বাচনে জিতে যে দলই ক্ষমতায় আসুক না কেন মার্কিন নীতিতে খুব একটা পরিবর্তন আসবেনা। রিপাবলিকানরা জিতলে হয়ত যুক্তরাষ্ট্রের অভিবাসন নীতি একটু কঠিন হবে যা ডেমোক্রেটদের সময়ে তুলনামূলক সহজ।